শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৩৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
শিরোনাম
রাউজান প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত কমিটির সাথে উপজেলা প্রশাসনের মতবিনিময় সভা কুলিয়ারচরে শিশুদের ঝগড়াকে কেন্দ্র করে গ্রাম পুলিশসহ ৩জন আহত ঠাকুরগাঁওয়ে সাফ জয়ী তিন নারী ফুটবলারকে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে সংবর্ধনা ভয়াল সিনেমাটি সবার জন্য উন্মুক্ত সিরাজদিখানে নবাগত সহকারী পুলিশ সুপারের সাথে ঝিকুট ফাউন্ডেশনের মতবিনিময় জনগণের অধিকার ও ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনা হবে- ছাগলনাইয়া বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম রাউজান প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত দাকোপের সাহেবের আবাদ শ্রীশ্রী কৃষ্ণের রাসমেলায় চতুর্থদিনে সাংকৃতিক সন্ধ্যা ঘোপাল যুবদলের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ ঠাকুরগাঁওয়ে তিন জাতীয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতিমূলক সভা ঠাকুরগাঁওয়ে মাওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকীতে ইএসডিও’র আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল ছাগলনাইয়ায় ৩০ কেজি গাঁজা উদ্ধার আটক ০১ রাজনীতি চিরতরে বন্ধ করতে হবে। দেশ চালাবে জাতীয় ঐক্যের সরকার। সনাতনীদের অস্তিত্ব রক্ষার্থে সকলকে একত্রিত হতে হবে ছাগলনাইয়া সেচ্ছাসেবক দলের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ
বিজ্ঞপ্তি :
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রানালয়ে আবেদনকৃত।

সাধারণ মানুষের দুর্ভোগের শেষ কোথায়-দৈনিক বাংলার অধিকার

বিশেষ প্রতিনিধি / ৮৭ সংবাদটি পড়েছেন
প্রকাশ: শুক্রবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২১, ৮:১৪ পূর্বাহ্ণ

বিমানবন্দর থেকে গাজীপুর চৌরাস্তা পর্যন্ত সড়কে বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্প গ্রহণ করা হয় ২০১২ সালে।

চার বছরে এ প্রকল্প শেষ করার কথা থাকলেও প্রায় এক যুগেও তা শেষ হয়নি। পুরো প্রকল্প শেষ করতে আরও কত সময় লাগবে, সেটাও অজানা। মন্থর গতির কারণে প্রকল্পের ব্যয় বেড়েছে প্রায় আড়াই গুণ।

ত্রুটিপূর্ণ সমীক্ষা, চায়না ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের আর্থিক সংকট, বারবার নকশা পরিবর্তন, ঢাকা বিআরটি কোম্পানির অদক্ষতা ও দুর্নীতিপ্রবণ মানসিকতার কারণে এ প্রকল্পটি কার্যত অচল হয়ে পড়েছে। পৃথিবীর ১৮০টি দেশে বিআরটি রয়েছে।

এসব দেশে বিআরটি প্রকল্প বাস্তবায়নের সময় লেগেছে ৯ থেকে ১৪ মাস। প্রকল্পব্যয়ও বাংলাদেশের তুলনায় কম। প্রকল্প বাস্তবায়নের সময়ক্ষেপণে ঢাকা বিআরটি বিশ্বে রেকর্ড সৃষ্টি করেছে।

জানা যায়, গাজীপুর চৌরাস্তা থেকে বিমানবন্দর সড়কে যানজট নিরসনের লক্ষ্যে বিআরটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। যানজট কমিয়ে সড়কের গতি বাড়ানো এ প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য। দুঃজনক হলেও সত্য-এ প্রকল্পটি যানজট, জলাবদ্ধতা, ধুলা দূষণ সৃষ্টি করে নরকযন্ত্রণায় রূপ নিয়েছে।

রাজধানীমুখী ২২ জেলার মানুষ এ পথে নিয়মিত যাতায়াত করে। উত্তরা মডেল টাউন, সাভার, আশুলিয়া, টঙ্গী, গাজীপুর, শ্রীপুরের লাখ লাখ বাসিন্দার যাতায়াতেরও এটি প্রধান সড়ক। প্রায় এক যুগ সীমাহীন যানজট ও যানবাহনের ধীরগতির কারণে দৈনিক লাখ লাখ শ্রমঘণ্টা তাদের রাস্তায়ই বিনষ্ট হচ্ছে।

