আমরা এ বাংলাদেশের বলি ধর্ম যার যার উৎসব সবার,ধর্ম যার যার রাষ্ট্রটা সবার।এখানে আমরা বাঙালী এবং মুসলিম,হিন্দু,বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান মিলে এ বাংলাদেশ।এবং আমরা সবাই মিলেই এই বাংলাদেশটাকে আমরা স্বাধীন করেছিলাম।সবাই মিলেই এই দেশটাকে আমরা গড়ে তুলছি।
মঙ্গলবার(৪ অক্টোবর)সকালে সুজিত রায় নন্দী চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলার বিভিন্ন মন্দিরে সারদীয় দূর্গোৎসবে অসহায় দিনমজুর পরিবারের মাঝে নগদ অর্থ ও বস্ত্র বিতরন ও পরিদর্শন করেন।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী বলেন বঙ্গবন্ধু আমাদের কে যেই সংবিধান দিয়েছেন সেই সংবিধানে প্রতিটি মানুষের সমান অধিকার কথা বলা আছে ধর্ম-বর্ণ-জাতি গোত্র লিঙ্গ নির্বিশেষে কাজেই আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে এই দেশটাকে স্বাধীন করেছিলাম যে অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ হবে।
সেই বাংলাদেশ গড়বার জন্য তার কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আজকে আমরা সবাই মিলে কাজ করছি।এখানে সবাই সমান অধিকার নিয়ে বাস করবে।সবাই যার যার ধর্ম চর্চা ও প্রচার স্বাধীন ভাবে করবে।
সুজিত রায় নন্দী আরো বলেন অতীতে আমরা দেখেছি কোথাও ধর্মাত্ম নিপিড়ন হয়েছে। কখনোও কখনোও দেখেছি কোন অপশক্তি ছত্র ছায়ায় রাষ্ট্রীয়ভাবে বৈষম্য করা হয়েছে।কিন্তু বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আজকের বাংলাদেশ ধর্মে ধর্মে বৈষম্য করা রাষ্ট্রীয়ভাবে কোনো সুযোগ নেই। বরং রাষ্ট্র নিশ্চিত করে চেষ্টা করছে সকল ক্ষেত্রে কোন বৈষম্য না থাকে।
অতএব আমরা সবাই মিলে এক যুগে উৎসব পালন করবো আনন্দের মধ্যে দিয়ে এবং আমরা সবাই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়ব।শেখ হাসিনা সরকারের আমলেই হাইমচরের নদীবাধ সহ রাস্তাঘাট,স্কুল কলেজ,মসজিদ ও মন্দির সহ ব্যপক উন্নয়ন সমাধান হয়েছে।
এ সময় কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক ও চাঁদপুর হাইমচরের মাটি ও মানুষের জননেতা সুজিত রায় নন্দী হাইমচর উপজেলা তেলি মোড় শ্রী শ্রী জগন্নাথ মন্দির,কমলাপুর দেওয়ান মন্দির, চরভৈরবী ইউনিয়নের পূজামণ্ডপ।