নাজপুরের বিরামপুর থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে (২১ আগস্ট) সোমবার রাত্রি ১০:৪৫ ঘটিকায় বিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুব্রত কুমার সরকারের দিক নির্দেশনায় অত্র থানায় দায়িত্বরত অফিসার উপ-পরিদর্শক আবু কাউসার সজল, উপ-পরিদর্শক শরিফুল ইসলাম শাকিল, সহকারী উপ-পরিদর্শক কাউসার হুসাইন, সহকারী উপ পরিদর্শক সুদানচন্দ্র বর্মন, সহকারী উপ-পরিদর্শক তবিবুর রহমান এবং সঙ্গীয় ফোর্স বিরামপুর উপজেলার দিওড় ইউনিয়নের বৈদাহার গ্রামের আলমগীর হোসেন এর বসতবাড়ি শয়ন ঘরের ভিতরে তাস ও টাকা দ্বারা জুয়া খেলা অবস্থায় হাতেনাতে তাদেরকে আটক করতে সক্ষম হন। আটককৃত জুয়ারীরা বিরামপুর উপজেলার দিওড় ইউনিয়নের বৈদাহার গ্রামের ইব্রাহিমের ছেলে আলমগীর হোসেন, শাহাবাজ উদ্দিনের ছেলে শফিকুল ইসলাম, আফজাল হোসেনের ছেলে আলমগীর, শওকত আলীর ছেলে মেহেদুল ইসলাম। ধানঘরা গ্রামের মান্নানের ছেলে সেলিম মিয়া। নবাবগঞ্জ উপজেলার ধুমাইল গ্রামের বুলু মিয়ার ছেলে রাজু মিয়া। পুলিশ সূত্রে জানা যায় উপরোক্ত ৬ জন জুয়ারু ব্যক্তি পুলিশের উপস্থিতি টের পেলে পালানোর চেষ্টা করে কিন্তু তারা পালানোর সুযোগ পাই নাই তাদেরকে জুয়া খেলার প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদি সহ যেমন জুয়ার তাস ও নগদ অর্থ উদ্ধারঃ ০২ সেট তাস (প্রতিটি সেটে ৫২টি করে মোট (৫২ × ২) = ১০৪ টি তাস)।
জুয়ার আসর (বোর্ড) হইতে উদ্ধারকৃত ১০০/- টাকার নোট ১৮ টি (১৮ ×১০০) = ১৮০০/- এবং ১০/- টাকার নোট ১৪টি (১০×১৪) = ১৪০/- টাকাসহ সর্বমোট (১৮০০+১৪০) = ১৯৪০/-(এক হাজার নয়শত চল্লিশ টাকা) উদ্ধার করা হয়েছে।
অত্র থানায় এজাহারের ভিত্তিতে বিরামপুর থানার মামলা নং-১৭ তারিখ – ২২/০৮/২০২৩ খ্রিঃ ধারা-জুয়া আইন, ১৮৬৭ এর ৩/৪ রুজু দাখিলসহ আসামি দয় কে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। বিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি সুব্রত কুমার সরকার বলেন সুনির্দিষ্ট তথ্য দিন সেবা নিন, বিরামপুর উপজেলার যেকোনো অপরাধ ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে এবং আইন শৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেছেন।