মোঃ আল আমিন হোসেন পবিত্র ঈদুল আযহা।
শুভেচ্ছা বার্তায় তিনি বলেন- বছর ঘুরে এলো ত্যাগ ও আত্মশুদ্ধির পর্ব “কু,রবানী”। ঈদ মানে উৎসের কাছে ফিরে যাওয়া। ঈদ মানে নিজেকে বিলিয়ে দেওয়া। ক্ষুদ্রতার ঊর্ধ্বে ওঠার চেষ্টা। বৃহৎ এর সঙ্গে যুক্ত হওয়া। ঈদ মানে সবাই মিলে সুন্দর থাকা। ঈদের আমেজ ছড়িয়ে দিতে হবে সবার মাঝে।
তিনি আরো বলেন- ঈদ উল আযহা আমাদের ত্যাগের শিক্ষা দেয় সকল ভেদাভেদ ভুলে এক হতে শেখায়। গরীব এবং দুস্থ ও বিপদগ্রস্তদের সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসার প্রেরণা দেয়। ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে বা প্রলোভন দেখিয়ে কেউ যাতে সমাজে বিশৃংঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারে সে ব্যাপারে সবাইকে সজাগ থাকার আহবান জানান।
হযরত ইব্রাহীম (আ.) মহান আল্লাহর উদ্দেশ্যে প্রিয় বস্তুকে উৎসর্গের মাধ্যমে তাঁর সন্তুষ্টি লাভের যে অনুপম দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন, তা মুসলিম জাহানের কাছে চিরকাল অনুকরণীয় ও অনুসরণীয় হয়ে থাকবে। এই উৎসবের মধ্যদিয়ে সামর্থ্যবান মুসলমানেরা জবাইকৃত পশুর গোশত আত্মীয় স্বজন ও প্রতিবেশীদের মধ্যে বিলিয়ে দিয়ে সমাজে সাম্যের বাণী প্রতিষ্ঠা করেন। পশু কুরবানী দিয়ে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সঠিক রেখে পরিবেশ দূষণমুক্ত রাখতে সকলের প্রতি আহবান জানান