বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৪৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম
শিরোনাম
ঠাকুরগাঁওয়ে সাফ জয়ী তিন নারী ফুটবলারকে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে সংবর্ধনা ভয়াল সিনেমাটি সবার জন্য উন্মুক্ত সিরাজদিখানে নবাগত সহকারী পুলিশ সুপারের সাথে ঝিকুট ফাউন্ডেশনের মতবিনিময় জনগণের অধিকার ও ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনা হবে- ছাগলনাইয়া বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম রাউজান প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত দাকোপের সাহেবের আবাদ শ্রীশ্রী কৃষ্ণের রাসমেলায় চতুর্থদিনে সাংকৃতিক সন্ধ্যা ঘোপাল যুবদলের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ ঠাকুরগাঁওয়ে তিন জাতীয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতিমূলক সভা ঠাকুরগাঁওয়ে মাওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকীতে ইএসডিও’র আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল ছাগলনাইয়ায় ৩০ কেজি গাঁজা উদ্ধার আটক ০১ রাজনীতি চিরতরে বন্ধ করতে হবে। দেশ চালাবে জাতীয় ঐক্যের সরকার। সনাতনীদের অস্তিত্ব রক্ষার্থে সকলকে একত্রিত হতে হবে ছাগলনাইয়া সেচ্ছাসেবক দলের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্নয় ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির পৌর শাখার ৬ নং ওয়ার্ডের বর্ধিত ও কর্মীসভা 
বিজ্ঞপ্তি :
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রানালয়ে আবেদনকৃত।

কৃষি খাতে নতুন সম্ভাবনা, সাপাহারে একই জমিতে পেয়ারা ও মালটার সমন্বিত চাষ- দৈনিক বাংলার অধিকার

অধিকার ডেক্স / ৩৭৭ সংবাদটি পড়েছেন
প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২০, ১০:৩২ পূর্বাহ্ণ

সোহেল চৌধুরী রানা, নওগাঁ প্রতিনিধি: কৃষিখাতে নতুন সম্ভাবনার স্বপ্ন নিয়ে নওগাঁর সাপাহারে একই জমিতে পেয়ারা ও মালটা চাষে উদ্যেগ নিয়েছেন মাইপুর গ্রামের মৃত আব্দুল গফুরের ছেলে ইসমাইল হোসেন।
একান্ত সাক্ষাতকারে কৃষক ইসমাইল হোসেন প্রতিবেদকদের জানান, একই জমিতে পেয়ারা ও মালটা চাষের জন্য তিনি তার মামা রংপুর জেলার গংগাচড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শরিফুল ইসলামের মাধ্যমে অনুপ্রানিত হন। এরই ধারাবাহিকতায় তিনি উপজেলার মাইপুর গ্রামে তার নিজস্ব ৭০ শতাংশ জমির উপর ৪০০টি পেয়ারা গাছ ও ২০০ টি মালটা গাছের সমন্বয়ে তৈরী করেন পেয়ারা ও মালটার বাগান। ৬ মাস আগে রোপিত গাছগুলো বর্তমানে বেশ বড়ো হয়ে ফল ধরার উপযোগী হয়েছে। এরই মাঝে বেশ কিছু গাছে মালটা ও পেয়ারা দেখা গেছে। এর আগে ওই কৃষক প্রায় ২০ বিঘা জমিতে আমবাগান লাগিয়ে বেশ স্বাবলম্বী হয়েছে। পরবর্তী সময়ে কৃষিখাতে নতুনত্ব আনার জন্য স্বল্প জায়গায় বিভিন্ন প্রকারের ফল ও ফসলাদী ফলাবার জন্য নিরলস প্রচেষ্ঠা করে যাচ্ছেন। পেয়ারা ও মালটা বাগানের পরিচর্যার জন্য তিনি নিয়মিত ভাবে সাপাহার উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের পরামর্শ নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন দিন বদলের জন্য। এই ধরণের সমন্বিত বাগানে কি ধরণের লাভবান হবেন জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, যে জায়গা জুড়ে তিনি এই চাষ করেছেন সেটা যদি অন্য কোন একক ফলের গাছ চাষ করতেন তাহলে সে মুনাফাটা হতে পারতো একমূখী। কিন্তু এই ধরণের সমন্বিত চাষে দ্বিমুখী মুনাফা অর্জন করা সম্ভব।
ইসমাইল হোসেনের এই সমন্বিত চাষের বিষয়ে যদি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর তাকে উন্নত ফর্মূলা ব্যাবহারে প্রশিক্ষণ দেওয়ার ব্যাবস্থা করেন তাহলে সে কৃষিখাতে গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা রাখতে পারেন বলে সে আশাবাদ ব্যক্ত করেছে।


এ বিভাগের আরও সংবাদ

আর্কাইভ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Don`t copy text!
Don`t copy text!