দিনাজপুরের বিরামপুরের ঐতিহ্যবাহী ভৈরব রাজার ৩০২ বছরের পুরনো মেলা (কোভিড-১৯) মহামারি করোনা ভাইরাসের কারণে গত দুই বছর বন্ধ থাকার পর এবার মেলাটি বসছে। প্রাচীণতম এই পূজা মন্দিরে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পূজা ও চৈত্র সংকান্তির মেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
প্রাচীন এই মন্দিরের সাধারণ সম্পাদক রতন কুমার মহন্ত জানান-তৎকালীন স্থানীয় রাজা ভৈরব চন্দ্র প্রজাদের নিকট থেকে বার্ষিক খাজনা আদায় ও পূজা অর্চনার জন্য বাংলা ১১১১সন থেকে চৈত্র মাসের শেষ দিনে বর্তমান বিরামপুর পৌর এলাকার মির্জাপুরে মন্ডপ মেলার সূচনা করেন। সেই থেকে প্রতি বছর বিশাল আয়োজনে মেলাটি বসে। মহামারি করোনা ভাইরাসের কারণে গত দুই বছর মেলা বন্ধ থাকার পর এবার মেলার আয়োজন করা হয়েছে।
মির্জাপুর জামলেশ্বর মন্দির কমিটির সভাপতি (ভারঃ) শিবেশ কুমার কুন্ডু জানান- মহামারি করোনা ভাইরাসের কারণে গত দুই বছর মেলা বন্ধ ছিলো। তবে আশা করছি এবার বিশাল আয়োজনে মেলা বসেছে। প্রাচীনতম ঐতিহ্যবাহী জামেলশ্বর এই পূজা মন্দিরে পূজা ও মাঠে মন্ডপ মেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি-দিনাজপুরের বিরামপুরের ঐতিহ্যবাহী ভৈরব রাজার ৩০২ বছরের পুরনো মেলা (কোভিড-১৯) মহামারি করোনা ভাইরাসের কারণে গত দুই বছর বন্ধ থাকার পর এবার মেলাটি বসছে। প্রাচীণতম এই পূজা মন্দিরে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পূজা ও চৈত্র সংকান্তির মেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
প্রাচীন এই মন্দিরের সাধারণ সম্পাদক রতন কুমার মহন্ত জানান-তৎকালীন স্থানীয় রাজা ভৈরব চন্দ্র প্রজাদের নিকট থেকে বার্ষিক খাজনা আদায় ও পূজা অর্চনার জন্য বাংলা ১১১১সন থেকে চৈত্র মাসের শেষ দিনে বর্তমান বিরামপুর পৌর এলাকার মির্জাপুরে মন্ডপ মেলার সূচনা করেন। সেই থেকে প্রতি বছর বিশাল আয়োজনে মেলাটি বসে। মহামারি করোনা ভাইরাসের কারণে গত দুই বছর মেলা বন্ধ থাকার পর এবার মেলার আয়োজন করা হয়েছে।
মির্জাপুর জামলেশ্বর মন্দির কমিটির সভাপতি (ভারঃ) শিবেশ কুমার কুন্ডু জানান- মহামারি করোনা ভাইরাসের কারণে গত দুই বছর মেলা বন্ধ ছিলো। তবে আশা করছি এবার বিশাল আয়োজনে মেলা বসেছে। প্রাচীনতম ঐতিহ্যবাহী জামেলশ্বর এই পূজা মন্দিরে পূজা ও মাঠে মন্ডপ মেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।