বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:২০ অপরাহ্ন
শিরোনাম
শিরোনাম
ঠাকুরগাঁওয়ে সাফ জয়ী তিন নারী ফুটবলারকে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে সংবর্ধনা ভয়াল সিনেমাটি সবার জন্য উন্মুক্ত সিরাজদিখানে নবাগত সহকারী পুলিশ সুপারের সাথে ঝিকুট ফাউন্ডেশনের মতবিনিময় জনগণের অধিকার ও ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনা হবে- ছাগলনাইয়া বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম রাউজান প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত দাকোপের সাহেবের আবাদ শ্রীশ্রী কৃষ্ণের রাসমেলায় চতুর্থদিনে সাংকৃতিক সন্ধ্যা ঘোপাল যুবদলের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ ঠাকুরগাঁওয়ে তিন জাতীয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতিমূলক সভা ঠাকুরগাঁওয়ে মাওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকীতে ইএসডিও’র আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল ছাগলনাইয়ায় ৩০ কেজি গাঁজা উদ্ধার আটক ০১ রাজনীতি চিরতরে বন্ধ করতে হবে। দেশ চালাবে জাতীয় ঐক্যের সরকার। সনাতনীদের অস্তিত্ব রক্ষার্থে সকলকে একত্রিত হতে হবে ছাগলনাইয়া সেচ্ছাসেবক দলের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্নয় ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির পৌর শাখার ৬ নং ওয়ার্ডের বর্ধিত ও কর্মীসভা 
বিজ্ঞপ্তি :
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রানালয়ে আবেদনকৃত।

শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমী উপলক্ষ্যখে কৃষ্ণের কূটনীতি- দৈনিক বাংলার অধিকার

মৌমিতা দত্ত, চুনারুঘাট প্রতিনিধি, সিলেট হবিগঞ্জঃ / ৯৩৯ সংবাদটি পড়েছেন
প্রকাশ: মঙ্গলবার, ৩০ আগস্ট, ২০২২, ৩:০৩ অপরাহ্ণ

একজন কূটনীতিক হিসেবে কৃষ্ণ পাণ্ডবদের সহায়তা করেছিলেন, কৌরবদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন, একদিকে অর্জুনের রথের সারথি হয়েছিলেন এবং অন্যদিকে একই যুদ্ধে কৌরবদের সৈন্য সরবরাহ করেছিলেন, গীতার আকারে অর্জুনকে এমন পরামর্শ দিয়েছিলেন যা অর্জুনের মানসিক দুর্বলতা দূর করে যুদ্ধে অবতীর্ণ হবার প্রেরণা যুগিয়েছিল, আবার সমস্ত জ্ঞানের সার এর মাধ্যমেই দিয়েছেন(এজন্য গীতাকে উপনিষদের সার বলা হয়)যা এখনও জগতের অনুপ্রেরণা ও জ্ঞানের একটি অন্যতম উৎসস্থল বলে খ্যাত এবং রাজ্য পুনরুদ্ধারে পাণ্ডবদের সাহায্য করেছিলেন। … ভগবান(৬টি ভগ- ঐশ্বর্য, বীর্য, যশ, শ্রী, জ্ঞান, বৈরাগ্য) কৃষ্ণের কূটনীতি ছাড়া এটা সম্ভব হতো না…

রাজনীতির একটি অবিচ্ছেদ্য এবং গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে কূটনীতি। শ্রীকৃষ্ণকে যথার্থভাবেই একজন সফল কূটনীতিবিদ বলা যায়। কুরুক্ষেত্র যুদ্ধে আমরা দুই কূটনীতিবিদের মধ্যে বুদ্ধির লড়াই দেখতে পাই। শকুনির সাথে কৃষ্ণের; যেখানে চূড়ান্তভাবে কুরুক্ষেত্রযুদ্ধে কৃষ্ণ নিরস্ত্র থেকেও স্বীয় বুদ্ধির মাধ্যমে এবং কৌশল অবলম্বন করে যুদ্ধে জয়ী হন।

গ্রীক দার্শনিক এরিস্টটলের ভাষায় মানুষ মাত্রই রাজনৈতিক জীব। প্রতিটি মানুষের মধ্যে রাজনীতির কম-বেশি মাত্রা থাকে। সাধারণভাবে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ভাষায় রাজনীতি বলতে যেকোনো পন্থায় ক্ষমতা লাভ করাকে বুঝায়।

