মোঃমাহফুজুর রহমান বিপ্ল, ফরিদপুর প্রতিনিধি।
হাসঁ মুরগী ঘটনাকে কেন্দ্র করে ফরিদপুর সদর ২নং চর মাদবদিয়া ইউনিয়নের হাফেজ ডাঙ্গীর গ্রামে পাশাপাশি দুই পরিবারের মধ্যে সংঘর্ষে একই পরিবারের মহিলা সহ ৬ জন আহত হয়েছে।আহত ব্যাক্তিদের কে হাসপাতালে নেয়ার পথে হামলাকারি লোকজন বাঁধা প্রদান করলে সাবেক ইউ,পি চেয়ারম্যান তুহিনুর রহমান খোকন মন্ডলের সহযোগিতায় তাদের ফরিদপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।পরে তাদের অবস্থা গুরুতর থাকায় আহতদের মেডিকেল হাসপাতাল পাঠানো হয়।
এই ঘটনায় মোঃশিপন শেক(২৫) পিতাঃ মোঃ ওমর শেক নিজ বাদি হয়ে,মোঃ মফিজ(৩৫) পিতা রহম আলী, মোঃ রুহুল (২৫) পিতাঃমালেক, মোসাঃ শিল্পী বেগম (২৮)স্বামী মোঃ মফিজ,মোঃ জহুরুল (২৭) পিতাঃ মালেক,মোঃ কাওছার (২৫)পিতাঃসায়েদ মোল্ল। কে আসামী করে কোতায়ালী থানায় ১৪/০৮/২০ইং তারিখ শুক্রবার সন্ধায় অভিযোগ দায়ের করেন।
এই বিষয়ে আহতদের পরিবারের দৈনিক বাংলার অধিকার কে জানান -আমাদের বাড়ি পাশে মোঃ রহম আলীর বাড়ি থাকায় তিনি এবং তার পরিবারের লোকজন টাকার গরমে, ক্ষমতার দাপটে, সাধারন বিষয় নিয়ে দীর্ঘ দিন ধরে আমাদের উপর জুলুম অত্যাচার করে চলছে।
সেই পরিপ্রেক্ষিতে,গত ১৪/০৮/২০ইং তারিখ রোজ শুক্রবার দুপুরে আমাদের হাঁসের খাবারে তাদের হাঁস ডুকেছে বলে,হাঁস নিতে গেলে বাধা দেয়ায়,আসামী পক্ষের লোকজন রামদাও,লোহার শাবল, চাইনিজ কুরাল, বাঁশের লাঠি,নিয়ে এসে আমাদের উপর হামলা চালায়,
ো
এই ঘটনায় মোঃ হালিমের মাথায় রামদাওর কোপ, তার স্ত্রী মাথার উপর কোপের দাগ, ছেলে, ছেলের বউসহ আত্মীয় স্বজন ৬জন আহত হয়।পরে ঘরে মধ্যে পাট,পিয়াজ, বিক্রি করা আলমারির ড্রয়ার ভাঙ্গিয়া নগদ ২৫০০০০টাকা দুই ভরি ওজের স্বর্নের চেইন লুট করে নিয়ে যায়।
এই ঘটনায় আরো ৭জনের নাম উল্লেখ করে গত ২০/০৮/২০ইং তারিখ রোজ বৃহস্পতিবার সকালে ফরিদপুর চীফ জুডিসিয়াল ১নং আমলী আদালতে মামলা করা হয়েছে।
এই বিষয়ে কোতায়ালী থানা পুলিশ এসআই কবির জানায় অভিযোগের প্রেক্ষিতে ঘটনাটি তদন্ত করে সত্যতা পাওয়া যায়