রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৩০ অপরাহ্ন
শিরোনাম
শিরোনাম
ষোলঘরে  জাতীয়তাবাদী যুবদলের কর্মী সভা অনুষ্ঠিত  শ্রীনগরে তন্তরে ওয়ার্ড বিএনপির উদ্যোগে আলোচনা সভা যাত্রা শুরু করল বাংলাদেশ-চায়না ক্লাব রাউজান প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত কমিটির সাথে উপজেলা প্রশাসনের মতবিনিময় সভা কুলিয়ারচরে শিশুদের ঝগড়াকে কেন্দ্র করে গ্রাম পুলিশসহ ৩জন আহত ঠাকুরগাঁওয়ে সাফ জয়ী তিন নারী ফুটবলারকে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে সংবর্ধনা ভয়াল সিনেমাটি সবার জন্য উন্মুক্ত সিরাজদিখানে নবাগত সহকারী পুলিশ সুপারের সাথে ঝিকুট ফাউন্ডেশনের মতবিনিময় জনগণের অধিকার ও ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনা হবে- ছাগলনাইয়া বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম রাউজান প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত দাকোপের সাহেবের আবাদ শ্রীশ্রী কৃষ্ণের রাসমেলায় চতুর্থদিনে সাংকৃতিক সন্ধ্যা ঘোপাল যুবদলের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ ঠাকুরগাঁওয়ে তিন জাতীয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতিমূলক সভা ঠাকুরগাঁওয়ে মাওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকীতে ইএসডিও’র আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল ছাগলনাইয়ায় ৩০ কেজি গাঁজা উদ্ধার আটক ০১
বিজ্ঞপ্তি :
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রানালয়ে আবেদনকৃত।

কচুয়ায় সম্ভবনাময়ী চীনাবাদাম চাষে আগ্রহী কৃষকরা

মো: মাসুদ রানা,কচুয়া: / ১১১ সংবাদটি পড়েছেন
প্রকাশ: শুক্রবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২২, ৮:২৪ অপরাহ্ণ

কচুয়া উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সহয়তায় কয়েকবছর ধরেই উন্নত মানের চীনাবাদাম চাষ হচ্ছে। চাহিদা থাকায় কৃষক পর্যায়ে কেজি প্রতি ১০০ টাকা হতে ১২০ টাকা ধরে বিক্রি হচ্ছে। তাতে লাভবান হওয়ায় অনেকেই আগ্রহী বাদাম চাষে। বিশেষ করে কচুয়াতে আলু এবং ভুট্টার জমিতে বাদাম করতে পারলে বেশি লাভ হবে বলে জানান কৃষকরা।

কচুয়ার মেঘদাইর গ্রামের ছফিউল্লাহ জানান,কৃষি বিভাগের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা অমলচন্দ্র সরকারের উৎসাহে প্রথম বারের মতো বাদাম চাষে আগ্রহী হয়েছেন। জমির অবস্থা এখন বেশ ভালো আশাকরি ফলন পর্যাপ্ত হবে।

ঘাগড়া গ্রামের কৃষক অঙ্গরাজ সরকার বলেন, চীনা বাদামের অনেক চাহিদা রয়েছে। অল্প খরচে বাদাম চাষে লাভ বেশি। জমি দেখে অনেক কৃষক আগামীতে বীজ নেওয়ার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।

উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার কৃষিবিদ মো. জাহাঙ্গীর আলম লিটন বলেন, বছরের যেকোনো সময় এর চাষ করা যায়। তবে রবি মৌসুমে মধ্য অক্টোবর থেকে ফেব্রুয়ারির শেষ পর্যন্ত এবং খরিফ মৌসুমে জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত পর্যন্ত বীজ বপন করলে ভালো ফলন পাওয়া যায়। ভালো বাদামের ফলন পেতে বিঘা প্রতি অন্যান্য সারের পাশাপাশি ৩০-৩৫ কেজি জিপসাম সারের প্রয়োগ করতে হবে। কচুয়ার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর এই মূহুর্তে বারি চীনা বাদাম ৫, ৬ বিনা চীনাবাদাম-৪ নিয়ে কাজ করছে, গতবছর খুবই সন্তোষজনক ফলন এসেছে। বিঘাপ্রতি ফলন ৮-১০ মন।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. সোফায়েল হোসেন বলেন, চিনা বাদামের ফুল মাটির উপরে ফুটলেও গর্ভাশয়ের নীচের যে বৃন্তটি শুঁটি গঠন করে,সেটি মাটির নীচে চলে যায় এবং সেখানে পুষ্ট হয়ে বাদামে পরিণত হয়। এই কারণে ভাল নিকাশি ব্যবস্থা আছে এমন হাল্কা, ঝুরঝুরে দোঁয়াশ মাটিতে বাদাম চাষ করা উচিত। ফলে চিনা বাদাম চাষাবাদে খরচ কম হওয়ায় আগ্রহী হয়ে উঠেছেন কৃষকরা।

 

কচুয়া: কচুয়ার ঘাগড়া গ্রামে কৃষক অঙ্গরাজের চিনাবাদাম চাষাবাদ।

 

 


এ বিভাগের আরও সংবাদ

আর্কাইভ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Don`t copy text!
Don`t copy text!