বাংলাদেশ আ’লীগের জেলা উপজেলা ত্রি-বার্ষিক ও কেন্দ্রীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার পর বগুড়া জেলার সীমাবাড়ি ইউনিয়ন আ’লীগের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে চলছে চুলছেঁড়া বিশ্লেষন, কে হচ্ছেন সীমাবাড়ি ইউনিয়ন আ’লীগের সভাপতি ও সম্পাদক। এই সম্মেলনকে ঘিরে ইতিমধ্যে দিনক্ষন গণনা শুরু হয়েগেছে. বগুড়া জেলা উপজেলা ও ইউনিয়ন ভিত্তিক ও বিভিন্ন স্থানে শীতল হাওয়া কনকনে শীতের মধ্য গরম চায়ের চুমুকে চলছে তুমুল আলোচনা সমালোচনা. সরেজমিনে গিয়ে ও সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে শোনা যাচ্ছে, প্রার্থী অনেক থাকলেও এইবার সীমাবাড়ি ইউনিয়ন আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী ডাঃ মোমিনুল খন্দকারকে মুল্যায়ন করবে জেলা আ’লীগ।
এই ব্যাপারে গনমাধ্যম কর্মিরা ইউনিয়ন সম্মেলনকে কেন্দ্র করে প্রার্থীতা ও ভবিষত নিয়ে জানতে চাইলে, ডাঃ মোমিনুল খন্দকার বলেন বাংলাদেশ আ’লীগের সভানেত্রী ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার বিভিন্ন উন্নয়ন ও উন্নত সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে, সন্ত্রাস জঙ্গীবাদ দুর্নীতি ও অনিয়মের বিরুদ্ধে জনগনকে সচেতন করা সহ জনকল্যান মুলক কাজ করে যেতে চান ও বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে দেশরত্ন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে আ’লীগের একজন ত্যাগী নেতা হিসেবে বাকি জীবন পাড়ি দিতে চাই। ডাঃ মোমিনুল খন্দকার ছাত্র জীবন থেকে ১৯৮৮-৮৯ থেকে আ’লীগের সক্রিয়ভাবে রাজনীতির সাথে জড়িত. তাঁর পিতা সাবেক আ’লীগ নেতা মোঃ আব্দুল আজিজ খন্দকার মুকুল ও নানা বগুড়া জেলা আ’লীগের সদস্য ও সাবেক চেয়ারম্যান সীমাবাড়ী ইউপি বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম আশরাফ উদ্দিন সরকার। ডাঃ মোমিনুল খন্দকার রাজৈনতিক অঙ্গনে হাতেখড়ি শিক্ষা নিয়েছেন তাঁর নানার কাছ থেকে, ছোট বেলা থেকে রাজনীতির সাথে যুক্ত হয়ে সামাজিক কর্মকান্ড করে আসছেন।
আবারো গনমাধ্যম কর্মিরা সাধারন সম্পাদক পদ প্রার্থী কি না জানতে চাইলে ডাঃ মোমিনুল খন্দকার আলাল দৈনিক বাংলার অধিকার কে জানান, বগুড়া জেলা আ’লীগ পরিবারের অভিভাবক ও জেলা আ’লীগ’র সভাপতি জননেতা আলহাজ্ব মুজিবর রহমান মজনু সাহেব’র আশির্বাদ ও তার সহযোগীতা পেলে ও তৃনমূল নেতাকর্মীদের সমর্থনে অবশ্যই প্রার্থী হবো এবং সীমাবাড়ি ইউনিয়নকে আ’লীগের একটি শক্তিশালী ঘাঁটি তোলার চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ্।
ডাঃ মোমিনুল খন্দকার আলাল এর সম্পর্কে সীমাবাড়ী ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় আ’লীগের তৃনমূল নেতাকর্মীদের সাথে কথা বললে তাঁহারা বলেন, ডাঃ মোমিনুল খন্দকার আলাল আ’লীগের একজন ত্যাগী নেতা, তিনি অনেক টা এগিয়ে। তাঁকে বিপদ আপদে কোন প্রয়োজনে ডাকলে সবসময় কাছে পাওয়া যায়। যে কোন কাজে তার স্বরনাপন্ন হলে তৃনমূল নেতা কর্মীদের সাথে সুন্দর আচরন করেন ও তাদের সাথে ভাল ভাবে কথা বলেন এবং তাদের কথা মন দিয়ে শোনেন। অনেক ভালো পরামর্শ দেন কিভাবে দল কে আরো এগিয়ে নেয়া যাবে। কিভাবে আরো উন্নত শিখরে নিয়ে যেতে হবে দলকে সে বিষয়ে ভাল পরামর্শ দেন। ডাঃ মোমিনুল খন্দকার আলাল শুধু দলের নেতাকর্মীদের সাথেই না বিভিন্ন সমাজ সেবক থেকে শুরু করে অসহায় দুস্থদের পাশে নিজ অর্থায়নে সহযোগীতা করে ও বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের জন্য সহযোগীতা করে যান। ডাঃ মোমিনুল খন্দকার আলাল ১৯৯৫ সালে হাজী ওয়াহেদ মরিয়ম অনার্স কলেজের একজন ছাত্রলীগ কর্মী ছিলেন। ২০১০ সালে সীমাবাড়ী ইউনিয়ন আ’লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত হয়ে ইউনিয়নে কাজ করে আসছেন। তিনি ২০১২ সাল থেকে সীমাবাড়ী ইউনিয়ন আ’লীগের কমিটিতে স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক পদে বহাল ও বড়াইদহ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দাতাসদস্য এবং রায়গঞ্জ উপজেলা বনিক সমবায় সমিতির সহ-সভাপতি পদে বহাল আছেন। তিনি সাপ্তাহিক ক্রাইম ডাইরী অনলাইন পত্রিকা রায়গঞ্জ প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত। তিনি যত দিন বাঁচবেন সীমাবাড়ী ইউনিয়নে একজন আওয়ামীলীগের ত্যাগী নেতা হিসেবে কাজ করে যেতে চান।