আরও জানা যায়, বিআরটি প্রকল্পের কাজ শুরু হয় ২০১২ সালে। এ প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০১৬ সালে। প্রায় এক যুগ পার হলেও শেষ হয়নি প্রকল্পের কাজ। মাত্র ৬৩ শতাংশ শেষ হয়েছে। কবে বাকি কাজ শেষ হবে, তা এখনো অজানা। ভাঙাচোরা সড়ক, মন্থর গতির উন্নয়ন কাজের কারণে আধা ঘণ্টার দূরত্ব পাড়ি দিতে হচ্ছে ৩ থেকে ৪ ঘণ্টায়। আর বৃষ্টি হলেই ভোগান্তির মাত্রা বেড়ে যাচ্ছে কয়েক গুণ। এ দুর্ভোগের শেষ কোথায়, কেউ জানে না।

সম্প্রতি দেখা যায়, বিআরটি প্রকল্পের উন্নয়ন কাজের কারণে গাজীপুর চৌরাস্তা, ভোগড়া, স্টেশনরোড, টঙ্গী, আব্দুল্লাহপুর, উত্তরা, বিমানবন্দর, বনানী সড়ক পর্যন্ত যানজটে স্থবির থাকছে। এ সড়কের নিয়মিত চলাচলকারীরা উন্নয়ন যন্ত্রণা আর সইতে পারছেন না। উন্নয়ন কাজের দীর্ঘসূত্রতার কারণ চিহ্নিত করে দায়ীদের শাস্তির আওতায় আনার দাবি অনেক ভুক্তভোগীর। বর্ষায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয় এবং কর্দমাক্ত থাকে ওই সড়ক। এজন্য পরিবহণের গতি কমে যায়। আর শুষ্ক মৌসুমে ধূলিধূসরিত থাকে পুরো সড়ক এবং আশপাশের এলাকা। এক দশক ধরে এ ভোগান্তি মাড়িয়ে কীভাবে চলাচল ও আশপাশে বসবাস করা সম্ভব-এমন প্রশ্ন অনেক নগরবাসীর।

জানা যায়, বিআরটি প্রকল্প এখন ঢাকা ও গাজীপুরের যানজটের প্রধান কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর একটু বৃষ্টি হলে ভাঙাচোরা সড়কে পানি জমে গাজীপুরের জয়দেবপুর থেকে ঢাকার বিমানবন্দর পর্যন্ত সড়কে পরিবহণ চলাচল স্থবির হয়ে পড়ে। মন্থর গতির উন্নয়ন কাজ, ভাঙাচোরা সড়ক ও পানি জমে থাকায় এ সড়কে চলাচল করা দুরূহ হয়ে পড়ে। ৩০ মিনিটির পথ পাড়ি দিতে লেগে যায় ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা। ঘণ্টার পর ঘণ্টা এক জায়গায় দাঁড়িয়ে থাকে পরিবহণ। কর্মব্যস্ত মানুষকে অনেক সময় পরিবহণ ছেড়ে হেঁটে চলাচল করতে দেখা যায়। ঢাকা ও গাজীপুর সড়ককে এজন্য এখন বিআরটি প্রকল্পের দুঃখ হিসাবে অভিহিত করা হয়। এ ভোগান্তির জন্য উন্নয়ন কাজের দায়িত্বপ্রাপ্ত সংস্থাগুলোর একে অন্যকে দায়ী করার প্রবণতা রয়েছে।

