খুলনার দাকোপে চালান পৌরসভা সদরে জমে উঠেছে কোরবানির পশুর হাট।আসন্ন কোরবানি ঈদকে সামনে রেখে পশু ক্রয় ও বিক্রয়ের জন্য ব্যাস্তহয়ে উঠেছেন ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়ই। সরজমিনে ২১ জুন বুধবার সাড়ে ১১টারদিকে চালনা পৌরসভার পশুর হাটে গিয়ে দেখা যায়, ক্রেতা ও বিক্রেতার উপছে পড়া ভীড়। সপ্তাহের অন্য হাটের দিনের তুলনায় গরু ও ছাগলের উপস্থিতি দ্বিগুনের বেশী। বিশিষ্ট গরু ব্যবসায়ী জয়দেব ও সমীর মন্ডল বলেন ১০/২০ টি দেশী ঘাড় হাটে তুলেছি আসা করছি ভালো দামে বিক্রি করতে পারবো। ময়না বেগম তাঁর নিজের পোষা ২ টি ছাগল নিয়ে দাড়িয়ে আছে দাম হেকেছেন ১৮ হাজার টাকা। বাড়ীতে পালন করা উওম সরদার ১ টি ভেড়ার দাম বলেছে ১০ হাজার টাকা। ঈদে কোরবানি গরু কিনতে আসা নুরইসলাম, ও আরাফাত হোসেন বলেন এবার হাটে প্রচুর ছাগল, ভেড়া ও গরু উঠেছে কিন্তু দাম আনেক বেশী হওয়ায় ক্রয় ক্ষমতা সামর্থের বাইরে চলে যাছে। এ বিষয় পশুর হাটের ইজারাদার মোঃ জাহিদুর রহমান মিলটন বলেন গ্রাম অঞ্চালের মাঠে ঘাষ খেয়ে বেড়ে উঠা দেশী ছোট আকারের গরু ক্রেতাদের বেশী চাহিদা এবং চাহিদা মোতাবেক যে কোন সাইজের গরু চালনা পশুর হাটে বেশী পাওয়া যায়। দেশের বিভিন্ন মোকাম থেকে ব্যাপারীরা এসে আজকের হাটে প্রচুর গরু ক্রয় করেছে।কৃত্রিম মোটা তাজা করণ গরু এ হাটে কম ওঠে। তাই হাটের গরুর প্রতি ক্রেতাদের চাহিদা অনেক বেশি। এ ব্যাপারে দাকোপ উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার ডাঃ বঙ্কিম কুমার হালদার বলেন, দাকোপ উপজেলা দুটি গরুর হাট রয়েছে একটি বাজুয়া ও অপর টি চালনাতে কোরবানি ঈদেকে সামনে রেখে চালনা গরুর হাটে একটি ভেটনারী টিম পাঠানো হয়েছে। আন্যান্য গরুর হাট গুলো তে ঈদের অগপযন্ত কার্যক্রম অব্যহত থাকবে।