কুমিল্লায় ৭৭ একর জায়গা নিয়ে কুমিল্লা বিমানবন্দর। ১৯৭৬ সাল পর্যন্ত আভ্যন্তরীণ বিমান চলাচল করত। বর্তমানে বিমানবন্দরটি আন্তর্জাতিক বিমান সড়কের সিগনালিংয়ের কাজ করছে, যার পাশে রয়েছে সেনাবাহি’নীর একটি ঘাঁ’টি।
প’রিত্যক্ত রানওয়েতে এখন প্রাইভেট কার ও মোটরসাইকেল চালনা প্রশিক্ষণ নেন আগ্রহীরা। কুমিল্লা ছাড়াও পাশের জেলা ইলিশের চাঁদপুর, ফেনী, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া, নোয়াখালী জেলার প্রচুর মানুষ প্রবাসী তাদের দাবী । কুমিল্লা বিমানবন্দর চালু হলে বৃহত্তর কুমিল্লার প্রবাসীরা উপকৃত হবেন।
ঢাকা-চট্টগ্রামের মাঝামাঝি কুমিল্লা হওয়ায় যার গুরুত্ব আরো বেশি। বিমানবন্দরের সঙ্গেই তৈরি হয়েছে দেশের অষ্টম ইপিজেড। যেখানে প্রায় অর্ধশত দেশি-বিদেশি কোম্পানি রয়েছে।
বিমানবন্দরটি চালু হলে বিদেশি বিনিয়োগ আরো বাড়বে। কুমিল্লায় রয়েছে ময়নামতি-শালবন ও চাঁদপুর মিনি সমুদ্র সৈকত, কুমিল্লা বিহারসহ অর্ধশতাধিক পর্যটনকেন্দ্র। পরিশেষে, কুমিল্লা বিমানবন্দর পুনরায় চালু করার জন্য মানবতার মা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ও সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।