চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলা পরিষদের মাসিক সাধারণ সভা ও মাসিক আইন শৃঙ্খলা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ সকালে ১১ ঘটিকার সময় উপজেলা পরিষদের সভাকক্ষে আয়োজিত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা এমএ কুদ্দুস।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার আশরাফুল হাসানের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন এসময় উপস্থিত ছিলেন, সহকারী কমিশনার (ভূমি) হেদায়েত উল্লাহ ও উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শাহিনা আক্তার, মতলব উত্তর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ শাহজাহান কামাল, শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. ইসমাইল হোসেন, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. সালাউদ্দিন, উপজেলা প্রকৌশলী সাইফুল ইসলাম, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী সজিব চন্দ্র, সমাজসেবা কর্মকর্তা আনিছুর রহমান তপু, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা তারিক মাহমুদ চৌধুরী, সমবায় কর্মকর্তা মো. ফারম্নক আলম, প্রকল্প বাস্ত্মবায়ন কর্মকর্তা মো. আওরঙ্গজেব, মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আ. কাইয়ুম খান, সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মনোয়ারা বেগম, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা নাছিমা বেগম, পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. নুরুন্নবী, গজরা ইউপি চেয়ারম্যান শহীদ উল্লাহ প্রধান, ছেঙ্গারচর সরকারি ডিগ্রি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হোসাইন মো. ইয়াছিন, সাদুল্লাপুর ইউপি চেয়ারম্যান জোবাইর আজিম পাঠান স্বপন, ফতেপুর পুর্ব ইউপি চেয়ারম্যান আজমল হোসেন চৌধুরী, ফরাজীকান্দি ইউপি চেয়ারম্যান ইঞ্জি. রেজাউল করিম, বাগানবাড়ি ইউপি চেয়ারম্যান আল মামুন জমাদার, সুলতানাবাদ ইউপি চেয়ারম্যান আবুবকর সিদ্দিক খোকন, এখলাছপুর ইউপি চেয়ারম্যান মফিজুল ইসলাম ঢালী মুন্না, ষাটনল ইউপি চেয়ারম্যান ফেরদাউস আলম সরকার, মতলব উত্তর প্রেসক্লাবের সভাপতি বোরহান উদ্দিন ডালিম, সাংবাদিক আব্দুল লতিফ মিয়াজী প্রমুখ।
উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা এমএ কুদ্দুস বলেন, বর্তমান আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো আছে। জনগণ শান্ত্মিতে আছে। বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার যতদিন ক্ষমতায় থাকবে ততদিন দেশের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালোই আছে থাকবে। তিনি সকল পর্যায়ের জনপ্রতিনিধি, সরকারি কর্মকর্তা ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করার আহ্বান জানান।
সভায় উন্মুক্ত আলোচনায় বদরপুর শাহ সোলেমান লেংটার মাজার এলাকায় অশালীন নাচ গান ও অনৈতিক কর্মকান্ড বন্ধের জন্য প্রস্তাব করা হয়। এছাড়াও ফতেপুর পুর্ব ইউনিয়নের মাদক কারবারিদের উপদ্রব বেড়েছে, তা নিমুর্লে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন বক্তারা। এদিকে নৌরুটে চুরি ডাকাতি রোধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানান ফাঁড়ি ইনচার্জ। যেসব ব্যবসায়ীরা নৌপথে লেনদেন ও টাকা বহন করেন তারা নৌপুলিশকে অবগত করে পুলিশের সহায়তা নেওয়ার জন্য অনুরোধ করেন।