আধুনিক কূটনীতির জনক ম্যাকিয়াভেলীর ভাষায়- “End justifies the means.”। কৃষ্ণের কূটনীতিও ছিল ঠিক তেমন। ধর্ম প্রতিষ্ঠা করতে তিনি যেকোনো পন্থা অবলম্বনকে ন্যায় বলে গ্রহণ করেছেন। আধুনিককালে ধর্ম বা ন্যায় প্রতিষ্ঠা করতে গতানুগতিক ধারায় চলতে গিয়ে দেখা যায় অনেকসময় আমরা দ্বিধা-দ্বন্দ্বে পড়ে যাই, এক্ষেত্রে উপায় যা-ই হোক না কেন উদ্দেশ্যই মুখ্য যদি সফলতা আসে।

ড. মহানামব্রত ব্রহ্মচারীকে তাঁর এক ভাষণে প্রশ্ন করা হয়েছিল, কৃষ্ণ অর্জুনকে যুদ্ধ করতে বলছেন, তা কতটা যৌক্তিক। তিনি এর উত্তরে বলেন- হিংসাশূন্য হয়ে যুদ্ধ করার উপদেশ দিয়েছেন কৃষ্ণ। যেমন আহার দেহের ধর্ম, লোভী হয়ে আহার মনের ধর্ম। বিশ্রাম দেহের ধর্ম, অলসতা মনের ধর্ম। সেইরূপ যুদ্ধ রাষ্ট্র ধর্ম, ক্ষত্রিয়ের ধর্ম। হিংসাশূন্য হয়েও যুদ্ধ করা চলে; ভগবান অর্জুনকে তাই উপদেশ দিয়েছিলেন।

“রাজনীতিতে শ্রীকৃষ্ণের এই উত্তরণ সহজ স্বাভাবিক ভাবে উত্তরাধিকার সূত্রে আসেনি। একজন সাধারণ অভিজাত মানব শিশু রূপে জন্মগ্রহণ করে বহু প্রতিকূলতার মধ্যে দিয়ে জীবন অতিক্রম করে শ্রীকৃষ্ণ অন্যান্য উচ্চাকাঙ্ক্ষী মানবের মতই আত্মপ্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রাম করে গেছেন। শ্রীকৃষ্ণের সংগ্রাম বহুমুখী এবং ব্যাপক। শ্রীকৃষ্ণ গতির প্রতীক। তাঁর সংগ্রামের বৈশিষ্ট্য এইখানেই যে তা কোনোদিন ক্লান্ত হয়ে বিশ্রাম নেবার জন্য কোথাও কখনও মুহূর্তের জন্যও স্থির হয়ে দাড়ায়নি। গতিশীলতার এই মহান ঐতিহ্যে উজ্জ্বল শ্রীকৃষ্ণের সংগ্রামী জীবন অভিজ্ঞতার প্রাচুর্যে দীপ্যমান। অথচ দীর্ঘ সংগ্রামে লিপ্ত উচ্চাকাঙক্ষী পুরুষটির রাজনীতি ও সৌজন্যবোধ আশ্চর্য রকমের পরিচ্ছন্ন। রাজনীতির প্রয়োজনে শ্রীকৃষ্ণ শত্রুর বিরুদ্ধে অন্য সবার মতই কৌশলী এবং কোথাও কোথাও ধূর্ত হলেও রাজনীতির সামগ্রিক নীচতা থেকে তিনি সব সময়েই মুক্ত ছিলেন। স্বচ্ছ দৃষ্টিভঙ্গি এবং মানসিক ব্যাপকতা শ্রীকৃষ্ণের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের সর্বোত্তম অঙ্গ। পারিপার্শ্বিক ঘটনাবলীর প্রতি তীক্ষ্ণ নজর রাখলেও, ঘটনা কখনও শ্রীকৃষ্ণের চিন্তাকে সিদ্ধান্ত গ্রহণে বিপথগামী করতে পারেনি। উদ্দেশ্য সাধনের দৃঢ়তায় শ্রীকৃষ্ণ ছিলেন তুলনাহীন। তাঁর আপাত মধুর ব্যক্তিত্বের অন্তরালে যে কূটনীতিক আত্মগোপন করে থাকত শ্রীকৃষ্ণের অমরত্ব লাভের আকাঙক্ষাই তার জনক। একদিকে আত্মসচেতনতা, অন্যদিকে উদাসীন কর্মযজ্ঞ এই দুই বৈপরীত্যের সমাবেশে শ্রীকৃষ্ণ শূন্য বিন্দুতে স্থির এক মহান দার্শনিক; এমন একজন দার্শনিক যিনি রাজপদ কামনা করেন না, কামনা করেন ধর্মের প্রবক্তা রূপে রাজপদাধিকারীদের শ্রদ্ধা ও ভক্তিনম্র আনুগত্য। সময়ের অনেক আগে নিজের রথ চালিয়ে শ্রীকৃষ্ণ অনায়াসে সম্পূর্ণ অমৃতের কলসটিই তুলে নিয়েছেন নিজের রথে। অমৃতের প্রাচুর্যে শ্রীকৃষ্ণ তাই অক্ষয় অমর।”
[Ref: রণে ও রাজনীতিতে শ্রীকৃষ্ণ- সঞ্জীব ভট্টাচার্য]

