খুলনার দাকোপের লাউডোব ইউনিয়ন পরিষদ মিলনায়তনে আজ ৮ জুন বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টারদিকে মেটারনাল হেলথ কর্মসুচী
এমএনসিএন্ড এইচ স্বাস্য অধিদপ্তর এবং উপজেলা স্বাস্হ্য কমপ্লেক্স এর বাস্তবায়নে দাকোপের লাউডোব ইউনিয়ন পরিষদ মিলনায়তনে ডিএসএফ এর এক দিনের এক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।লাউডোব ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ যুবরাজের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্হিতছিলেন কৈলাশগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিহির কান্তি মন্ডল।বিশেষ অতিথি হিসাবেউপস্হিত ছিলেন রির্সোস পারসন ডাঃনুর-ই -আলম সিদ্দিক, পরিসংখ্যানবিদ মোঃএনায়েত আলী,এফ ডবলিউভি এর মনিকা মন্ডল, ,এনজিও প্রতিনিধি মানষ বোস,শিক্ষক অনন্ত সরকার ,ইউপি সদস্য বিভাস পাইক,ইউপি সদস্য প্রদিপ সরদার,জয়ন্ত রায়,প্যানেল চেয়ারম্যান তপন রায়, এ এইচআই প্রহেলিক এ,এইচআই মোঃকোরবান আলী এ,এইচ আই অসিত মন্ডল,সহ তিনটি ইউনিয়নের ডি এসএফ এর কমিটির সকল সদস্য বৃন্দ।রির্সোস পারসন ডাঃনুর-ই-আলম সিদ্দিক বলেন মাতৃ স্বাস্হ্য ভাউচার স্কীমের মাধ্যমে প্রসব পুর্ব তিনবার চেকআপ,নিরাপদ প্রসব ও প্রসবকালীন জটিলতা সি-সেকশন সহ এবংপ্রসব পরবর্তী সেবাদিয়ে থাকে, পাশাপাশি সেবা নেওয়ার জন্য আর্থিকসুবিধাও দিয়ে থাকে। মাতৃমৃত্যু হ্রাস, ব্যপক জনসচেতনতা, প্রাতিষ্ঠাণিক ডেলিভারী ও জরুরীপ্রসুতী সেবার মান বৃদ্ধির জন্য ডিএসএফ।এ সেবাসম্পর্কে সকল ইউনিয়নে কর্মশালা অনুষ্ঠিত হবে।স্বাস্হ্য অধিদপ্তরের কাছে ১৯৯০ সালথেকে মাতৃমৃত্যুর পরিসংখ্যান আছে, অধিদপ্তর বলছে ১৯৯০ সালে মাতৃমুত্যুর হার ছিল ৫৭৪। প্রতিদশকে
এইহার উল্লেখ যোগ্য হারে কমেছে।২০০১ সালে ৩৮৪ এবং ২০১৫ সালে ১৭৬।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দুই ধরনের কারণে দেশে মাতৃমৃত্যু কমেছে। নারী অধিকার, নারীর শিক্ষায় দেশ এগিয়েছে। তাতে সচেতনতা বেড়েছে।অন্যদিকে প্রাথমিক স্বাস্হ্যসেবার আওতায় দিন দিন বেড়েছে। প্রসব-পুর্ব প্রসব কালীন এবং প্রসব পরবর্তী সেবার পরিমাণ ও পরিধি বেড়েছে অনেক।
এসব কিছু মাতৃমৃত্যু কমাতে ভুমিকা রেখেছে।সরকারের এইকাজে সহায়তা করছে জাতিসংঘের বিভিন্নঅঙ্গসংস্হা,বিভিন্নদাতাসংস্হা,এনজিও,সর্বোপরি পেশাজীবী সংগঠন।