শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৪১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
শিরোনাম
রাউজান প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত কমিটির সাথে উপজেলা প্রশাসনের মতবিনিময় সভা কুলিয়ারচরে শিশুদের ঝগড়াকে কেন্দ্র করে গ্রাম পুলিশসহ ৩জন আহত ঠাকুরগাঁওয়ে সাফ জয়ী তিন নারী ফুটবলারকে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে সংবর্ধনা ভয়াল সিনেমাটি সবার জন্য উন্মুক্ত সিরাজদিখানে নবাগত সহকারী পুলিশ সুপারের সাথে ঝিকুট ফাউন্ডেশনের মতবিনিময় জনগণের অধিকার ও ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনা হবে- ছাগলনাইয়া বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম রাউজান প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত দাকোপের সাহেবের আবাদ শ্রীশ্রী কৃষ্ণের রাসমেলায় চতুর্থদিনে সাংকৃতিক সন্ধ্যা ঘোপাল যুবদলের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ ঠাকুরগাঁওয়ে তিন জাতীয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতিমূলক সভা ঠাকুরগাঁওয়ে মাওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকীতে ইএসডিও’র আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল ছাগলনাইয়ায় ৩০ কেজি গাঁজা উদ্ধার আটক ০১ রাজনীতি চিরতরে বন্ধ করতে হবে। দেশ চালাবে জাতীয় ঐক্যের সরকার। সনাতনীদের অস্তিত্ব রক্ষার্থে সকলকে একত্রিত হতে হবে ছাগলনাইয়া সেচ্ছাসেবক দলের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ
বিজ্ঞপ্তি :
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রানালয়ে আবেদনকৃত।

বরিশাল মেহেন্দিগঞ্জের আলীমাবাদে নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে গড়ে উঠেছে অবৈধ করাত কল-দৈনিক বাংলার অধিকার

মোঃ সাইদুল ইসলাম, মেহেন্দিগঞ্জ বরিশাল প্রতিনিধি / ১৬৯ সংবাদটি পড়েছেন
প্রকাশ: রবিবার, ৩১ জুলাই, ২০২২, ৯:০৫ অপরাহ্ণ

মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার আলীমাবাদ ইউনিয়নের চরমহিষা বাজার এলাকায় রাস্তার পাশে জনসমাগম এলাকায় গড়ে উঠছে জামাল জমাদ্দারের অবৈধ করাতকল। এগুলোতে নির্বিচারে কাটা হচ্ছে অনেক গাছ। রাতে কিংবা দিনে নিয়ন্ত্রণহীনভাবে চলছে কাঠ চেরাই। আবাসিক এলাকায় গড়ে উঠা এ মিলের নেই কোন সরকারি অনুমতিপত্র কিংবা লাইসেন্স । পরিবশে অধিদপ্তর কিংবা বনবিভাগের কোন অনুমুতি ছাড়ায় দিনরাত চলছে। শুধু তাই নয়, সরকারের নিয়মনীতি তোয়াক্কা না করে অবৈধভাবে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং হাটবাজার সংলগ্ন গড়ে ওঠা ওই করাত কলের শব্দদূষণের ফলে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছে। এভাবে সরকারের অনুমোদনবিহীন করাতকল (স’মিল) চলায় একদিকে পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে, অপরদিকে সরকার হারাচ্ছে রাজস্ব। এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি বলে মনে করেন সাধারণ মানুষসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা। করাত কলের লাইসেন্স না থাকা সত্ত্বেও প্রশাসনকে ফাকি দিয়ে দিনের পর দিন অবৈধভাবে কি করে এই স’মিল (করাত কল) চলছে এ প্রশ্ন জনগনের। আর লাইন্সেস না থাকায় গাছ কেনা-বেচার ক্ষেত্রেও বিধি নিষেধ না মেনে করাতকল মালিকরা অবাধে কিনছেন যে কোন গাছ। ফলে একদিকে যেমন বেড়েই চলেছে অবাধে বৃক্ষ নিধন বা গাছ কর্তন তেমনি প্রতিনিয়ত হুমকির সস্মুখিন হচ্ছে পরিবেশ। স মিলে বিভিন্ন গাছের তালিকা রেজিষ্টার খাতা না থাকায় কোনটি বৈধ বা কোনটি অবৈধ তা বোঝার উপায় না থাকার কারনে বিপুল পরিমান সরকারী কর ফাঁকি দিতে কোন বেগ পেতে হচ্ছে না করাতকল বা স মিলের মালিকের।কিন্তু প্রত্যেক দিন অসংখ্য গাছ চেরানো হলেও মিলের রেজিস্টার খাতায় রাখা হয় না কোনো তথ্য। অথচ সরকারি নিয়ম অনুযায়ী, দিনে মোট কী পরিমাণ গাছ (কাঠ) চেরা হলো এবং প্রতিটা গাছের উত্স সম্পর্কে রেজিস্টার খাতায় উল্লেখ করার বিধান রয়েছে। সেই সঙ্গে স’ মিল মালিককে প্রতি মাসে এসব হিসাব বন বিভাগের কাছে জমা দেওয়ার কথা। তা আমলে নিচ্ছে না। উপজেলায় কতটি স্ব মিল রয়েছে তারও কোনো সঠিক হিসাব নেই প্রশাসনের কাছে। লাইসেন্স না থাকা এবং অবৈধভাবে চালানোর প্রসঙ্গে করাতকলের মালিক জামাল জমাদ্দার বলেন, আমারটাই দেখলেন অবৈধ, আরো কতইতো অবৈধ আছে, সেগুলো দেখেন না, আমি লাইসেন্স’র জন্য আবেদন করেছি।


এ বিভাগের আরও সংবাদ

আর্কাইভ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Don`t copy text!
Don`t copy text!