সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৫১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
শিরোনাম
ট্র্যাব সম্মাননা পেলেন অপর্ণা রানী রাজবংশী ফেন্সি স্কিন কেয়ার প্রোডাক্টসের নতুন আউটলেট উদ্বোধন নবীনগরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে অস্ত্রসহ চার ডাকাত আটক সিরাজদিখানে বিক্রমপুর নামকরণে এক মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয় আমিরাতে বোয়ালখালী চরণদ্বীপ পাঠানপাড়া প্রবাসীদের জনকল্যাণমূলক সংগঠনের আত্মপ্রকাশ । ষোলঘরে  জাতীয়তাবাদী যুবদলের কর্মী সভা অনুষ্ঠিত  শ্রীনগরে তন্তরে ওয়ার্ড বিএনপির উদ্যোগে আলোচনা সভা যাত্রা শুরু করল বাংলাদেশ-চায়না ক্লাব রাউজান প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত কমিটির সাথে উপজেলা প্রশাসনের মতবিনিময় সভা কুলিয়ারচরে শিশুদের ঝগড়াকে কেন্দ্র করে গ্রাম পুলিশসহ ৩জন আহত ঠাকুরগাঁওয়ে সাফ জয়ী তিন নারী ফুটবলারকে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে সংবর্ধনা ভয়াল সিনেমাটি সবার জন্য উন্মুক্ত সিরাজদিখানে নবাগত সহকারী পুলিশ সুপারের সাথে ঝিকুট ফাউন্ডেশনের মতবিনিময় জনগণের অধিকার ও ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনা হবে- ছাগলনাইয়া বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম রাউজান প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত
বিজ্ঞপ্তি :
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রানালয়ে আবেদনকৃত।

এস এম মাসুদ রানা, বিরামপুর দিনাজপুর / ৯৮ সংবাদটি পড়েছেন
প্রকাশ: সোমবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২১, ৪:৫৯ অপরাহ্ণ

এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃ
চলছে বিজয়ের মাস। বাঙালি জাতির এক আনন্দের মাস। প্রতি বছর এই মাসে লাল-সবুজ পতাকার গুরুত্ব থাকে বেশি। আর এ সময় বিভিন্ন মাপের বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা বিক্রি করে জীবন-জীবিকা চালান ফরিদপুর জেলার নগরকান্দা উপজেলার বড়শ্রীবদ্ধী গ্রামের হেমায়েত মিয়া ।

সোমবার (১৩ ডিসেম্বর) দেখা যায়, বিরামপুর শহরের বিভিন্ন রাস্তা-ঘাট ও বাজারে পায়ে হেঁটে পতাকা বিক্রি করছে ফরিদপুরের হেমায়েত মিয়া। হাতে রয়েছে ছোট, মাঝারি, বড় আকারের পতাকা। প্রতিটি বড় আকারের লাল-সবুজ পতাকা ১৫০ টাকা, মাঝারি ১০০ টাকা, ছোট আকারের ২০ থেকে ৩০ টাকা, মাথার ফিতা ১৫ টাকা, রবার ফিতা ২০ টাকা, লাঠি পতাকা ১০ টাকা আর চরকি পতাকা ১২ টাকা দরে বিক্রি করছেন তিনি।
এতে প্রতিদিন গড়ে তার বিক্রি হয় ২ থেকে ৩ হাজার টাকা। যা থেকে তার দিনমজুর টিকে ৮শ, ১ হাজার টাকা।

পতাকা কিনে জুয়েল রানা বলেন, বিজয়ের মাস চলছে তাই দেশের পতাকা গাড়িতে টাঙ্গিয়ে রাখবো। বিজয়ের মাস সেটার একটা মজাই আলাদা তাই ১০ টাকা দিয়ে একটা লাঠি পতাকা ক্রয় করলাম।

দোকানদার সাজ্জাদ হোসেন বলেন, আমার আগের পতাকাটি পুরাতন হইছে তাই এ ভাইয়ের কাছ থেকে একটি পতাকা কিনলাম। যেহেতু বিজয় দিবসে আমাদের পতাকা উত্তোলন করতে হবে।

ফরিদপুর থেকে আসা পতাকা বিক্রেতা হেমায়েত মিয়া বলেন, বিজয় দিবস উপলক্ষে ৪ দিন আগে আমি জয়পুরহাটে আসেছি।সেখান থেকে আজকে বিরামপুরে আসলাম। রাস্তার বিভিন্ন অলিগলি সহ বাজারে এবং বাসা বাড়িতে বিক্রি করছি পতাকা। আমার এক ছেলে ও এক মেয়ে, তারা লিখাপড়া করে। প্রতি বছর এই বিজয়ের মাসে পতাকা বিক্রি করে থাকি। তবে শুধু পতাকা বিক্রি করেই সংসার চলে না, ভালোবাসার টানেই মুলত আমার জাতীয় পাতাকা বিক্রি করা।

তিনি আরো বলেন, দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধ করে বাংলার বীর সন্তানরা আমাদের একটা স্বাধীন দেশ উপহার দিয়ে গেছেন। উপহার দিয়েছেন লাল-সবুজ পতাকা। তাদের দেয়া লাল-সবুজ পতাকা বুকে ধারণ করে রেখেছি এবং বিজয়ের মাসে মানুষের নিকট বিজয়ের বার্তা পৌঁছে দিচ্ছি।


এ বিভাগের আরও সংবাদ

আর্কাইভ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Don`t copy text!
Don`t copy text!