খুলনার দাকোপ ও মোংলা উপকুলিও এলাকায় লবননাক্তা বেড়েই চলেছে।এর কারণে ধান,শাক সবজী সহ কোন কৃষিপণ্য ভাল হচ্ছেনা।যতটুকু হচ্ছে তার মধ্যে কিটনাশক ও রাসায়নিক সার ব্যাবহার করছে কৃষকরা।তাই বেসরকারী উন্নয়ন সংস্হা বিএএসডি দীর্ঘদিন থেকেই রাসায়নিক সারের পরিবর্তে জৈব সার তৈরী করছে এবং তা দিয়ে সবজী ও ফলমুল সহ বিভিন্ন কৃষি উৎপাদন করছে এলাকাবাসী।এটা নিয়ে পুরো এলাকা জুড়ে সাড়া ফেলেছে সকলের মাঝে।বাজার থেকে নিজহাতে শাক-সবজী ও মাছ মাংস সহ যা কিছু কেনা হচ্ছে সবই বিশ মুক্ত।সেখান থেকে আমাদের ফিরে আসার এখই সময়,। যদি সুস্হ থাকতে চাই এবং আগামী প্রজম্নকে বাচাতে হলে কিটনাশক ও রাসায়নিক সার আমাদের এখই বর্জন করতে হবে। এমপি ঝর্ণা আরও বলেন আশার কথাহলো সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কয়েকটি ছোট-বড় কোম্পানী বানিজ্যিক ভাবে
জৈব সার উৎপাদন করছে,এদের সংখ্যা প্রায় ৪০থেকে ৫৫ টি।এখাতে বিনিয়োগ করার জন্য নতুন
নতুন উদ্যোক্তাও এগিয়ে আসছে। দেশের গ্রামীন পর্যায়ে অসংখ কেঁচো চাষি রয়েছেএবং সারাদেশে এদের সংখ্যা প্রায় ২০থেকে ২২ হাজার। এসব চাষি
বছরে প্রায় ২৫থেকে ৩০ হাজার মেট্রিকটন কেঁচো সার উৎপাদন করে যার বাজার মুল্য আনুমানিক ২০ থেকে ২৫ কোটি টাকা।
১৯ মার্চ সোমবার খুলনার দাকোপের লাউডোব সার্বজনীন পুজা মন্দির চত্তরে বেসরকারী উন্নয়ন সংস্হা বাংলাদেশ এসোসিয়েশন ফর সাসটেইনবেল ডেভেলপমেন্ট সংস্হা (বিএএসডি)’র আয়োজনে রাসয়নিক সারের পরিবর্তে জৈব সার দিয়ে কৃষি উৎপাদিত পণ্যের ইকোমেলা ২০২৩ দিনব্যাপী পণ্য প্রদর্শনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্হিত থেকে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য, ও আইন বিচার বিভাগীয় সংসদীয় কমিটির স্হায়ী সদস্য এ্যাভোকোট গ্লোরিয়া সরকার ঝর্ণা এমপি এসব কথা বলেন। -অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য করেন বিএএসডির প্রজেক্ট। ম্যানেজার পরিতোষ কুমার মৃধা
বিএএসডিএর কডিনেটর উজ্জ্বল কস্তার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তৃিতা করেন দাকোপ থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ উজ্জ্বল কুমার দত্ত, স্বাগতিক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ যুবরাজ,চেয়ারম্যান মানস কুমার রায়,চেয়ারম্যান মিহির কুমার মন্ডল,চেয়াম্যান সুদেব কুমার রায় প্যানেল চেয়ারম্যান নিহার মন্ডল,
,আওয়মী যুবলীগ নেতা রবার্ট হালদার সেচ্ছাসেবক লীগের সাধারন সম্পাদক বিপ্লব মন্ডল,ইউপি সদস্য বিভাস পাইক,লিপি মন্ডল, মানিক বাড়েই,,সহ আওয়ামীলীগ ও আওয়ামীলীগের অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ সহ বিএএসডির কর্মকর্তা কর্মি সহ নারী দলের সদস! বৃন্দ।