ফরিদপুর সদর কানাইপুর নির্বাচনীয় প্রচারের বাঁধা ও মার্কা ছেড়ের প্রতিবাদ করায় হামলা শিকার হয়ে চেয়ারম্যান প্রার্থীর পরিবারের তিন জন আহত হয়ে ফরিদপুর বঙ্গবন্ধ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দিন রয়েছে।
জানা যায়, ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনকে গিরে কানাইপুরে দুই জন নৌকার প্রার্থী হিনাবে নমিশন দাবি করেন, তারি ধারাবাহিকতা ধরে ফকির মোঃ বেলায়েত হোসেন অপর জন সাইফুল আলম কামাল মিয়ার মধ্যে দ্বিধাদ্বন্দ্ব চলছে।
সাইফুল আলম কামাল মিয়া নৌকা প্রতিক পেয়ে নির্বাচনী প্রচারণা চালিয়ে চলছে অপর ধিকে ফকির মোঃ বেলায়েত হোসেন নৌকা প্রতিক না পেয়ে অটোরিক্সা প্রতিক নিয়ে নির্বাচনা প্রচারণা চালিয়ে চলছে। দুই প্রার্থী নৌকার নমিশন চাওয়ার কারনে বিষয়টি আইনের মাধ্যমে চলে যায় এবং মহামান্য হাইকোর্ট নৌকা প্রতিক স্থগিত করে দেন। এবং পরবর্তী সিদ্ধান্ত না দেয়ায় যার যার জায়গা থেকে নির্বাচনা প্রচার করার জন্য ঘোষনা প্রদান করেন।
তবে গত মঙ্গলবার রাত ২টার ধিকে কানাইপুর মোড় সাইফুল আলম কামালের নির্বাচনী প্রচারনায় বাঁধা ও মার্কা ছিড়ে ফেলার ঘটনা ঘটে এর প্রতিবাদ করায় চেয়ারম্যান প্রার্থী সাইফুল আলম কামালের ভাই মাজারুল আলম (৪৫) ভাতিজা তুষার মিয়া (৩৫) সুমন মিয়া (৩০) গুরুতর আহত হয়ে ফরিদপুর মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তিরত রয়েছেন।
আহতদের অভিযোগে জানা যায়, চেয়ারম্যান প্রার্থী ফকির মোঃ বেলায়েত হোসেন, তাঁর ভাই হেসায়েত, এনায়েত ও সুজায়েত সহ তাঁর কর্মীরা নির্বাচনীয় প্রচার করার সময় আমাদের বাঁধা দেয়, তখন আমরা তাঁদের সাথে কোন ধরনের ঝামেলা না করে চলে আসি,পরে তাঁরা আমাদের মার্কা ছিড়ে ফেলছে দেখে তাঁদের নিষেধ করি তাঁরা আমাদের কোন কথা শুনে আরো উত্তেজিত হয়ে গালিগালাজ করতে থাকে। হঠাৎ করে বেলায়াত চেয়ারম্যান সহ তার ভাইয়েরা, কর্মীরা আমাদের উপরে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আক্রমণ করতে থাকে। এবং কোন কিছু বোঝে ওঠার আগেই আমাদেরকে এলোপাথারে ভাবে কোপাতে থাকে আমরা কোনরকম নিজেদের রক্ষা করে প্রাণভয়ে যেখানে সেখান দিয়ে দিয়ে দৌড়াতে থাকি। বিষয়টি কোতায়ালী থানায় জানানে হয়েছে।