ঢাকামঙ্গলবার , ১৯ জানুয়ারি ২০২১
  1. অভিযোগ
  2. অর্থনীতি
  3. আইন আদালত
  4. আটক
  5. আন্তর্জাতিক
  6. আবহাওয়া
  7. আলোচনা সভা
  8. ইতিহাস
  9. এক্সক্লুসিভ নিউজ
  10. কক্সবাজার
  11. কচুয়া
  12. কবিতা
  13. কিশোরগঞ্জ
  14. কুড়িগ্রাম
  15. কুমিল্লা
আজকের সর্বশেষ সবখবর

বিরামপুরে শীতের তীব্রতা ও কুয়াশায় জনজীবন বিপর্যস্ত – দৈনিক বাংলার অধিকার

প্রতিবেদক
admin
জানুয়ারি ১৯, ২০২১ ৯:০৭ অপরাহ্ণ
Link Copied!

এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃ


ঘনকুয়াশায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে দেশের উত্তরাঞ্চল দিনাজপুর জেলার বিরামপুর উপজেলার খেটে খাওয়া মানুষের জনজীবন।
মৃদু থেকে তীব্র ঘনকুয়াশায় সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। দুপুরের আগ পর্যন্ত দেখা মিলছে না সূর্যেরও। দৃষ্টিসীমা কমে আসায় হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে যানবাহন। ঘন কুয়াশা আর শীতের তীব্রতার কারণে ভোগান্তিতে খেটে খাওয়া ও ছিন্নমূল মানুষ। দেখা দিয়েছে শীতবস্ত্রের সংকট। এছাড়া নানা ধরনের রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতাল ও চিকিৎসকের কাছে ভিড় করছেন মানুষ।

কয়েকদিন ধরে ঘন কুয়াশায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। কখনও তীব্র আবার কখনও মৃদু কুয়াশায় আচ্ছন্নের সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। দুপুরের আগ পর্যন্ত দেখা মিলছে না সূর্যের। এছাড়া ?কুয়াশার কারণে সময়মতো উপজেলা থেকে জেলা সদরে কর্মজীবী দের যাতায়াতের ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে যাত্রীদের।ঘন কুয়াশা আর শীতের তীব্রতার কারণে ভোগান্তিতে খেটে খাওয়া ও ছিন্নমূল মানুষ।উত্তরের হিমেল হাওয়ার কারণে শীত অনুভূত হচ্ছেও বেশি।

সকালে কাজে বেরিয়ে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন খেটে খাওয়া ও ছিন্নমূল মানুষ। দুপুর পর্যন্ত দেখা মিলছে না সূর্যের। চারদিন ধরে এ অবস্থা বিরাজ করছে । ঘন কুয়াশার কারণে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে দূরপাল্লার যানবাহন। দৃশ্যমানতা কম থাকায় দূরপাল্লার বাস, চলছে স্বল্প পরিসরে ছোট ছোট যানবহন, ইজিবাইক, ধীরগতিতে।

আবদুর রউফ সাংবাদিক জানান দুপুর ১টার আগে সূর্যের দেখা পাওয়া যাচ্ছে না। কোনোরকম একবার রোদ উঠলেও তেজ নেই। অনেক কষ্ট হচ্ছে, তাছাড়া কুয়াশা আর শীতের কারণে কাজও তেমন আগাচ্ছে না।


এই প্রতিকুল আবহাওয়া ও করোনা ভীতিকর পরিস্থিতি উপেক্ষা করে বিরামপুর উপজেলার মানুষ ঘনকুয়াশা, হিমবাহ উপেক্ষা করেই চালিয়ে যাচ্ছেন অতিব কষ্টের জীবন।

জানা গেছে, প্রান্তিক অঞ্চলের খেটে খাওয়া মানুষদের জীবন বিপর্যস্ত। শীতের কারণে বেড়ে গেছে শ্বাকষ্টসহ বিভিন্ন ধরনের রোগ। রোগের কারণে সরকারি হাসপাতালে যেমন ভিড় করছে মানুষ, তার থেকেই বেশি ভিড় করছে পল্লি চিকিৎসকদের কাছে। নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক একজন পল্লি চিকিৎসক জানিয়েছেন, তার কাছে নিয়মিত বমিভাব, শ্বাসকষ্ট, গলাব্যথা, ডায়রিয়া-আমাশয় রোগসহ অনেক ধরনের রোগী আসছেন।

Don`t copy text!