প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন।
বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে গাইবান্ধা-৫ আসনের ভোট পর্যবেক্ষণের মনিটরিং সেলে বসে উপনির্বাচনের সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ শেষে দুপুর সোয়া ২টার দিকে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
এর আগে সিইসি সাংবাদিকদের বলেছিলেন, “উপনির্বাচন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে।”
তিনি বলেন, “আইন ভঙ্গ করে গোপন কক্ষে প্রবেশ করে ভোট দিয়ে দিতে আমরা স্বচক্ষে দেখেছি।”
গত ২৩ জুলাই জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়া আমেরিকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেলে আসনটি শূন্য হয়। এই আসনে মোট ৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলেন। তারা হলেন—আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. মাহমুদ হাসান, জাতীয় পার্টির প্রার্থী এইচ এম গোলাম শহীদ রঞ্জু, বিকল্প ধারা বাংলাদেশের প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম, স্বতন্ত্র প্রার্থী নাহিদুজ্জামান নিশাদ ও স্বতন্ত্র প্রার্থী সৈয়দ মাহবুবার রহমান। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. মাহমুদ হাসান ছাড়া বাকিরা ভোটে অনিয়ম ও জালিয়াতির অভিযোগে দুপুর ১২টার দিকে ভোট বর্জন করেন।
সাঘাটা-ফুলছড়ি উপজেলায় মোট ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ৩৯ হাজার ৭৪৩ জন।