সাংবাদিক আবুল কালাম সহ সহকর্মীদের হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা পরে চাঁদাবাজ বানিয়ে ফেসবুক ইউটিউব এ লাইভ স্বয়ংসম্পূর্ণ সাজানো নাটকের নায়ক ছিল শান্তির হাট বাজারের সেক্রেটারি ইমরান। সাংবাদিক আবুল কালাম একজন শহর-সরল ব্যক্তি আইন মান্যকারী ও আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ব্যক্তি। পক্ষান্তরে উপরোক্ত আসামিগণ শঠ প্রতারক চাঁদাবাজ সন্ত্রাসী লোক জনেরা থাকে শুধু অন্যের ক্ষতি করার লক্ষ্যে ও বিভিন্ন ফাঁদ পেতে মানুষের কাছ থেকে প্রতারণা করে হাতিয়ে নিয়ে বিভিন্ন কিছু । ঠিক তেমনি একটি সাংবাদিক আবুল কালাম ও সহকর্মী দুইজন আনুমানিক দুপুর ২ টা বাজে ফটিকছড়ি ভূজপুর থানার অন্তর্গত শান্তির হাট বাজারে সাংবাদিক আবুল কালামের একটি প্রতিনিধি দল বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ( জান্নাতুল নাইমা বেকারি ) বেকারি ভূজপুর শান্তির হাট বাজারে একটি ক্রাইম নিউজ ও শিশু শ্রম অনুসন্ধানে জন্য প্রবেশ করেন।
সেই ক্রাইম নিউজ অনুসন্ধানে পর সত্যতা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করে জান্নাতুল নাইমা বেকারের মালিক সাংবাদিক আবুল কালামকে এক হাজার টাকা ঘুষ দিতে চেষ্টা করে সেই ক্ষেত্রে ঘুষ না নেওয়ার কারণে বেকারের মালিক শহীদ মিয়া তখন শান্তির হাট বাজারের সেক্রেটারি ইমরানকে কল করে ইমরান কল পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে বাজারে মধ্যে সেই বেকারিতে প্রবেশ করেন। ইমরান এসে সাংবাদিকদের কে বিভিন্নভাবে হত্যা হুমকি ধামকি দেয় হুমকি । তখন সাংবাদিক আবুল কালাম বলে আমাদেরকে হত্যার হুমকি দিয়ে লাভ নাই আমরা নিউজ করার জন্য এসেছি নিউজ করবো। তখন শান্তির হাট বাজারের সেক্রেটারি সহ বেকারের মালিক আরো কয়েকজনকে কল করে আনে। কল করে কয়েকজনকে আনার পরে সাংবাদিক আবুল কালাম সহ সহযোগী দুইজনকে মারধর করে ও চাঁদাবাজ বানিয়ে ফেসবুকে লাইভ করে।
এইভাবেই গত ১৬ /৮/ ২০২৩ তারিখে ফটিকছড়ি ভূজপুর পুর থানার অন্তর্গত শান্তির হাট বাজারের সেক্রেটারি ইমরান খাঁন ( ৪০) শহিদ (৪৫) মাসুদ রানা (৩৬) মোঃ ফারুক (২৭) মোঃ মোতালেব মেম্বার (৪০) মোঃ ফয়সাল খান (২৮) কয়েকজন এসে বেকারের ভেতরে নিয়ে গিয়ে মারধর করে বাজারের মধ্যে এনে ফেসবুকে লাইভ করেছে পরে রাত আনুমানিক সাড়ে নয়টা দশটা সময় তাদেরকে অন্ধকার একটি স্থানে নিয়ে যায় সেখানে নিয়ে যাওয়ার পর সংবাদকর্মী গাড়িটা রেখে দিতে চায় এবং তাদের কাছে ৩ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করে শান্তির হাট বাজারের সেক্রেটারি ইমরান খান তিন লক্ষ টাকা চাঁদা দিতে রাজি না হওয়ায় সাংবাদিক আবুল কালাম সহ তার সহকর্মীদের অনেক মারধর করে।
পরবর্তীতে সাংবাদিক আবুল কালামসহ ও সহকর্মী দুইজনের মোবাইল বিকাশ একাউন্ট থেকে বেশ কিছু টাকা সেন্ড মানি করে শান্তির হাট বাজারের সেক্রেটারি সহ সঙ্গে সহকর্মী যারা ছিল তাদের মোবাইলে নিয়ে যা। সাংবাদিক আবুল কালাম যদি সত্যি চাঁদাবাজি করে থাকে তার নামে মামলা করলেন না কেন জাতির কাছে এইটাই প্রশ্ন। এই ঘটনায় চট্টগ্রাম নগরে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে একটি ফৌজদারি অভিযোগ এনে সাংবাদিক আবুল কালাম বাদী হয়ে ছয়জনকে আসামি করে একটি মামলা করেছেন। সাংবাদিক আবুল কালামের দাবি সুস্থতন্ত্র করে আসামিদেরকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি র আর যেন কোনো সাংবাদিকদেরকে এইভাবে শান্তির হাট বাজারে অপমান করতে না পারে।