বগুড়া প্রতিনিধি ঃ
বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের এি-বার্ষিক
কেন্দ্রীয় সম্মেলন ও বগুড়া জেলা শাখার ৭ ই ডিসেম্বর সম্মেলনের পর
উপজেলা সম্মেলনের দিনক্ষন গননা শুরু হয়েছে । উপজেলার বিভিন্ন স্থানে
আলোচনা ও সরেজমিনে গিয়ে শোনা যাচ্ছে কে হবেন উপজেলা আওয়ামীলীগের
সম্ভাব্য সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক পদ প্রার্থী। অনেকের নামই শোনা
যাচ্ছে কাকে প্রার্থী হিসেবে যাচাই করা হবে। অনেকের মধ্যে শোনা যায়
সীমাবাড়ী ইউনিয়নের ডাঃ মোমিনুল খন্দকার আলাল এর নাম সাধারন
সম্পাদক পদ প্রার্থী হিসেবে। বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভা নেএী দেশ
রত্ন শেখ হাসিনার বিভিন্ন উন্নয়ন ও উন্নত সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ
গড়ার লক্ষে সন্ত্রাস জঙ্গীবাদ দুর্নীতি ও অনিয়মের বিরুদ্ধে জনগনকে
সচেতন করা সহ জন কল্যানে কাজ করে যেতে চান ও বাঁকি জীবন পারি দিতে
চান রাজনৈতিক আওয়ামীলীগের একজন ত্যাগী নেতা হিসেবে। ডাঃ মোমিনুল
খন্দকার আলাল তৃনমূল নেতাকর্মীদের মাঝে অনেকটাই এগিয়ে আছেন। তিনি
ছাএ জীবন থেকে ১৯৮৮-৮৯ থেকে রাজনৈতিকের সাথে তার পিতা সাবেক
আওয়ামীলীগের নেতা জনাব মোঃ আব্দুল আজিজ খন্দকার মুকুল ও তার নানা
পারিবারিক অবিভাবক বগুড়া জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য ও সাবেক
চেয়ারম্যান সীমাবাড়ী ইউপি, বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম আশরাফ উদ্দিন
সরকার মুকুলের উৎসাহ ও আগ্রহে তাদের হাত ধরেই ছাএ জীবন থেকে তার
রাজনৈতিক জীবন শুরু। তিনি বর্তমান সীমাবাড়ী ইউনিয়নের আওয়ামীলীগের
এি-বার্ষিক সম্মেলনে সাধারন সম্পাদক পদ প্রার্থী কি না জানতে চাইলে
ডাঃ মোমিনুল খন্দকার আলাল সাংবাদিকদের বলেন, বগুড়া জেলা
আওয়ামীলীগ পরিবারের অবিভাবক জেলা আওয়ামীলীগ এর সভাপতি জননেতা
আলহাজ্ব মজিবুর রহমান মজনু সাহেবের আশির্বাদ ও তার সহযোগীতা ও
তৃনমূল নেতাকর্মীদের সমর্থন ও তাদের উৎসাহ পেলে অবশ্যই প্রার্থী
হতে পারি। এবং জননেএী শেখ হাসিনার উন্নয়নমূলক কর্মের মধ্যে ও
দুর্নীতির বিরুদ্ধে অন্যায় অনিয়মের বিরুদ্ধে জনকল্যানকে সচেতনা করা
সহ জনকল্যানে কাজ করে যেতে চাই। এবং আমাদের অবিভাবক মজিবুর
রহমান মজনু সাহেব তার হাত ধরে ও তার নেতৃত্বে আওয়ামীলীগের তৃনমূল
নেতাকর্মীদের সাথে এক জোগে আওয়ামীলীগকে একটি শক্তি শালী ভিত্তির
উপর দাড় করে তোলার চেষ্টা করে যাবো ইনশাল্লাহ। ডাঃ মোমিনুল খন্দকার
আলাল এর সম্পর্কে সীমাবাড়ী ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় আওয়ামীলীগের
তৃনমূল নেতাকর্মীদের সাথে কথা বললে তাহারা বলেন, জননেতা ডাঃ মোমিনুল
খন্দকার আলাল আওয়ামীলীগের একজন ত্যাগী নেতা, তিনি অনেক টা
এগিয়ে।তাকে বিপদ আপদে কোন প্রয়োজনে ডাকলে সব সময় কাছে পাওয়া
যায়। যে কোন কাজে তার সরনাপন্ন হলে তৃনমূল নেতা কর্মীদের সাথে সুন্দর
আচরন করেন ও তাদের সাথে ভাল ভাবে কথা বলেন ও তাদের কথা মন দিয়ে
শোনেন এবং অনেক ভালো পরামর্শ দেন কিভাবে দল কে আরো এগিয়ে নেয়া
যাবে। কিভাবে আরো উন্নত শিখরে নিয়ে যেতে হবে দলকে সে বিষয়ে ভাল
পরামর্শ দেন। ডাঃ মোমিনুল খন্দকার আলাল শুধু দলের নেতাকর্মীদের
সাথেই না বিভিন্ন সমাজ সেবক থেকে শুরু করে অসহায় দুস্থদের পাশে নিজ
অর্থায়নে সহযোগীতা করে যান ও ফ্রী চিকিৎসা সেবাও দান করেন।
বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের জন্য সহযোগীতা করে যান। ডাঃ মোমিনুল
খন্দকার আলাল ১৯৯৫ সালে হাজী ওয়াহেদ মরিয়ম অনার্স কলেজের
একজন ছাএলীগ কর্মী ছিলেন। ২০১০ সালে সীমাবাড়ী ইউনিয়ন
আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত সীমাবাড়ী ইউনিয়নে কাজ করে
আসছেন। তিনি ২০১২ সাল থেকে সীমাবাড়ী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের
কমিটিতে স্বাস্থ্য ও জন সংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক পদে বহাল আছেন।
বড়াইদহ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দাতা সদস্য ও রায়গঞ্জ উপজেলা
বনিক সমবায় সমিতির সহ-সভাপতি পদে বহাল আছেন। তিনি সাপ্তাহিক
ক্রাইম ডাইরী অনলাইন পএিকায় রায়গঞ্জ প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করে
যাচ্ছেন। তিনি যত দিন বাঁচবেন সীমাবাড়ী ইউনিয়নে একজন আওয়ামীলীগের
ত্যাগী নেতা হিসেবে কাজ করে যেতে চান ।