রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ১১:০২ অপরাহ্ন
শিরোনাম
শিরোনাম
নতুন সিনেমায় সোহেল মন্ডল-আইশা খান শুক্রবার সারাদেশে মুক্তি পাচ্ছে ‘সুস্বাগতম’ দাকোপ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার পাঁচবিবিতে কৃষি মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত খুলনার দাকোপের বাজুয়া চুনকুড়ি দাসপাড়ায় পরকিয়ার জের ধরে গৃহবধুর আত্নহত্যার ঘটনার ভিন্ন মত পোষন করেছে শংকর দাস কচুয়ায় তালা মার্কা ভোট চেয়ে বিরামহীন মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন সাংবাদিক রাকিবুল হাসান পাঁচবিবিতে উপজেলা নির্বাচনে প্রচারে অংশ নেয়ায় বিএনপির ২ নেতাকে অব্যাহতি দেশে ১১০টি প্রতিবন্ধী সহায়তা সেবা কেন্দ্র রয়েছে: রংপুরে দীপু মনি কালীগঞ্জে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত পূবাইলে গার্মেন্টস শ্রমিককে পিটিয়ে ছিনতাই রায়পুর উপজেলা নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করায় এমপির বিরুদ্ধে চেয়ারম্যান প্রার্থীর সংবাদ সম্মেলন খুলনার দাকোপের লাউডোব ইউনিয়নের ২০২৪-২৫ উন্মুক্ত বাজেট অধিবেশন অনুষ্ঠিত পাঁচবিবিতে অনাবৃষ্টি জনিত লিচুর ফলন হ্রাস, বাগান মালিকের মাথায় হাত সীতাকুণ্ডে সড়ক দুর্ঘটনায় চালক নিহত নবীনগরে বিদ্যালয়ের ছাদ ধসে ২ জন শিক্ষক আহত
বিজ্ঞপ্তি :
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রানালয়ে আবেদনকৃত।

করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়া রোধে সোমবার সন্ধ্যা থেকে রাজশাহী নগরীসহ জেলায় লকডাউন ঘোষণা করে প্রশাসন-দৈনিক বাংলার অধিকার

অধিকার ডেক্স / ২৯৭ সংবাদটি পড়েছেন
প্রকাশ: বুধবার, ৮ এপ্রিল, ২০২০, ৫:৫৬ পূর্বাহ্ণ

আকাশ সরকার রাজশাহী ব্যুরোঃ

কিন্তু সেই লকডাউনও মানছেন না রাজশাহী নগরীর বাসিন্দারা। বাড়ি থেকে বের হতে নিষেধ থাকলেও মঙ্গলবার সকালে নগরীতে দেখা গেছে বেশকিছু অটোরিকশা, মোটরসাইকেলের মতো যানবাহন। এসময় সাহেব বাজার ও আরডিএ বাজারের সামনে বেশ ভিড়ও লক্ষ্য করা যায়। পাশাপাশি অনেকেই পায়ে হেঁটেও বের হন বাড়ি থেকে নানা কাজে।

তবে যারা বাড়ি থেকে বের হচ্ছেন তাদের দাবি কেউ পেটের দায়ে আবার কেউ জরুরী প্রয়োজনে বের হচ্ছেন।

মঙ্গলবার নগরীর সাহেববাজার জিরোপয়েন্টে গিয়ে দেখা যায় বেশকিছু যানবাহন চলাচল করছে সমানে। যেন কোনো বাধা ছাড়ায়। এর মধ্যে অটোরিকশা আর মোটরসাইকেলই বেশি।একজন মোটরসাইকেল আরোহীর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন ওষুধ নিতে লক্ষিপুর যাচ্ছি।

অটোরিকশা চালক পলাশ ইসলাম বলেন, ‘ভাইরে কতদিন বাড়িতে বসে থেকে খাবো? আমাদের তো বসে থেকে খাওয়ার মতো টাকা নাই। আবার কাজ করে সংসার চালাতে পারি বলে কেউ ত্রাণও দেয় না। তাহলে পেট চলবে কি করে? তাই বাধ্য হয়ে ভয় থাকার পরেও পেটের দায়ে অটোরিকশা নিয়ে বের হয়েছি।’

তার মতো অন্য অটোরিকশা চালকদেরও সাফ জবাব, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বেরিয়েছি,আমাদের তো কেউ ত্রাণ দেয় না। তাহলে খাবো কি? কাজ না করলে খেতে পাবো না, তাই অটোরিকশা নিয়ে রাস্তায় নেমেছি জীবনের ঝুঁকির পরেও।’

অন্যদিকে রাজু ইসলাম নামের এক ব্যক্তি বলেন, বাড়ির বাজার ফুরিয়ে গেছে। বাজার করতে বের হয়েছি। বাজার না করলেও তো চলে না। কয়দিন ধরে বাড়ি থেকে বেরই হয়নি। কিন্তু বাজার করতে বের হতেই হলো শেষ পর্যন্ত।

আরেক ব্যক্তি মানিক হোসেন বলেন, ‘এই সময়ে কেউ অযথা বাড়ির বাইরে ঘুরা-ফেরা করবে বলে মনে হয় না। যাদের একেবারে না বের হলেই নয়, তারাই হয়তো বের হচ্ছে। আমারও প্রয়োজনের তাগিদেই বের হওয়া। তবে দূরুত্ব বজায় রেখেই হাঁটছি।’


এ বিভাগের আরও সংবাদ

আর্কাইভ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Don`t copy text!
Don`t copy text!