শাহারিয়ার হুসাইন : যশোর জেলা প্রতিনিধি : দৈনিক বাংলার অধিকার : মানুষ যখন রোগাক্রান্ত হয়ে মুমূর্ষু অবস্থায় একটুখানি বাঁচার আশায় ডাক্তারের শরণাপন্ন হন এমন পরিস্থিতিতে মানুষের অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে যৌন লালসায় মেতে উঠেছেন ঝিকরগাছা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রধান নির্বাহী আফিসার ডাঃশরিফুল ইসলাম।
ঝিকরগাছা উপজেলার একাধিক রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ এবং প্রভাবশালী ব্যক্তিবর্গের সাথে সুসম্পর্কের সুবাদে ডাঃশরিফুল অনায়াসে অবৈধ কার্যকলাপগুলো বাধাহীন ভাবেই চালিয়ে যাচ্ছে। তার নিজস্ব মালিকানায় ঝিকরগাছা মোবারকপুরে খুলেছে সাস্থ্যসেবার জন্য সালেহা ক্লিনিক কিন্তু, সেখানে জনগনের সাস্থ্য সেবার পাশাপাশি চালাচ্ছে নানা ধরনের অপকর্ম, ক্লিনিকের সেবিকা থেকে রোগী পর্যন্ত কেউই ছাড় পাচ্ছে না,তার যৌন লালসার হাত থেকে।
বিভিন্ন মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে তার ক্লিনিকের কয়েকজন সেবিকাদের দেহভোগের অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগীদের কাছ থেকেই তার এই কুকৃত্তি গুলো জানা যায়। যেখানে দেশের সরকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশবাসীর শতাধিক সাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে যখন বিভিন্ন কর্মসূচী বাস্তবায়ন করছে সেখানে একজন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রধান হয়ে ডাঃশরিফুল ইসলাম যে ধরনের অপকর্মে লিপ্ত হয়েছে তাতে ডাক্তারদের উপর থেকে সাধারণ মানুষের আস্থা শূন্যের কোঠায় নেমে আসবে ।
এমন একজন( শরিফুল ইসলাম }সমগ্র ডাক্তার জাতির জন্য একজন কলঙ্কিত অধ্যায়। এছাড়াও সে নাকি বাংলাদেশ মানবাধিকার কল্যান ট্রাষ্ট এর ঝিকরগাছা উপজেলা ব্রান্স এর সহকারি সাধারন সম্পাদক। জনতার প্রশ্ন একটাই যে ব্যক্তি নিজেই মানবাধিকার লঙ্ঘনের কারখানা খুলে বসেছে সে বাংলাদেশ মানবাধিকার কল্যান ট্রাষ্ট হয় কি করে ? সব মিলায়ে সে তার ক্ষমতার মধ্য দিয়ে একের পর এক ন্যয় এর মত করে অন্যায় করে যাচ্ছে, প্রতিবাদ করার মত কোন লোক নাই।