সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:৪৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
শিরোনাম
ট্র্যাব সম্মাননা পেলেন অপর্ণা রানী রাজবংশী ফেন্সি স্কিন কেয়ার প্রোডাক্টসের নতুন আউটলেট উদ্বোধন নবীনগরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে অস্ত্রসহ চার ডাকাত আটক সিরাজদিখানে বিক্রমপুর নামকরণে এক মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয় আমিরাতে বোয়ালখালী চরণদ্বীপ পাঠানপাড়া প্রবাসীদের জনকল্যাণমূলক সংগঠনের আত্মপ্রকাশ । ষোলঘরে  জাতীয়তাবাদী যুবদলের কর্মী সভা অনুষ্ঠিত  শ্রীনগরে তন্তরে ওয়ার্ড বিএনপির উদ্যোগে আলোচনা সভা যাত্রা শুরু করল বাংলাদেশ-চায়না ক্লাব রাউজান প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত কমিটির সাথে উপজেলা প্রশাসনের মতবিনিময় সভা কুলিয়ারচরে শিশুদের ঝগড়াকে কেন্দ্র করে গ্রাম পুলিশসহ ৩জন আহত ঠাকুরগাঁওয়ে সাফ জয়ী তিন নারী ফুটবলারকে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে সংবর্ধনা ভয়াল সিনেমাটি সবার জন্য উন্মুক্ত সিরাজদিখানে নবাগত সহকারী পুলিশ সুপারের সাথে ঝিকুট ফাউন্ডেশনের মতবিনিময় জনগণের অধিকার ও ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনা হবে- ছাগলনাইয়া বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম রাউজান প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত
বিজ্ঞপ্তি :
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রানালয়ে আবেদনকৃত।

ময়মনসিংহ শিক্ষাবোর্ডে জিপিএ- ৫ ` এগিয়ে রয়েছে মেয়েরা- দৈনিক বাংলার অধিকার

দিলীপ কুমার দাস, ময়মনসিংহ / ১৫৭ সংবাদটি পড়েছেন
প্রকাশ: সোমবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২২, ৭:১৪ অপরাহ্ণ

 

ময়মনসিংহ বোর্ডে এবার পাসের হার কমলেও জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়েছে। ২০২১ সালে পাসের হার ছিল ৯৭ দশমিক ৯০ শতাংশ। এবার পাসের হার কমে দাঁড়িয়েছে ৮৯ দশমিক ২ শতাংশ। তবে এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫ হাজার ২১৬ জন পরীক্ষার্থী। যা গতবার ছিল ৯ হাজার ৩৪২ জন।

ময়মনসিংহ বোর্ডে অন্যদিকে পাসের হারে ছেলেরা এগিয়ে থাকলেও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে ছেলেদের চেয়ে মেয়েরা এগিয়ে রয়েছে। পাসকৃত শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছাত্রের সংখ্যা ৪৯ হাজার ৫৭৭ জন, পাসের হার ৮৯ দশমিক ০৯ শতাংশ। পাস করা ছাত্রীর সংখ্যা ৪৮ হাজার ৩০৫ জন ও তাদের পাসের হার ৮৮ দশমিক ৯৫ শতাংশ। অপরদিকে জিপিএ-৫ প্রাপ্তদের মধ্যে ছাত্র সংখ্যা ৬ হাজার ৭৬৮ জন এবং ছাত্রীর সংখ্যা ৮ হাজার ৪৪৮ জন।

ময়মনসিংহ শিক্ষাবোর্ডের অধীনে চার জেলার মধ্যে পাসের হারে এগিয়ে রয়েছে জামালপুর জেলা। এ জেলার পাসের হার ৮৯ দশমিক ৫২ শতাংশ। এছাড়াও শেরপুর জেলার ৮৯ দশমিক ১৪, ময়মনসিংহ ৮৮ দশমিক ৯০ এবং নেত্রকোনা জেলায় পাসের হার ৮৮ দশমিক ৫৯ শতাংশ।

 

চার জেলার মোট ১ হাজার ৩০৩টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেন। শতভাগ কৃতকার্য প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৬৪টি। শতভাগ অকৃতকার্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে একটি।


এ বিভাগের আরও সংবাদ

আর্কাইভ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Don`t copy text!
Don`t copy text!