বিশেষ প্রতিনিধি ঃ
দুবাই বিমানে চট্রগ্রাম আসে। চট্রগ্রাম শাহ আমানত বিমানবন্দরের কর্মীরা লাগেজ কেটে রেখে দেয় মুল্যবান জিনিসপত্র। লাগেজ কাটার প্রতিবাদ করলে মহিলা সিকিউরিটি অফিসার বলে চুরি নাকি দুবাই এয়ারপোর্টে হয়েছে, কিন্তু লাগেজর মালিক নিজের জোর গোলায় বলল এটা বাংলাদেশ এয়ারপোর্ট করা হইছে….
নিজ দেশের এয়ারপোর্টে পৌছে একজন প্রবাসির কষ্টার্জিত মালামাল চুরি হলে তার কতটুকু কষ্ট লাগবে সেটা নাইবা বললাম ।আর এয়ারপোর্টের বড় কর্তারা এসব জানার পরও এসব চোরদের চাকুরিতে বহাল রেখে চুরি করার সুযোগ করে দিচ্ছে। আমরা প্রবাসীরা প্রতিকার চাই ও তদন্তপূর্বক এদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি কামনা করছি।