একজন সাধারণ ভোক্তার ইট ভাটার বিরূদ্ধে লিখিত অভিযোগ ও প্রতিকার প্রাপ্তির গল্প।
অভিযোগকারী জনাব কাজী সোহাগ হোসেন শাহরাস্তি উপজেলাস্থ ইটভাটা ডব্লিউ ওয়াই কে এর বিরূদ্ধে এই মর্মে অভিযোগ করেন যে তিনি ১ম ধাপে ১,০১,৫০০ ইট ক্রয়ের উদ্দেশ্যে ৫,৯৮,৪০০/-প্রদান করেন। ২য় ধাপে ৫০,০০০/- ইট ক্রয়ের উদ্দেশ্যে ৩,০০,০০০/- প্রদান করেন। তাদের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
কিন্তু চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়ে গেলেও অভিযোগকারী চুক্তির প্রতিশ্রুতি মোতাবেক না পাচ্ছে মূল টাকা,না পাচ্ছে প্রতিশ্রুত ইট। অতএব অভিযোগকারী ক্ষুব্ধ হয়ে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের চাঁদপুর জেলা কার্যালয়ে সরাসরি লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন।
সে মোতাবেক অভিযোগটির শুনানি গ্রহণ করা হয়। শুনানির আলোকে অভিযোগকারী ১,০১,৫০০০ ইট বুঝে পায় এবং ৩,০০,০০০/- এর মূলে চুক্তিতে লভ্যাংশ হারে ৪,২৫,০০০/- বুঝে পায়। অভিযোগকারী অধিদপ্তরের কার্যক্রমের উপর খুব সন্তোষ প্রকাশ করে। অভিযোগকারী তার ভুল স্বীকার করে ও ক্ষমা প্রার্থনা করে। উভয় পক্ষ আজ অত্র দপ্তরে হাজির হয় এবং অভিযোগটি মিমাংসা করে।
ভোক্তা অধিদপ্তর এভাবে ভোক্তার স্বার্থ সংরক্ষণে নিরলসভাবে ও নিষ্ঠার সাথে কাজ করে যাচ্ছে এবং যাবে।
জনস্বার্থেঃ
নুর হোসেন
সহকারী পরিচালক
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর,চাঁদপুর।