মোঃ শান্ত খান জেলা প্রতিনিধি
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে গান গেয়ে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন এক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও কোম্পানি অধিনায়ক সিপিসি ১ দিনাজপুর র্যাব -১৩ মোঃ আব্দুর রাজ্জাক খান। কণ্ঠের জাদুতে মুগ্ধ করছেন নেটদুনিয়া।
আধুনিক বাংলা, রবীন্দ্র-নজরুলসংগীত, হারানো দিনের গান, হিন্দি ও উর্দু গজলে বেশ আসক্তি এই অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও কোম্পানি অধিনায়ক সিপিসি ১ দিনাজপুর র্যাব -১৩ মোঃ আব্দুর রাজ্জাক খান।
দক্ষতা, কর্মতৎপরতা, পেশাদারিত্বে উদ্যোগী এই অবসরে পুলিশ কর্মকর্তা সুরের মূর্ছনা দিয়ে সেই আসক্তি ঢেলে দেন ফেসবুকে।
চমৎকার গান গাইতে পারা এই পুলিশ কর্মকর্তা আব্দুর রাজ্জাক খান। তিনি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও কোম্পানি অধিনায়ক সিপিসি ১ দিনাজপুর র্যাব -১৩
পাবনা জেলার জন্ম এই অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও কোম্পানি অধিনায়ক সিপিসি ১ দিনাজপুর র্যাব -১৩ মোঃ আব্দুর রাজ্জাক খান। তবে এসবকে তার গান গাওয়া প্রতিভাটি বেশ বিকশিত হয়েছে। যদিও গানে প্রাতিষ্ঠানিক কোনো শিক্ষা নেননি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও কোম্পানি অধিনায়ক সিপিসি ১ দিনাজপুর র্যাব -১৩ মোঃ আব্দুর রাজ্জাক খান। গানের প্রতি হৃদয়ে লালিত টান থেকেই গেয়ে যান সময়-অসময়ে।ইতিমধ্যে ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে গাওয়া গান ভারতীয় কিংবদন্তি শিল্পী হৈমন্তী শুক্লা, দেশী শিল্পীর গান।গানের বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুর রাজ্জাক খান বলেন, চাকরিটা হলো দায়িত্ব, যেখানে চুল পরিমাণ ছাড় দেয়া চলবে না। প্রতিনিয়ত দেশ ও দশের জন্য কাজ করে যেতে হবে।
তবে জীবিকাই যে জীবনের পুরো অংশজুড়ে নয়, সে কথাও মনে করেন রাঙ্গাবালীর এই অতিরিক্ত পুলিশ সুপার।তিনি মনে করেন, চাকরিজীবনের দায়িত্বের ভিড়ে নিজের শখ পূরণে সাংস্কৃতিক চর্চা প্রয়োজন। তাই মন ও হৃদয়ের প্রশান্তির জন্যই মূলত গান করেন তিনি।বিষয়টি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুর রাজ্জাক খান বর্ণনায়, ‘চাকরিজীবনের অর্জনগুলো সময়ের আবর্তে হারিয়ে যায়। আজকের ভাবনা কালকের নতুনদের কাছে সেকেলে হয়ে যায়। কিন্তু যৌবনের গানের সুর, কবিতার পঙক্তি চিরসবুজ ও চিরকালের।’তিনি বলেন, ‘বৃদ্ধ বয়সে আমার গাওয়া গানগুলো স্মৃতিচারণে বেশ সুখকর হয়ে উঠবে।’অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও কোম্পানি অধিনায়ক সিপিসি ১ দিনাজপুর র্যাব -১৩ আব্দুর রাজ্জাক খান এর বিশ্বাস, ‘সুরের প্রতি টান অনুভব করেন যিনি, তিনি কখনও মানুষ ও সমাজের জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারেন না।’