চাঁদপুর প্রতিনিধঃ
চাঁদপুর সিটি কলেজের এইচএসসি-২০২৩ পরীক্ষার্থীদের বিদায় ও দোয়া অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার ( ১১ আগষ্ট ) বিকাল ৪টায় ঐতিহ্যবাহী চাঁদপুর সিটি কলেজে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় সুযোগ্য সাংগঠনিক সম্পাদক এবং চাঁদপুর সিটি কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি জননেতা জনাব সুজিত রায় নন্দীর সভাপতিত্বে ও সিটি কলেজের দাতা সদস্য এবং চাঁদপুর জজকোর্টের আইনজীবী আতাউর রহমান পাটোয়ারীর সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে পরীক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে দিক নির্দেশনা মূলক গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখেন,জনাব কামরুল হাসান, মাননীয় জেলা প্রশাসক চাঁদপুর, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন চাঁদপুর জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম পাটওয়ারী দুলাল, বিশেষ অতিথি ছিলেন হাজীগঞ্জ সরকারি মডেল কলেজের অধ্যাপক মোঃ হারুনুর রশিদ সহ আরো অনেকে।বিদায় ও দোয়া অনুষ্ঠানের সার্বিক আয়োজন করেন এবং স্বাগত বক্তব্য রাখেন চাঁদপুর সিটি কলেজের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ জনাব মোঃ সহিদুল ইসলাম স্যার। প্রভাষক মন্ডলীদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন যথাক্রমে ইংরেজি বিষয়ের প্রভাষক মোঃ শরিফুল ইসলাম ঢালী, পদার্থবিজ্ঞানের প্রভাষক মোঃ শামসুল আলম (সুজন), হিসাববিজ্ঞানের প্রভাষক মোজাহার হোসেন চৌধুরী,হিসাববিজ্ঞানের প্রভাষক মোঃ পারভেজ মজুমদার, ফিনান্স ও ব্যাংকিং বিভাগের প্রভাষক মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন, ব্যবস্থাপনার প্রভাষক মোঃ হাবিবুর রহমান, রাষ্ট্রবিজ্ঞানের প্রভাষক জয়ন্তী কর্মকার, বিএম শাখার হিসাববিজ্ঞানের প্রভাষক মনির হোসেন সহ আরো অনেকে। এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মোঃ রায়হান হোসেন এবং জান্নাত আক্তার আছিয়া।
এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো বক্তব্য রাখেন, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আব্দুর রব ভূইয়া, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক নুরুল ইসলাম মিয়াজী, এডভোকেট দেবাশীষ কর মধু, সিটি কলেজের দাতা সদস্য জামাল মোল্লা প্রমুখ।
সভাপতির বক্তব্যে জননেতা জনাব সুজিত রায় নন্দী বলেন, দেশের আধুনিক শিক্ষা বিপ্লবের অগ্রদূত হলেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ যতবারই ক্ষমতায় এসেছে ততবারই শিক্ষাকে সবচেয়ে বেশি অগ্রাধিকার দিয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষা বান্ধব সরকার।
সুজিত রায় নন্দী বলেন,জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার এ দেশের শিক্ষা ব্যবস্হার উন্নয়ন এবং শিক্ষকদের কল্যাণে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। শেখ হাসিনা সরকার দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি শিক্ষাকে অগ্রাধিকার দিয়ে শিক্ষাকে বহুমাত্রিক করতে কাজ করছে।
তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আজীবন শোষিত-বঞ্চিত নির্যাতিত-নিপীড়িত মেহনতি মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম করেছেন। বঙ্গবন্ধু যেমন ছিলেন বৈষম্যের বিরুদ্ধে সোচ্চার, তেমনি তিনি দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য ছিলেন নিবেদিত প্রাণ। তার পথ ধরেই মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে সরকার।