মোঃ ইমান হোসাইন। চাঁদপুর প্রতিনিধি। দৈনিক বাংলার অধিকারঃ কোভিড-১৯ করোনা ভাইরাস! পৃথিবীকে একইসাথে স্তব্ধতার চাদরে মুড়িয়ে দেওয়া ভয়ংকর ভাইরাসের নাম।এ পর্যন্ত পৃথিবীর ১ লক্ষ ৬৫ হাজার তাঁজা প্রান কেড়ে নেওয়ার পরও ক্ষিদে মিটেনি, লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়ে চলছে মৃত্যুর মিছিল, এ পর্যন্ত আক্রান্ত প্রায় ২৪ লক্ষ ছাড়িয়ে গেছে। প্রতিদিন এ তালিকায় যুক্ত হচ্ছে হাজার হাজার নাম।সারা বিশ্বের প্রত্যেকটি দেশের জনগনের মাঝে বিরাজ করছে এক অজানা শঙ্কা,যে কোন সময় যে কারো নাম যুক্ত হতে পারে এই ভয়ংকর ভাইরাসের সংক্রমণের তালিকায়।বাংলাদেশে এ পর্যন্ত আক্রান্তের হার তুলনামূলক ভাবে কম হলেও মৃতের সংখ্যা শতকরা হারে প্রথম দিকের তালিকায় রয়েছে। বাংলাদেশ সরকারের সর্বোচ্চ চেষ্টার পরও সাধারণ মানুষের অসতর্কতার কারনে বাংলাদেশে ও এর প্রাদুর্ভাব দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর প্রভাবে দেশে বিরাজ করছে লকডাউন,আর এতে মারাত্মক সমস্যায় পড়েছে নিন্ম ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির লোক জন।সরকারের পাশাপাশি দেশের বিত্তশালী কিছু লোকজন এই সমস্যাগ্রস্ত শ্রেনীর লোকেদের পাশে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন।এমন কঠিন মুহুর্তে জেলার অন্যান্য জায়গার পাশাপাশি নিজ ইউনিয়নের অসহায় জনতার মাঝে মন উজাড় করে নিজের সাধ্যের সর্বোচ্চ সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন চাঁদপুর জেলার চাঁদপুর সদর উপজেলার অন্তর্গত তরপুরচন্ডী ইউনিয়নের সাবেক সফল চেয়ারম্যান জনাব, আলহাজ্ব কাজী সহিদুল ইসলাম ওরফে সহিদ কাজীর সুযোগ্য সন্তান দানবির,চাঁদপুর জজ কোর্টের সনামধন্য সিনিয়র আইনজীবী জনাব,এ্যাডভোকেট আব্দুল হান্নান কাজী। তিনি চাঁদপুর জেলা আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, চাঁদপুর মুক্তিযুদ্ধা ক্রিয়া চক্র,তালিমুল কুরআন নুরানি হাফেজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানা, অক্সফোর্ড মডেল স্কুল, চাঁদপুরের সভাপতি, চাঁদপুর ডায়াবেটিকস হসপিটাল,চাঁদপুর ক্লাব সহ অনেক সেবামূলক সংস্থার আজিবন সদস্য এছাড়াও অসংখ্য মসজিদ, মাদ্রাসা ও বিভিন্ন ধর্মীয় ও প্রাতিষ্ঠানের সাথে সম্পৃক্ত রয়েছেন,এ্যাডভোকেট আব্দুল হান্নান কাজীর পিতা সাবেক চেয়ারম্যান সহীদ কাজীর সুপরামর্শ অনুযায়ী তিনি তার ব্যক্তিগত তহবিল থেকে অন্যান্য স্হানের পাশাপাশি তার নিজ ইউনিয়ন ৭ নং তরপুরচন্ডী ইউনিয়নের নিন্ম ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির ১৬০০ পরিবারের মাঝে প্রাথমিক পর্যায়ে চাল,ডাল,আটা,পেঁয়াজ,তেল,সাবান সহ নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী নিজেই খুব গোপনীয় ভাবে পৌঁছে দেন। এ ব্যাপারে দানবির এ্যাড. কাজী আবদুল হান্নানের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি জানান যতদিন পর্যন্ত এ সমস্যা বিরাজমান থাকবে ততদিন তিনি গরীব দুঃখী মানুষের মাঝে তার সাধ্যের মধ্যে সহযোগিতার হাত অব্যাহত রাখবেন।এছাড়াও তিনি আমৃত্যু মানুষের কল্যানে বিভিন্ন সেবামূলক কাজ করতে চান।তিনি তার ইউনিয়নের অসহায় মানুষের যেকোন প্রয়োজনে তার ব্যাবহৃত মোবাইল নং ০১৭১১৯৮৯৪৬৮ এ যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করেছেন। ৭ নং তরপুরচন্ডী ইউনিয়নের সহযোগিতা পাওয়া একাধিক ব্যাক্তির সাথে যোগাযোগ করে জানাযায় তারা এই বিপদ সময়ে এ্যাড,হান্নান কাজীর এহেন সহযোগিতায় যারপরনাই খুশি, তারা এ্যাড. হান্নান কাজীর সার্বিক সফলতা ও দীর্ঘায়ু কামনা করেছেন।কোন সার্থবিহীন নিজ অর্থায়নে এতো বিশাল পরিমান সহযোগিতার ফলে পুরো ইউনিয়নের মানুষের প্রশংসায় ভাসছেন এই দানবির।