সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:১৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম
শিরোনাম
ট্র্যাব সম্মাননা পেলেন অপর্ণা রানী রাজবংশী ফেন্সি স্কিন কেয়ার প্রোডাক্টসের নতুন আউটলেট উদ্বোধন নবীনগরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে অস্ত্রসহ চার ডাকাত আটক সিরাজদিখানে বিক্রমপুর নামকরণে এক মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয় আমিরাতে বোয়ালখালী চরণদ্বীপ পাঠানপাড়া প্রবাসীদের জনকল্যাণমূলক সংগঠনের আত্মপ্রকাশ । ষোলঘরে  জাতীয়তাবাদী যুবদলের কর্মী সভা অনুষ্ঠিত  শ্রীনগরে তন্তরে ওয়ার্ড বিএনপির উদ্যোগে আলোচনা সভা যাত্রা শুরু করল বাংলাদেশ-চায়না ক্লাব রাউজান প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত কমিটির সাথে উপজেলা প্রশাসনের মতবিনিময় সভা কুলিয়ারচরে শিশুদের ঝগড়াকে কেন্দ্র করে গ্রাম পুলিশসহ ৩জন আহত ঠাকুরগাঁওয়ে সাফ জয়ী তিন নারী ফুটবলারকে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে সংবর্ধনা ভয়াল সিনেমাটি সবার জন্য উন্মুক্ত সিরাজদিখানে নবাগত সহকারী পুলিশ সুপারের সাথে ঝিকুট ফাউন্ডেশনের মতবিনিময় জনগণের অধিকার ও ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনা হবে- ছাগলনাইয়া বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম রাউজান প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত
বিজ্ঞপ্তি :
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রানালয়ে আবেদনকৃত।

মা দিবসের নাটক ‘ওগো মা’

বিনোদন প্রতিবেদক / ১১৭ সংবাদটি পড়েছেন
প্রকাশ: শনিবার, ১৩ মে, ২০২৩, ২:৩৯ অপরাহ্ণ

বৈশাখী টিভিতে ১৪ মে রাত ১১টায় প্রচার হবে মা দিবসের বিশেষ নাটক ‘ওগো মা’ । মা ও ছেলের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন দিলারা জামান ও ঈরেশ যাকের। নাটকে টাইটেল সং হিসেবে ব্যবহৃত ‘মাগো মা ওগো মা, তুমি না হলে আমার জন্ম হতো না’… ক্লোজআপ তারকা রাজীবের কণ্ঠের এ গানের গীতিকার হলেন বৈশাখী টিভির উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক টিপু আলম মিলন। এমন আবেগঘন গানের কারণেই নাটকের গল্পও লিখেছেন তিনি। সীমান্ত সজলের পরিচালনায় নাটকে আরো অভিনয় করেছেন মৌটুসী বিশ্বাস, শিরিন আলম, সাজু আহমেদ, মুশফিক শুভ ও শিশু শিল্পী মোহাম্মদ।

টিপু আলম মিলন বলেন, ‘ওগো মা’ নাটকের গল্পটি মূলত মা ও সন্তানের সম্পর্কের নানা টানাপোড়েনকে উপজীব্য করেই রচিত। একজন মা সন্তানকে ১০ মাস ১০ দিন গর্ভে ধারণ করে, কি পরিমাণ জঠর যন্ত্রনা সহ্য করে সন্তানের জন্ম দেন তা তিনি ছাড়া আর কেউ বলতে পারবেন না। শিশুকাল থেকে কত না কষ্ট সহ্য করে সেই সন্তানকে তিনি লালন-পালন করে বড় করেন, বিয়ে দেন। কিন্তু বিয়ের পরই কোনো কোনো সন্তান যেন বদলে যায়। প্রায় সময়ই স্ত্রীর কথায় অবহেলা আর অসম্মান করে মাকে কষ্ট দেয়। কেউ কেউ আবার মাকে শারীরিক নির্যাতনও করে। এ রকম ঘটনা আমরা অহরহই পত্রিকার পাতায় কিংবা স্যাটেলাইট চ্যানেলে সংবাদ আকারে দেখতে পাই। মায়ের প্রতি সন্তানের এ অশ্রদ্ধা, অসম্মান আর নির্যাতনের কারণেই আমি এ নাটকের গল্প লিখার তাগিদ অনুভব করি। আমার লিখা এ নাটক দেখে বিপথগামী সন্তানরা যদি তাদের ভুল বুঝতে পেরে মায়ের প্রতি যথাযথ সম্মান দেখায় তাহলেই আমার লিখা সার্থক হয়েছে বলে আমি মনে করব। নাটকটি যারাই দেখবেন তাদের সকলেরই ভালো লাগবে বলে আমার বিশ্বাস।


এ বিভাগের আরও সংবাদ

আর্কাইভ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Don`t copy text!
Don`t copy text!