তৃনমূল সাংবাদিক থেকে “জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার চেয়ারম্যান” লায়ন নূর ইসলাম। আসন্ন সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন, নড়াইলের লোহাগড়ায় জন্ম তার, ছাত্রজীবন থেকেই ছাত্রলীগের সাথে সম্পৃক্ত । ১৫ আগস্ট পরবর্তী যখন দল ক্ষমতায় ছিল না তখনো রাজপথে শ্লোগান, দলীয় কর্মকাণ্ড করতে গিয়ে অনেক রক্ত ঝড়িয়েছেন। তার শরীর, মাথায় এখনও তার ক্ষতচিহ্ন বিদ্যমান। জীবিকার তাগিদে এলাকার প্রত্যক্ষ রাজনীতি থেকে দূরে এসে সাংবাদিকতা পেশায় যুক্ত হয়ে জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার একজন “সদস্য” থেকে আজ সংগঠনটির চেয়ারম্যান। গত ৫ বছর যাবত আমি যা দেখেছি তিনি প্রতি বৃহস্পতিবার নড়াইলে যান এবং রবিবার ফিরে আসেন। এভাবেই সে এলাকার সাথে সম্পৃক্ত থেকেছেন। জনপ্রতিনিধি না হয়েও যে কাজ করা যায় তার প্রত্যক্ষ উদাহরণ লায়ন নূর ইসলাম। মাইলের পর মাইল বিদ্যুৎ লাইন, অসংখ্য রাস্তা পাঁকাকরণ তার প্রচেষ্টায় হয়েছে। এলাকার বা সংগঠনের কেউ চিকিৎসা কিংবা মেয়ের বিয়েতে তার কাছে সাহায্য চেয়ে পায় নাই এমন কোনো প্রমাণ কেউ দিতে পারবে বলে মনে হয় না। তার নেতৃত্বের গুণাবলীর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তার সংগঠনের একজনের দুর্বলতা অন্যের কাছে প্রকাশ করেন না অর্থাৎ গীবত থেকে দূরে থাকেন এবং সংগঠনের মেজরিটির মতামতকে প্রাধান্য দেন। সাংবাদিকদের যেকোনো বিপদে লায়ন নূর ইসলাম সর্বাগ্রে এগিয়ে আসেন এবং তার সংগঠনের সহকর্মীদের নিয়ে আন্দোলন সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েন। একারণেই লায়ন নূর ইসলাম সাংবাদিকদের আস্থার প্রতীক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছেন । বাংলাদেশ ক্রেতা-ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান, ভোক্তা টিভির চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় ফার্মাসিউটিক্যালস রিপ্রেজেন্টেটিভ এসোসিয়েশন’র উপদেষ্টা, নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক উপদেষ্টা, দৈনিক সকালের সময়’র যুগ্ম সম্পাদক লায়ন নূর ইসলাম আরও অনেক সামাজিক সংগঠনের সাথে জড়িত। অত্যন্ত মেধাবী, অনলবর্ষী বক্তা, সংবিধান নিয়ে যার স্বচ্ছ ধারণা, সময়ের সাহসী সাংবাদিক নেতা লায়ন নূর ইসলাম আসন্ন সংসদ নির্বাচনে নড়াইল-২ আসনে সংসদ সদস্য প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনী প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ইতিমধ্যেই নড়াইলের জনগণ এবং জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা তার নির্বাচনী প্রচারণায় সম্পৃক্ত হয়ে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন। ক্রমেই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ থেকে তাহার নমিনেশনের দাবি জোড়ালো হচ্ছে। ইতিমধ্যেই তিনি ঘোষণা করেছেন নমিনেশন না পেলেও তিনি সাংবাদিকদের প্রতিনিধি হিসেবে স্বতন্ত্র নির্বাচন করে জয়ী হয়ে সাংবাদিকদের দাবি দাওয়াসহ নড়াইলবাসীর আর্থ সামাজিক উন্নয়নে কাজ করবেন। আইন প্রণেতা হিসেবেও সংসদে তিনি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।