পুলিশ সপ্তাহ (২৩-২৯ জানুয়ারী) উপলক্ষে অসীম সাহসিকতা ও বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম)-২০২০”এ ভূষিত হয়েছেন আব্দুল্লাহ আল মামুন।
আব্দুল্লাহ আল মামুন র্যাব-১ এর স্পেশাল কোম্পানী
কমান্ডার(সিপিএসসি,পোড়াবাড়ি, গাজীপুর) হিসেবে দায়িত্ব পালন কালে ২০২০ সালে বিভিন্ন ক্লুলেস হত্যাকান্ডের রহস্য উন্মোচন করে হত্যাকারী(৩০জন) আটক ,জঙ্গি(৫জন),শীর্ষ সন্ত্রাসী(১৫জন),ধর্ষক(৩০জন),অপহরণকারী(৩২জন),মাদক(২১০জন),ছিনতাই(৪৪জন)ডাকাতি(৭৬)সহ প্রায় ৫০০ জন আসামিকে আটক করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন তিনি।উদ্ধার করেছেন বিদেশি পিস্তল (৭),ওয়ান শুটার গান(০৫),বিয়ার(৩৫০ ক্যান),ইয়াবা(৩০০০০ পিস),হিরোইন(১১৫ গ্রাম),বিদেশি মদ(৬৫),গাঁজা(৩০৪ কেজি),ফেনসিডিল(১৫০০ বোতল),দেশী মদ(১৮০০লিটার)সহ মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ৪ কোটি ৮২ লক্ষ টাকা জরিমানা করে রাস্ট্রীয় কোষাগারে জমা করেছেন।
আব্দুল্লাহ আল মামুন কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন র্যাব-১ এর তৎকালীন অধিনায়ক কর্নেল(অবঃ) শাফী উল্লাহ বুলবুল স্যার,কর্নেল সারোয়ার বিন কাশেম স্যারসহ র্যাবে আমার অভিভাবক হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী সকল শ্রদ্ধেয় অধিনায়ক মহোদয়দের, যাদের চৌকস নেতৃত্ব ও সঠিক দিক নির্দেশনায় এবং র্যাব-১ ও র্যাব সদর দপ্তরের কর্মকর্তাদের, যাদের সহযোগিতায় এই প্রাপ্তি সম্ভবপর হয়েছে।
তিনি সাংবাদিকদের বলেন,আমি ধন্যবাদ জানাই র্যাব-১ সকল সদস্যসহ বিশেষ ধন্যবাদ র্যাব-১, সিপিএসসি পোড়াবাড়ী গাজীপুর ক্যাম্পের সকল সহকর্মীদের।বিশেষ করে আমার এফএস টীমের সদস্য মৃত্যুন্জয়ী কনস্টেবল ইদ্রিস(মরোন্তর বিপিএম -২০২১),ডিএডি মোস্তফা,এসআই সাইফুল,এসআই মাহতাব,কর্পোরাল কামরুজ্জামান,রাজ্জাক,সালাউদ্দিন,সন্দ্বীপ,সারোয়ার,চান,রাসেল,উজ্জ্বল,আতোয়ার,প্রদীপ,তালেব,রিপন,দেলোয়ার,নুরুন্নবী,আনোয়ারসহ অন্যান্য সদস্যদের যারা দিন রাত পরিশ্রম করেছে। এছাড়া গাজীপুরের সকল প্রিয় সাংবাদিকবৃন্দ,গাজীপুরের প্রশাসন ও জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বীকার করেন তিনি।
তিনি ধন্যবাদ জানান তার মা,শ্বশুর-শ্বাশুড়ী,সকল ভাই- বোন ,ভগ্নিপতি মোঃ ওহিদুজ্জামান(উপসচিব),আত্মীয়-স্বজন,বন্ধুবান্ধব,সকল শুভাকাঙ্ক্ষী,সাস্টিয়ান,প্রিয় মুকসুদপুর ও গোপালগন্জ বাসীদের।আজ আমার মরহুম বাবাকে খুব মনে পড়ছে।সবশেষে বিশেষ কৃতজ্ঞতা জানাই সহধর্মিণী ডা.জান্নাত উর্মিকে কে যার উৎসাহ, অনুপ্রেরণা ও ত্যাগের জন্য আমার পথচলা সহজতর হয়েছে।২০১৯ সালে ও আমি আইজিপি ব্যাজ প্রাপ্ত হয়েছিলাম।সবাই আমার ও আমার পরিবারের জন্য দোয়া করবেন, যেন দেশের সেবায় নিজেকে সর্বদা নিয়োজিত রাখতে পারি।পুলিশ পদক (পিপিএম)-২০২০”এ ভূষিত হয়েছেন আব্দুল্লাহ আল মামুন।
