নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া থানার ওসি রাশেদুজ্জামান রাশেদ যোগদানের পর থেকে জেলা পুলিশ সুপার আকবর মুন্সীর দিকনির্দেশনায় অফিসার ফোর্সদের নিয়ে মাদক,জুয়া,বাল্যবিবাহ,সন্ত্রাস,চাঁদাবাজমুক্ত কেন্দুয়া গড়তে জনগনের গোড়দাড়ায় বিট পুলিশিং কার্যক্রমের মাধ্যমে সেবা দিয়ে জনগনকে সাথে একযোগে কাজ করে যাচ্ছে।বিশ্ব মহামারী করোনা ভাইরাস কোভিট-১৯ মোকাবেলায় নিজের জীবনবাজী রেখে সামাজিক দূরত্ব বাজায়ের মাধ্যমে সচেনতা মুলক বক্তব্য সরকারের দেওয়া নিয়মনীতি মেনে চলার জন্য প্রতিটি ইউনিয়নে নিজে গিয়ে জনগনের কাছে তথ্যপৌঁছে দেওয়াই ছিল তার কাজ
ওসি রাশেদ একজন করোনা যোদ্ধা।তিনি অসহায়,হতদরিদ্রদের মাঝে খাদ্যসামাগ্রী নিয়েও বাড়িতে বাড়িতে পৌছে দেয় । অবশেষে ওসি রাশেদ নিজেই করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে পড়ে ছিলেন।তিনি সুস্থ হয়ে জনগনের সেবায় আবারও মাঠে কাজ করে যাচ্ছেন। কেন্দুয়া থানাকে সিসি ক্যামেরার আওতাভুক্ত করেন।প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গিয়ে শিক্ষার্থীদের সাথে শিক্ষার আলো ঘরে ঘরে জ্বালো স্লোগানটি তুলে ধরেন।প্রতিটি বাবা,মা,সুযোগ্য সন্তান হিসাবে নিজেদের সুশিক্ষায় শিক্ষিত করার আহব্বান করেন।শিক্ষার্থীদের রাস্তাঘাটে কোন সমস্যা হলে সরাসরি থানায় যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।কেন্দুয়া থানাকে সৌন্দর্য বর্ধনে নিয়ে আসেন ওসি রাশেদ।ওসি রাশেদ একজন বীরমুক্তিযোদ্ধা কামান্ডের সন্তান।
কেন্দুয়া উপজেলার জনগন ওসি রাশেদের পুলিশিং সেবা ,কার্যক্রম,ভালবাসায় মুগ্ধ।ভাল কাজে কিছু বাধা, সমালোচনা না করলে আলোচনায় আসা যায় না। সাক্ষাৎ কারে কিছু কথা কেন্দুয়ার পৌরবাসীর ওসি রাশেদ অন্যায়ের পক্ষে নয় বিরুদ্ধে ,কাজ করেন,ন্যায়ের পক্ষে
থানা ওসির দায়িত্ব হিসাবে প্রথম কেন্দুয়াতে যোগদান করেন তিনি।পুলিশ জনতা,জনতাই পুলিশ। তিনি বলেন,আমি যতদিন থাকবো জনগনকে সাথে নিয়ে তাদের সহযোগীতা নিয়ে কাজ করে যাবো,কারন কেন্দুয়াবাসী আমার মাতৃভূমির মতো।