রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৯:৫৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
শিরোনাম
পাঁচবিবিতে চেয়ারম্যান পদে গণসংযোগে এগিয়ে সাংবাদিক সুমন চৌধুরী স্ত্রীকে পিটিয়ে হত্যার ৩ঘণ্টার মধ্যেই গ্রেপ্তার স্বামী পাঁচবিবিতে শেষ মুহূর্তে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী রেবেকার “ঝটিকা”গণসংযোগ লাইভ আইডেন্টিফিকেশনের মাধ্যমে সুবিধা ভোগীদের ভাতা প্রনয়নের প্রক্রিয়া চলছে        -কুড়িগ্রামে সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ডা. দীপু মনি পাঁচবিবি উপজেলা প্রেসক্লাবের নতুন কমিটি গঠন বিশ্বনাথে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে হামলার শিকার ছাত‌কের ব্যবসায়ী নবীনগরে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সমন্বয়ে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত সীতাকুণ্ডে হজ্ব প্রশিক্ষণ ও হাজ্বী সমাবেশ-২০২৪ অনুষ্ঠিত নবীনগরে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা,ও অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত সোনালী আঁশ পাটের সুদিন ফিরিয়ে আনতে চাই -খুলনায় বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী নানক নিপুণ কে, কি এবং কি করেন, তা তার নিজেরই ভেবে দেখা উচিৎ- ডিপজল কুয়েতে বাংলাদেশের নতুন রাষ্ট্রদূত হয়ে আসছেন সৈয়দ তারেক হোসেন ফরিদপুরে ৮ম শ্রেনী ছাত্র হত্যা’ ৬ বছর পর পলাতক আসামী র‍্যাবের হাতে আটক ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’, হার মানাবে আয়লা ও আমফানকেও কুড়িগ্রামে নির্বাচনে কঠোর অবস্থানে থাকবে পুলিশ, সহিংসতা হলে ছাড় পাবে না কেউ
বিজ্ঞপ্তি :
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রানালয়ে আবেদনকৃত।

হিন্দু মহাজোট এর দাবী ক্ষতিপূরণ ৫০ লাখ ও আহতদের ২০ লাখ -দৈনিক বাংলার অধিকার

এস ডি স্বপন, বিশেষ প্রতিনিধি, / ১০০ সংবাদটি পড়েছেন
প্রকাশ: শুক্রবার, ২২ অক্টোবর, ২০২১, ৮:০৬ অপরাহ্ণ

সারাদেশের বিভিন্ন স্থানে সনাতন সম্প্রদায়ের বাড়ি ও মন্দিরে হামলার ঘটনায় সরকারি খরচে এসব নির্মাণ করাসহ যারা নিহত হয়েছেন তাদের পরিবারকে ৫০ লাখ টাকা ও আহতদের ২০ লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট।

শুক্রবার (২২ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তারা এ দাবি জানান।

মহাজোটের নেতারা বলেন, প্রশাসনের নীরবতা আমাদের হতাশা ও নিরাপত্তা সংকটের মধ্যে ফেলেছে। তাদের সদিচ্ছা থাকলে এই ঘটনা এড়ানো যেতো। দীর্ঘদিন ধরে চলা সংখ্যালঘু নির্যাতনে সরকারের নমনীয় নীতির কারণে আজকের এই অবস্থা তৈরি হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তারা।

বক্তারা বলেন, আজ আমাদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। এটা আমাদের বাঁচা-মরার লড়াই। যতদিন অপরাধীর বিচার না হবে, ততদিন আমাদের আন্দোলন চলবে। সনাতন সম্প্রদায়ের মধ্যে কোনো আনন্দ নেই। বরং, হতাশা বাড়ছে। এর কারণ—দেশের বিভিন্ন জায়গায় এখনও মন্দির ও প্রতিমা ভাঙচুর করা হচ্ছে।

তারা আরও বলেন, আগে রাতের আধারে মন্দির ভাঙা হতো। আর এখন রাতে নয়, দিনে মন্দির ভাঙা হচ্ছে। ধরা পড়লে প্রশাসন বলছে, পাগল ও মানসিক ভারসাম্যহীন। এখন পাগল বলে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এতে তারা আরও উৎসাহ পাচ্ছে। এতেই প্রতীয়মান হয়, সরকার সংখ্যালঘু নির্যাতন বন্ধে আন্তরিক নয়। বিদ্যমান আইনে এই মন্দির ভাঙা সাম্প্রদায়িক শক্তিকে রোধ করা সম্ভব নয়। ঘটনার সাতদিন পর সরকারের সম্প্রীতি মিছিল সনাতন সম্প্রদায়ের সঙ্গে প্রহসন ছাড়া কিছুই নয় বলে মন্তব্য করেন তারা।

এসময় হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত সব মন্দির ও বাড়ি সরকারি খরচে পুনর্নির্মাণ করার দাবি জানান তারা। পাশাপাশি নিহতের পরিবারকে ৫০ লাখ টাকা ও আহতদের পরিবারকে ২০ লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি জানান।

বিক্ষোভ সমাবেশে হিন্দু মহাজোটের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সুধাংশু চন্দ্র বিশ্বাসের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন মহাজোটের প্রধান সমন্বয়কারী শ্যামল কুমার রায়, নির্বাহী মহাসচিব ও মুখপাত্র পলাশ কান্তি দে, সহ-সভাপতি প্রভাস চন্দ্ৰ মণ্ডল, ডি সি রায়, যুগ্ম-মহাসচিব সমীর সরকার, অখিল মজল, ফণি ভূষণ হালদার কেনেডি ঘোষ, সাংগঠনিক সম্পাদক আশীষ বাড়ই, মনোজ বিশ্বাস, হারাধন বিশ্বাস, জগন্নাথ হালদার।

এছাড়া আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু যুব মহাজোটের প্রধান সমস্বকারী পংকজ হালদার, সভাপতি প্রদীপ কান্তি দে, সাংগঠনিক সম্পাদক সুকেন নাহা, প্রচার সম্পাদক বিপিন মণ্ডল, বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু ছাত্র মহাজোটের সভাপতি সঞ্জীব বৈদ্য ও সাধারণ সম্পাদক পার্থ সারথী রায়সহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা।


এ বিভাগের আরও সংবাদ

আর্কাইভ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Don`t copy text!
Don`t copy text!