শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৫২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
শিরোনাম
রাউজান প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত কমিটির সাথে উপজেলা প্রশাসনের মতবিনিময় সভা কুলিয়ারচরে শিশুদের ঝগড়াকে কেন্দ্র করে গ্রাম পুলিশসহ ৩জন আহত ঠাকুরগাঁওয়ে সাফ জয়ী তিন নারী ফুটবলারকে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে সংবর্ধনা ভয়াল সিনেমাটি সবার জন্য উন্মুক্ত সিরাজদিখানে নবাগত সহকারী পুলিশ সুপারের সাথে ঝিকুট ফাউন্ডেশনের মতবিনিময় জনগণের অধিকার ও ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনা হবে- ছাগলনাইয়া বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম রাউজান প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত দাকোপের সাহেবের আবাদ শ্রীশ্রী কৃষ্ণের রাসমেলায় চতুর্থদিনে সাংকৃতিক সন্ধ্যা ঘোপাল যুবদলের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ ঠাকুরগাঁওয়ে তিন জাতীয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতিমূলক সভা ঠাকুরগাঁওয়ে মাওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকীতে ইএসডিও’র আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল ছাগলনাইয়ায় ৩০ কেজি গাঁজা উদ্ধার আটক ০১ রাজনীতি চিরতরে বন্ধ করতে হবে। দেশ চালাবে জাতীয় ঐক্যের সরকার। সনাতনীদের অস্তিত্ব রক্ষার্থে সকলকে একত্রিত হতে হবে ছাগলনাইয়া সেচ্ছাসেবক দলের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ
বিজ্ঞপ্তি :
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রানালয়ে আবেদনকৃত।

আজ বিরামপুরে হানাদার মুক্ত দিবস- দৈনিক বাংলার অধিকার

এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি- / ১০৩ সংবাদটি পড়েছেন
প্রকাশ: সোমবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০২১, ১০:৪৬ পূর্বাহ্ণ

৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালের এই দিনে দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলা শত্রুমুক্ত হয়। স্বাধীন বাংলার আকাশে উড়ে বিজয়ের পতাকা। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে বিরামপুর উপজেলার রয়েছে গৌরবগাঁথা ইতিহাস।

মুক্তিযোদ্ধারা বিরামপুরকে পাক হানাদার বাহিনীর হাত থেকে রক্ষা করার জন্য ঘোড়াঘাট রেলগুমটি, কেটরা শালবাগান, ভেলারপাড় ব্রীজ, ডাক বাংলা ও পূর্বজগন্নাথপুর মামুনাবাদে বাঙ্কার বসিয়ে সতর্ক অবস্থায় থাকতেন। পাকসেনারা ৪ ডিসেম্বর বিরামপুর পাইলট স্কুলের সম্মুখে ও ঘাটপাড় ব্রিজে প্রচন্ড শেলিং করে ভাইগড় গ্রাম দিয়ে তীরমনিতে ৪টি শেল নিক্ষেপ করে। দেশ স্বাধীন করার জন্য আমাদের দামাল ছেলেরা যৌবনের দুরন্ত সময়ে দেশ মাতৃকার টানে মুক্তিযুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়ে শত্রুদের কবল থেকে আমারদের বিরামপুরকে মুক্ত করে।

স্বাধীনতা যুদ্ধে ৭ নং সেক্টরের মেজর নাজমুল হুদা ও মেজর নুরুজ্জামানের নেতৃত্বে ভারতের কালিয়াগঞ্জ তরঙ্গপুর ক্যাম্পে দেশ ও মাতৃকার টানে ২৮০ জন মুক্তিযোদ্ধা প্রশিক্ষণ গ্রহন করেন। যুদ্ধে অত্র উপজেলায় ২০ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন। পঙ্গু হন ০২ জন এবং যুদ্ধে মারাত্মক ভাবে আহত হন ১৩ জন মুক্তিযোদ্ধা।

বিরামপুরের গোহাটির কূয়া, ঘাটপাড় ব্রীজ, ২নং রাইচ মিলেরর কূয়া বদ্বভূমি হিসাবে পরিচিত। যুদ্ধ চলাকালীন পাক হানাদার বাহিনী গণহত্যা করে শহীদদের লাশ এইসব স্থানে পুঁতে রাখে।

আজও নির্মিত হয়নি বিরামপুর উপজেলার কোথাও স্মৃতিস্তম্ভ।

উল্লেখ্য যে, কেটরাহাটে লোমহর্ষক ও সম্মুখ যুদ্ধে ৭ জন পাকসেনা এবং ১৬ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা মারা যাওয়ার পর ৬ ডিসেম্বর বিরামপুর শত্রুমুক্ত করে স্বাধীন বাংলার পতাকা উত্তোলন করেন।

দিবসটি উপলক্ষে ৬ ডিসেম্বর সোমবার সকাল ১১টায় বিরামপুর মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, শোভাযাত্রা, আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে।


এ বিভাগের আরও সংবাদ

আর্কাইভ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Don`t copy text!
Don`t copy text!