আরও জানা যায়, জয়দেবপুর থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত চলমান বিআরটি প্রকল্পটি বিআরটি-৩ নামে পরিচিত। এটি মূলত দ্রুতগতির পৃথক বাস লেন। সাড়ে ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ এ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে সড়ক পরিবহণ ও সেতু মন্ত্রণালয়। সুনির্দিষ্টভাবে এ প্রকল্প বাস্তবায়নের দায়িত্বে ঢাকা বিআরটি কোম্পানি লিমিটেড (ডিবিআরটিসিএল)। প্রকল্পটি অনুমোদন পায় ২০১২ সালের ডিসেম্বরে। শুরুতে প্রকল্পব্যয় ধরা হয়েছিল ২ হাজার ৩৯ কোটি টাকা। আর কাজ শেষ করার লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে। নির্ধারিত সময়ে শেষ করার লক্ষ্যে কাঙ্ক্ষিত মানে কাজ শেষ করতে না পারায় প্রথম দফায় ২০১৮ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত মেয়াদ বাড়ানো হয়। দ্বিতীয় দফায় সময় বাড়ানো হয় ২০২০ সালের জুন পর্যন্ত। এ সময় ব্যয় বেড়ে দাঁড়ায় ৪ হাজার ২৬৮ কোটি টাকা। তৃতীয় দফায় মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত। নতুন করে আরও ২০০ কোটি টাকা প্রকল্পব্যয় বাড়ানোর কাজ চলমান রয়েছে। এখন পর্যন্ত প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৬৩ শতাংশ। আগামী বছর এ প্রকল্পের কাজ শেষ করা সম্ভব হবে-আশার কথা বলছেন দায়িত্বপ্রাপ্তরা।

এ প্রসঙ্গে ঢাকা বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ঢাকা বিআরটি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শফিকুল ইসলাম বলেন, ভূমি অধিগ্রহণ, ভূগর্ভস্থ ও ওভারহেড ইউটিলিটি স্থানান্তর ও বিদ্যমান সড়কের অপ্রতুল ড্রেনেজ ব্যবস্থার কারণে প্রকল্পের নির্মাণকাজ বিলম্বিত হয়েছে। এছাড়া নির্মাণ কাজে নিয়োজিত ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের অপর্যাপ্ত অর্থপ্রবাহের কারণে নির্মাণকাজের কাঙ্ক্ষিত অগ্রগতি অর্জন হয়নি। উপরন্তু বিশ্বব্যাপী কোভিড মহামারির কারণে বিভিন্ন সময়ে প্রকল্পের অগ্রগতি বিঘ্নিত হচ্ছে। আর আগামী বছরের ডিসেম্বরে প্রকল্পের কাজ শেষ করার লক্ষ্যে সার্বিক কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে।

এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, চায়নার দুটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান (সিজিজিসি ও জেটিইসিজি) আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্রে অংশগ্রহণ করে বিআরটি প্রকল্পের কাজ পেয়েছে। সেসময় তাদের দেখানো প্রস্তাবের সঙ্গে বাস্তবতার কোনো মিল খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। বিআরটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে গিয়ে তারা হিমশিম খাচ্ছে। বিষয়টি আমরা বাংলাদেশস্থ চীনা দূতাবাসকেও জানিয়েছি। কিন্তু তারা বলছে, এটা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, তাদের কিছু করার নেই।

তিনি বলেন, কাজের বর্তমান অবস্থা ও চীন-বাংলাদেশ সম্পর্ক বিবেচনা করে এখন ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান দুটিকে আমরা বাদও দিতে পারছি না। এজন্য বহুমুখী সমালোচনা সহ্য করে আমরা এ কাজ শেষ করার লক্ষ্যে নিরলস প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছি।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অধ্যাপক ড. সামছুল হক যুগান্তরকে বলেন, পদ্মা সেতু আমাদের দেশের উন্নয়নের বড় ইতিবাচক দৃষ্টান্ত। অন্যদিকে বিআরটি প্রকল্প আমাদের দেশের বড় নেতিবাচক দৃষ্টান্ত। শুধু দেশে নয়, সারা বিশ্বের বিআরটি প্রকল্পের মধ্যে এটি বড় নেতিবাচক দৃষ্টান্ত।

তিনি বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে পাকিস্তানের লাহোর, ইসলামাবাদ ও রাওয়ালপিন্ডিতে তিনটি বিআরটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে ৯ থেকে ১৪ মাসে। পৃথিবীর ১৮০টি দেশে বিআরটি প্রকল্প রয়েছে। কোথাও ১৪ মাসের বেশি সময় লেগেছে-এমন উদাহরণ নেই।