রবিউল আলম(ঢাকা)গাজীপুর প্রতিনিধি
পুলিশ সপ্তাহ (২৩-২৯ জানুয়ারী) উপলক্ষে অসীম সাহসিকতা ও বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম)-২০২০”এ ভূষিত হয়েছেন আব্দুল্লাহ আল মামুন।
আব্দুল্লাহ আল মামুন র্যাব-১ এর স্পেশাল কোম্পানী
কমান্ডার(সিপিএসসি,পোড়াবাড়ি, গাজীপুর) হিসেবে দায়িত্ব পালন কালে ২০২০ সালে বিভিন্ন ক্লুলেস হত্যাকান্ডের রহস্য উন্মোচন করে হত্যাকারী(৩০জন) আটক ,জঙ্গি(৫জন),শীর্ষ সন্ত্রাসী(১৫জন),ধর্ষক(৩০জন),অপহরণকারী(৩২জন),মাদক(২১০জন),ছিনতাই(৪৪জন)ডাকাতি(৭৬)সহ প্রায় ৫০০ জন আসামিকে আটক করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন তিনি।উদ্ধার করেছেন বিদেশি পিস্তল (৭),ওয়ান শুটার গান(০৫),বিয়ার(৩৫০ ক্যান),ইয়াবা(৩০০০০ পিস),হিরোইন(১১৫ গ্রাম),বিদেশি মদ(৬৫),গাঁজা(৩০৪ কেজি),ফেনসিডিল(১৫০০ বোতল),দেশী মদ(১৮০০লিটার)সহ মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ৪ কোটি ৮২ লক্ষ টাকা জরিমানা করে রাস্ট্রীয় কোষাগারে জমা করেছেন।
আব্দুল্লাহ আল মামুন কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন র্যাব-১ এর তৎকালীন অধিনায়ক কর্নেল(অবঃ) শাফী উল্লাহ বুলবুল স্যার,কর্নেল সারোয়ার বিন কাশেম স্যারসহ র্যাবে আমার অভিভাবক হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী সকল শ্রদ্ধেয় অধিনায়ক মহোদয়দের, যাদের চৌকস নেতৃত্ব ও সঠিক দিক নির্দেশনায় এবং র্যাব-১ ও র্যাব সদর দপ্তরের কর্মকর্তাদের, যাদের সহযোগিতায় এই প্রাপ্তি সম্ভবপর হয়েছে।
তিনি সাংবাদিকদের বলেন,আমি ধন্যবাদ জানাই র্যাব-১ সকল সদস্যসহ বিশেষ ধন্যবাদ র্যাব-১, সিপিএসসি পোড়াবাড়ী গাজীপুর ক্যাম্পের সকল সহকর্মীদের।বিশেষ করে আমার এফএস টীমের সদস্য মৃত্যুন্জয়ী কনস্টেবল ইদ্রিস(মরোন্তর বিপিএম -২০২১),ডিএডি মোস্তফা,এসআই সাইফুল,এসআই মাহতাব,কর্পোরাল কামরুজ্জামান,রাজ্জাক,সালাউদ্দিন,সন্দ্বীপ,সারোয়ার,চান,রাসেল,উজ্জ্বল,আতোয়ার,প্রদীপ,তালেব,রিপন,দেলোয়ার,নুরুন্নবী,আনোয়ারসহ অন্যান্য সদস্যদের যারা দিন রাত পরিশ্রম করেছে। এছাড়া গাজীপুরের সকল প্রিয় সাংবাদিকবৃন্দ,গাজীপুরের প্রশাসন ও জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বীকার করেন তিনি।
তিনি ধন্যবাদ জানান তার মা,শ্বশুর-শ্বাশুড়ী,সকল ভাই- বোন ,ভগ্নিপতি মোঃ ওহিদুজ্জামান(উপসচিব),আত্মীয়-স্বজন,বন্ধুবান্ধব,সকল শুভাকাঙ্ক্ষী,সাস্টিয়ান,প্রিয় মুকসুদপুর ও গোপালগন্জ বাসীদের।আজ আমার মরহুম বাবাকে খুব মনে পড়ছে।সবশেষে বিশেষ কৃতজ্ঞতা জানাই সহধর্মিণী ডা.জান্নাত উর্মিকে কে যার উৎসাহ, অনুপ্রেরণা ও ত্যাগের জন্য আমার পথচলা সহজতর হয়েছে।২০১৯ সালে ও আমি আইজিপি ব্যাজ প্রাপ্ত হয়েছিলাম।সবাই আমার ও আমার পরিবারের জন্য দোয়া করবেন, যেন দেশের সেবায় নিজেকে সর্বদা নিয়োজিত রাখতে পারি।