এবার নিরাপত্তা নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে বলে জানান তিনি। আজ রবিবার (০১ মে) জাতীয় ঈদগাহের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে একথা বলেন তিনি।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঈদ জামাতে আসা মুসল্লিরা জায়নামাজ ও ছাতা সঙ্গে নিয়ে আসতে পারবেন। তিনি বলেন, বিরূপ আবহাওয়ার কারণে এখানে ঈদ জামাত সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে অনুষ্ঠিত হবে। সেখানেও একই ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। সব বড় জামাতে একই ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, অন্য বারের তুলনায় এবারের ঈদ ব্যতিক্রম। গত দুই বছর করোনার কারণে উৎসবের উদ্দীপনা এতোটা ছিল না। এবার সর্বস্তরে অধিক উদ্দীপনায় ঈদ পালিত হবে। ঈদ কেন্দ্রীক নিরাপত্তার জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এর বাইরে কোনো কিছু সঙ্গে নিয়ে আসতে নিষেধ করছি আমরা। এছাড়াও প্রত্যেকের তল্লাশির মধ্য দিয়ে আর্চওয়ে গেট দিয়ে ঈদগাহে প্রবেশ করতে হবে। কারো সঙ্গে ব্যাগ থাকলে ব্যাগও তল্লাশি করা হবে।
কমিশনার বলেন, এবারের ঈদে ঢাকায় ছোট বড় ঈদগাহ এবং মসজিদ মিলে মোট এক হাজার ৪৬৮টি স্থানে ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে। সবকটিতেই নিরাপত্তা দেবে ডিএমপি। এছাড়াও জাতীয় ঈদগাহে জামাতের আগে সুইপিং করবে বোমা ডিস্পোজাল ইউনিট। চারপাশে থাকবে সিসিটিভি ক্যামেরা। ক্যামেরার ফুটেজ পর্যবেক্ষণ করবে ডিএমপির টিম।
তিনি বলেন, ঈদগাহে আসার সময় ছাতা, জায়নামাজের বাইরে কিছু নিয়ে না আসার অনুরোধ করছি। প্রবেশপথে অনেক লম্বা লাইন হবে, সার্চ করে প্রবেশ করতে কিছুটা সময় লগে। তাই সবাইকে কিছুটা সময় হাতে নিয়ে আসার আহ্বান জানাচ্ছি।