তিনি আরও বলেন, বিআরটি প্রকল্পের ব্যর্থতার বহুমুখী ক্ষতি হচ্ছে। একদিকে কর্মঘণ্টা নষ্ট করে বড় আর্থিক ক্ষতি করছে। অন্যদিকে মানুষের দুর্ভোগ, মানসিক অস্বস্তি, বিরক্তিবোধ, উন্নয়নের প্রতি অনাগ্রহ এবং সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। এসব বিশ্লেষণ করলে বিআরটি প্রকল্প ব্যর্থতার বড় এক উদাহরণ তৈরি করেছে।

এ প্রসঙ্গে স্থপতি ও নগর বিশেষজ্ঞ ইকবাল হাবিব যুগান্তরকে বলেন, শুধু কাণ্ডজ্ঞানহীন কর্মকাণ্ডে ঢাকা থেকে গাজীপুর সড়কে তীব্র জনদুর্ভোগ হচ্ছে। এজন্য প্রকল্পসংশ্লিষ্টদের দায় চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার। সেটা না হলে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি হতে থাকবে।

তিনি বলেন, সমীক্ষা প্রতিবেদন প্রণয়নে ত্রুটি থাকার কারণে প্রকল্পের কাজ শুরুর পর নানা ধরনের জটিলতার সৃষ্টি হয়। সেসব সমন্বয় করে কার্যক্রম পরিচালনা করতে সময় বেশি লাগছে। আর এ কারণে প্রকল্প ব্যয় শত শত কোটি টাকা বাড়ছে। আর জনগণের ভোগান্তির কথা তো বলার অপেক্ষা রাখে না।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের (বিআইপি) নবনির্বাচিত সভাপতি মোহাম্মদ ফজলে রেজা সুমন যুগান্তরকে বলেন, আমাদের দেশের সমীক্ষা প্রতিবেদন প্রণয়নে ত্রুটি-বিচ্যুতি থেকে যাচ্ছে। এটা প্রণয়নের সময় বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের মতামত গ্রহণ করে নেওয়া উচিত। কিন্তু সেটা করা হচ্ছে না। এজন্য প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নে নানাবিধ জটিলতা হচ্ছে।

তিনি বলেন, ঢাকা থেকে গাজীপুরগামী সড়কে বিআরটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। যানজট নিরসনের উদ্দেশ্যে এ প্রকল্প গ্রহণ করা হলেও এটা এখন যানজট ও জনদুর্ভোগের বড় কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শত শত কোটি টাকা ব্যয় বেড়েছে। এটা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। এ বিষয়গুলো সরকারের উচ্চপর্যায়ে বোঝাতে হবে।

এ বিষয়ে নগরপরিকল্পনাবিদ ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের অধ্যাপক ড. আদিল মুহাম্মদ খান যুগান্তরকে বলেন, বিআরটি প্রকল্পের মূল নকশা বারবার পরিবর্তন, ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের অর্থসংকট ও ঢাকা বিআরটি কোম্পানির চরম ব্যর্থতার কারণে এ প্রকল্পটির এমন দশা। প্রথমে প্রকল্পটি গাজীপুর চৌরাস্তা থেকে পুরান ঢাকা পর্যন্ত নেওয়ার কথা থাকলেও সেটা করা হয়নি। এ কারণে এ প্রকল্প থেকে কাঙ্ক্ষিত সুফল মিলবে না।

তিনি বলেন, বিআরটি প্রকল্পের মন্থরগতিতে বাস্তবায়নের কারণে গাজীপুর, টঙ্গী, আব্দুল্লাহপুর ও উত্তরা এলাকার মানুষের নরকযন্ত্রণায় পরিণত হয়েছে। যানজট, জলাবদ্ধতা, ধুলা দূষণ ও ব্যবসা-বাণিজ্যের অপূরণীয় ক্ষতির শিকার তারা। এ নরকযন্ত্রণা থেকে তারা কবে পরিত্রাণ পাবে, সেটা অজানা থেকে যাচ্ছে।


এ বিভাগের আরও সংবাদ

আর্কাইভ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Don`t copy text!
Don`t copy text!