রাজশাহী নিউ গভঃ ডিগ্রী কলেজ
অডিটরিয়ামের দেওয়ালে লেখা স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের নাম ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের নামফলক ছাত্রলীগ কর্তৃক প্রতিহিংসামূলক ভাবে মুছে ফেলার প্রতিবাদে রাজশাহী মহানগর ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। মিছিলটি নগরীর নাজমুল হক স্কুলের সামনে থেকে শুরু হয়ে সোনাদীঘির মোড় হয়ে,মনিচত্তর হয়ে জিরোপয়েন্ট হয়ে বাটারমোড় হয়ে মহিলা কলেজের সামনে গিয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করা হয়।
উক্ত মিছিলে নেতৃত্বদেন রাজশাহী মহানগর ছাত্রদলের সদস্য ও রাজশাহী সরকারী সিটি কলেজ ছাত্রদলের সদস্য সচিব এমদাদুল হক লিমন,রাজশাহী মহানগর ছাত্রদলের সদস্য ও চন্দ্রিমা থানা ছাত্রদলের আহবায়ক আবুল কালাম আজাদ তপন এবং রাজশাহী মহানগর ছাত্রদলের সদস্য ও মতিহার থানা উত্তর ছাত্রদলের সদস্য সচিব সোহেল রানা,মতিহার থানা দক্ষিণ ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক কাউসার আলী আকাশ ও শাহমখদুম থানা ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক তারিক জামিল অর্ক।
এসময় উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী মহানগর ছাত্রদলের সহ-সভাপতি পিয়ার,মাসুদুল হক মৃধা মোমিন,যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তানভির ইসলাম সুইট,রুবেল শেখ মেরাজ,রবিউল আওয়াল রাহাদ,লিটন আহম্মেদ,সারওয়ার জাহান সম্রাট,রাজপাড়া থানা ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি তানভির আহম্মেদ ফিরোজ,সাবেক সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান রিদয়,সিটি কলেজ ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক বিশাল রহমান,বোয়ালিয়া থানা ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি নুরুজ্জামান রাজন,মহানগর ছাত্রদলের সদস্য ইফতেখায়ের আলম,আপন,রোহান,রাহাদ,আবির,মতিহার থানা উত্তর ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক মাসুম সরকার,সদস্য মেহেদী হাসান,৩০ নং ওয়ার্ড ছাত্রদলের সভাপতি তুহিন ইসলাম বাপ্পি,সিনিয়র সহ-সভাপতি শাকিল,১১নং ওয়ার্ড ছাত্রদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি রফিকুল ইসলাম রাসু,সাংগঠনিক সম্পাদক মাহমুদুল ইসলাম লিমন,২৮নং ওয়ার্ড ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক হাসান আলী,সহ বিভিন্ন থানা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নেতাকর্মীবৃন্দ।
সমাবেশে বক্তারা বলেন,রাজশাহী নিউ গভঃ ডিগ্রি কলেজে স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীর উত্তম ও ছাত্রদলের নামফলক ছাত্রলীগ কতৃক রং দিয়ে মুছে ফেলা হয়েছে কিন্তু সাধারণ ছাত্র-ছাত্রী এবং জনগণের হৃদয় থেকে নাম মুছে ফেলা সম্ভব নয়।
বক্তারা রাজশাহী কলেজ,রাজশাহী নিউ গভঃ ডিগ্রি কলেজ ও রাজশাহী সিটি কলেজ প্রশাসনের উদ্দেশ্যে করে বলেন,কলেজ ক্যাম্পাস এখন ছাত্রলীগের নৈরাজ্য পরিনত হয়েছে,প্রতিনিয়ত সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের ওপর নির্যাতন করা হচ্ছে এগুলোর বিরুদ্ধে যদি কোনো ব্যবস্থা গ্রহন করা না হয় আমরা ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা ক্যাম্পাসে অবস্থান নিয়ে তা প্রতিহত করবো এতে করে যদি বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয় তা কলেজ প্রশাসনকেই দায় বহন করতে হবে।
বক্তারা আরো বলেন,কলেজ ক্যাপাসে ক্রীয়াশীল ছাত্র সংগঠন গুলোর সহঅবস্থান নিশ্চিত করতে হবে।ছাত্রলীগের এমন ন্যাক্কারজনক ঘটনা যদি চলমান থাকে পরবর্তীতে সমুচিত জবাব দেওয়া হবে। আগামীদিনে সকল অপকর্মের বিচার নিশ্চিত করা হবে। ছাত্রলীগ এখন সন্ত্রাসী সংগঠনে পরিনত হয়েছে।