রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০:২৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
শিরোনাম
ষোলঘরে  জাতীয়তাবাদী যুবদলের কর্মী সভা অনুষ্ঠিত  শ্রীনগরে তন্তরে ওয়ার্ড বিএনপির উদ্যোগে আলোচনা সভা যাত্রা শুরু করল বাংলাদেশ-চায়না ক্লাব রাউজান প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত কমিটির সাথে উপজেলা প্রশাসনের মতবিনিময় সভা কুলিয়ারচরে শিশুদের ঝগড়াকে কেন্দ্র করে গ্রাম পুলিশসহ ৩জন আহত ঠাকুরগাঁওয়ে সাফ জয়ী তিন নারী ফুটবলারকে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে সংবর্ধনা ভয়াল সিনেমাটি সবার জন্য উন্মুক্ত সিরাজদিখানে নবাগত সহকারী পুলিশ সুপারের সাথে ঝিকুট ফাউন্ডেশনের মতবিনিময় জনগণের অধিকার ও ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনা হবে- ছাগলনাইয়া বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম রাউজান প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত দাকোপের সাহেবের আবাদ শ্রীশ্রী কৃষ্ণের রাসমেলায় চতুর্থদিনে সাংকৃতিক সন্ধ্যা ঘোপাল যুবদলের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ ঠাকুরগাঁওয়ে তিন জাতীয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতিমূলক সভা ঠাকুরগাঁওয়ে মাওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকীতে ইএসডিও’র আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল ছাগলনাইয়ায় ৩০ কেজি গাঁজা উদ্ধার আটক ০১
বিজ্ঞপ্তি :
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রানালয়ে আবেদনকৃত।

জগন্নাথ দেবের রথযাত্রা উৎসব শুরু আজ-DBO-news

স্বপন কুমার রায় খুলনা ব্যুরো প্রধান / ১৯২ সংবাদটি পড়েছেন
প্রকাশ: মঙ্গলবার, ২০ জুন, ২০২৩, ৯:৫৯ পূর্বাহ্ণ

হিন্দুধর্মের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব হল জগন্নাথ দেবের রথযাত্রা উৎসব আজ মঙ্গলবার ২০ জুন শুরু যা আগামী ২৭ জুন উল্টো রথযাত্রার মধ্যে শেষ হবে। প্রতিবছর আষাড় মাসের শুক্লা দ্বিতীয়ার রথযাত্রা উৎসব পালিত হয়।দাদা বলরাম
বা বলভদ্র এবং বোন সুভদ্রাকে নিয়ে মাসি গুন্ডিচার
বাড়ী যান জগন্নাথ দেব।
৪৬০ বছরের বেশি পুরনো রথযাত্রা উৎসব। ব্রহ্ম পুরাণ, পদ্ম পুরাণ, স্কন্দ পুরাণ এবং কপিল সংহিতার মতো প্রাচীন শাস্ত্রে রথযাত্রার উল্লেখ রয়েছে। সুপ্রাচীন কাল থেকে চলে আসা এই ধর্মীয় ও সামাজিক উত্‍সব সম্পর্কে কয়েকটি চমকপ্রদ তথ্য।
শ্রীবিষ্ণুর। অন্যতম অবতার জগন্নাথ। অক্ষয় তিতীয়ার দিন থেকেই রথের নির্মাণ শুরু হয়ে যায়।রথ তৈরী করতে প্রায় ২ মাস সময় লাগে।প্রতিবছর
বসন্ত পঞ্চমীর দিনে দশপল্লার জঙ্গল থেকে কাঠ একত্রিত করা।
জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রার জন্য প্রতি বছর নিম কাঠ দিয়ে তিনটি পৃথক রথ নির্মাণ করা হয়। ২০০-র বেশি সেবায়েত এই কাজে নিয়োজিত থাকে। রথ তৈরির সময় কোনও ধরনের পেরেক বা কাঁটার ব্যবহার করা হয় না। প্রতি বছরই আগের বছরের রথটি ভেঙে ফেলা হয়।
স্নানযাত্রার দিন ১০৮ কলসি জল ঢেলে জগন্নাথদেবকে স্নান করানো হয়। তারপরই সর্দি জ্বরে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। ১৪ দিন পৃথক একটি কক্ষে তিন ভাই-বোনকে আলাদা রাখা হয়। সুস্থ হয়ে উঠে রথে চড়ে মাসির বাড়ি যান জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রা।
তিনটি রথের তিনটি আলাদা নাম আছে। জগন্নাথের রথের নাম নন্দীঘোষ বা গরুঢ়ধ্বজ। তাঁর রথের রং লাল ও হলুদ। বলরামের রথ তালধ্বজ নামে পরিচিত। লাল ও সবুজ রঙের রথ বলরামের। সুভদ্রার রথের নাম দর্পদলন বা পদ্মরথ। কালো অথবা নীল ও লাল রঙের রথ হয় সুভদ্রার।

এর মধ্যে বলরামের রথ সবার আগে থাকে। মাঝখানে সুভদ্রা ও শেষে জগন্নাথের রথ থাকে। জগন্নাথের নন্দীঘোষের উচ্চতা ৪৫.৬ ফুট, বলরামের তালধ্বজ ৪৫ ফুট উঁচু এবং সুভদ্রার দর্পদলনের উচ্চতা ৪৪.৬ ফুট।
প্রচলিত বিশ্বাস অনুসারের পুরীর রাজা সোনার ঝাঁটা দিয়ে পথ পরিস্কার করে না দেওয়া পর্যন্ত শয়ে শয়ে লোক মিলে টানলেও রথের চাকা একচুল এগোয় না। এই অনুষ্ঠানটি ছর পহনরা নামে পরিচিত।
আষাঢ় মাসের দশমীর দিনে গুন্ডিচা মন্দির থেকে উল্টো রথযাত্রা করে পুরীর মন্দিরে ফিরে আসেন জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রা।


এ বিভাগের আরও সংবাদ

আর্কাইভ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Don`t copy text!
Don`t copy text!