কর্মণ্যেবাধিকারস্তে মা ফলেষু কদাচন ।
মা কর্মফলহেতুর্ভূর্মা তে সঙ্গোঽস্ত্বকর্মণি ॥ গীতা ২-৪৭॥
অর্থাৎ কর্মেই তোমার অধিকার, কর্ম্ ফলে কখনও তোমার অধিকার নাই। কর্ম ফল যেন তোমার কর্মপ্রবৃত্তির হেতু না হয়, কর্ম ত্যাগেও যেন তোমার প্রবৃত্তি না হয়।
[Ref: শ্রীজগদীশ চন্দ্র ঘোষ সম্পাদিত গীতা থেকে নেয়া]

এর অর্থ এ-ই দাঁড়ায় যে, কোনো কর্ম করার ক্ষেত্রে কর্মের দিকেই ফোকাস করা, আমাদের ১০০% কর্মে দেয়া। অযথা ফলের চিন্তা করে কর্মের জন্য নির্দিষ্ট সময় নষ্ট করা উচিত নয়।
আমরা যখন কর্ম ভালো করে সম্পন্ন করি, এর ফল ভালোই হয়। কিন্তু ফলের চিন্তা করতে করতে কর্ম করার আগ্রহই হারিয়ে ফেলি অনেকসময়, যা আমাদের কর্মে ১০০% দেয়ার ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়ায়।

শ্রীকৃষ্ণের পুরো জীবনের নীতিই ছিল ধর্মের জয় এবং অধর্মের পরাজয়।
কৃষ্ণ শিশুপালকে ১০০ বার ক্ষমা করেছিলেন কিন্তু যখন শিশুপাল ১০১টি ভুল করে বসে তখন তাকে শাস্তি দেয়া হয়। এ থেকে আমরা এ শিক্ষা পাই যে, মানুষ ভুল করলে তাকে ভুল শুধরানোর সুযোগ দেয়া উচিত। কিন্তু যখন তা সীমা অতিক্রম করে তখন ব্যবস্থা নেয়া উচিত।

পান্ডবরা যখন শকুনির বুদ্ধিপ্রসূত পাশা খেলায় হেরে যায় তখন তাদের শর্তানুযায়ী ১২ বছরের বনবাস এবং ১ বছরের অজ্ঞাতবাসে থাকতে হয়। শর্ত পূরণ করে কৃষ্ণের সহায়তায় যখন হস্তিনাপুরে এসে নিজেদের রাজ্য ফেরত চায়, তখন কৌরবরা তা দিতে নারাজ। এর ফলস্বরূপই কুরুক্ষেত্র যুদ্ধ হয়েছিল।
এ থেকে আমরা এটাই শিক্ষা পাই যে, নিয়ম, আইন-কানুন মেনে চলতে হয় কিন্তু প্রয়োজন পড়লে যা সঠিক তার জন্য লড়াই করতে হয় অর্থাৎ নিজ অধিকারের জন্য লড়াই করাও ধর্ম।

কৃষ্ণ যুধিষ্ঠির এবং অর্জুনকে নির্দেশ দেন যাতে তারা
ভীষ্মের দেওয়া যুদ্ধজয়ের বর ফিরিয়ে দেয় কেননা ভীষ্ম
স্বয়ং সেই যুদ্ধে পাণ্ডবদের প্রতিপক্ষ হিসেবে অবতীর্ণ
হয়েছিলেন।ভীষ্মকে এ কথা জানানো হলে তিনি এ কথার
অন্তর্নিহিত অর্থ বুঝতে পেরে কীভাবে তিনি অস্ত্র
পরিত্যাগ করবেন সে উপায় পাণ্ডবদের বলে দেন।তিনি বলেন
যদি কোন নারী যুদ্ধক্ষেত্রে প্রবেশ করে তবেই তিনি
অস্ত্র ত্যাগ করবেন।সেদিনের পরদিন কৃষ্ণের নির্দেশে
শিখণ্ডী নামের এক নারী অর্জুনের সাথে যুদ্ধে যোগদান
করেন এবং ভীষ্ম তাঁর সকল অস্ত্র নামিয়ে রাখেন।

