করোনা মহামারি একটি বৈশ্বিক সমস্যা, এই সমসা বাংলাদেশেও সংকট সৃষ্টি করেছে। সার্বিক দিক দিয়ে উন্নত দেশগুলো অনুকূল অবস্থায় থাকার পরও তারা হিমশিম খাচ্ছে, সেখানে আমরা উন্নয়নশীল দেশ, অনেক প্রতিকূলতা নিয়েও শুধু মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দূরদর্শিতার সিদ্ধান্তের কারণে করোনা পরিস্থিতি সহনশীল পর্যায়ে রাখতে সমর্থ্য হয়েছি। পরিস্থিতি মোকাবিলায় তিনি সরকারের পাশাপাশি দলকেও জনকল্যাণে কাজ করতে নির্দেশ দিয়েছেন।
করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলার ব্যাপারে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী এসব কথা বলেছেন।
তিনি আরও বলেন- জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে সাত কোটি পরিবারকে ত্রাণ সহযোগিতা পৌঁছে দেওয়া হয়েছে, এক কোটি লোককে রেশন কার্ডের আওতায় আনা হয়েছে, ৫০ লাখ মানুষকে সরাসরি আর্থিক সাহায্য করা হয়েছে। এছাড়াও স্বাচিপের পক্ষ থেকে টেলিমেডিসিন সেবা চালু করে দেশব্যাপী মানুষকে চিকিৎসার আওতায় রাখা হয়েছে।
আওয়ামী লীগ শুধু সরকারে থাকলেই নয়, সবসময় দুর্যোগে মানুষের পাশে থাকে। ১৯৮৮ সালের বন্যায় ভয়াবহ অবস্থা সৃষ্টি হয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিরোধী দলে থাকার পরেও যেভাবে তখন মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন তা এখন ইতিহাসের একটি দৃষ্টান্ত হয়ে আছে।