কৃষ্ণ ধৃতরাষ্ট্রের জামাতা জয়দ্রথকে হত্যা করতে
অর্জুনকে সহায়তা করেন।জয়দ্রথের কারণেই অর্জুনের পুত্র
অভিমন্যু দ্রোণাচার্যের চক্রব্যূহে প্রবেশ করেও বেরিয়ে
আসার উপায় অজ্ঞাত থাকায় কৌরবদের হাতে নিহত
হয়েছিলেন।অর্জুন ঘোষণা দিয়ে প্রতিজ্ঞা করেন পরদিন
সূর্যাস্তের আগেই জয়দ্রথকে হত্যা করবেন।বিপজ্জনক এ
প্রজ্ঞাপণ শুনে জয়দ্রথ পালানোর পথ খুঁজতে শুরু করেন।
সেদিনের এক ক্ষিপ্র হামলায় শ্রীকৃষ্ণের সহায়তায় খুব কম
সময়ের ব্যাবধানে অর্জুন জয়দ্রথকে হত্যা করতে সমর্থ
হন।

কৃষ্ণ কৌরবদের সেনাপতি
দ্রোণাচার্যের পতনও সম্পন্ন করেছিলেন।তিনি ভীমকে
নির্দেশ দিয়েছিলেন অশ্বত্থামা নামক একটি হাতিকে হত্যা
করতে। দ্রোণাচার্যের পুত্রের নামও
অশ্বত্থামা।এরপর কৃষ্ণের নির্দেশে যুধিষ্ঠির
দ্রোণাচার্যকে গিয়ে বলেন যে অশ্বত্থামা নিহত হয়েছেন
এবং তারপর খুব মৃদুস্বরে বলেন যে সেটি একটি হাতি যেহেতু
যুধিষ্ঠির কখনও মিথ্যাচার করতেন না।কিন্তু দ্রোণাচার্য
তাঁর প্রথম কথাটি শুনেই মানসিক ভাবে ভেঙ্গে পড়েন ও
অস্ত্র পরিত্যাগ করেন।এরপর কৃষ্ণের নির্দেশে ধৃষ্টদ্যুম্ন
দ্রোণাচার্যের শিরশ্ছেদ করেন।

কর্ণের সাথে অর্জুনের যুদ্ধের সময় কর্ণের রথের চাকা
মাটিতে বসে যায়। তখন কর্ণ যুদ্ধে বিরত থেকে সেই চাকা
মাটি থেকে ওঠানোর চেষ্টা করলে কৃষ্ণ অর্জুনকে স্মরণ
করিয়ে দেন যে কৌরবেরা অভিমন্যুকে অন্যায়ভাবে হত্যা
করে যুদ্ধের সমস্ত নিয়ম ভঙ্গ করেছে। তাই তিনি নিরস্ত্র
কর্ণকে হত্যা করে অর্জুনকে সেই হত্যার প্রতিশোধ নিতে
আদেশ করেন।

কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের শেষপর্যায়ে কৌরবপ্রধান দুর্যোধন
মাতা গান্ধারীর আশীর্বাদ গ্রহণ করতে যান যাতে তার
শরীরের যে অঙ্গসমূহের উপর গান্ধারীর দৃষ্টি নিক্ষিপ্ত হবে
তাই ইস্পাতকঠিন হয়ে উঠবে।তখন কৃষ্ণ ছলপূর্বক তার
ঊরুদ্বয় কলাপাতা দিয়ে আচ্ছাদিত করে দেন।এর ফলে
গান্ধারীর দৃষ্টি দুর্যোধনের সমস্ত অঙ্গের উপর পড়লেও
ঊরুদ্বয় আবৃত থেকে যায়।এরপর যখন দুর্যোধনের সাথে ভীম
গদাযুদ্ধে লিপ্ত হন তখন ভীমের আঘাত দুর্যোধনকে
কোনভাবে আহত করতে ব্যর্থ হয়।তখন কৃষ্ণের ইঙ্গিতে
ভীম গদাযুদ্ধের নিয়ম লঙ্ঘন করে দুর্যোধনের ঊরুতে
আঘাত করেন ও তাকে হত্যা করেন।এইভাবে কৃষ্ণের অতুলনীয়
ক্ষিপ্ ও অপ্রতিরোধ্য কৌশলের সাহায্যে
পাণ্ডবেরা কুরুক্ষেত্র যুদ্ধে জয়ী হয়।

ধর্মের নৈতিকতা, নৈতিক মূল্যবোধ এবং নীতিগুলি কৃষ্ণের জন্মের বহুকাল আগে থেকেই বিদ্যমান ছিল। তবে তিনি সেগুলিকে আরও সূক্ষ্ম এবং বাস্তব পদ্ধতিতে প্রয়োগ ও প্রচার করেছিলেন, গীতার মাধ্যমে তাদের সংঘবদ্ধ করেছিলেন।


এ বিভাগের আরও সংবাদ

আর্কাইভ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Don`t copy text!
Don`t copy text!