|| ২২শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ || ৯ই ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ || ২৩শে শাবান, ১৪৪৬ হিজরি
প্রবাসী মরুতীর্থ গীতা সংঘে বাবা-মনির ১১৬ তম শুভ আবির্ভাব তিথি উদযাপন।
প্রকাশের তারিখঃ ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
সনজিত কুমার শীল।
আরব আমিরাত।
সংযুক্ত আরব আমিরাত গ্রীন সিটি আল আইন প্রবাসী মরুতীর্থ গীতা সংঘের উদ্যোগে গত ৭ ই ফেব্রুয়ারি শুক্রবার চট্টগ্রাম সীতাকুণ্ড আন্তর্জাতিক শংকর মঠ ও মিশনের চতুর্থ আচার্য, যোগাচার্য পরমহংস শ্রী শ্রীমৎ স্বামী জ্যোতিশ্বরানন্দ গিরি মহারাজের ১১৬ তম শুভ আবির্ভাব তিথি উপলক্ষে নানান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে গুরু পূজা, উপাসনা, গীতা পাঠ, ভজন কীর্তন, মাতাজিদের গুরু আরতি এবং ভক্তবৃন্দদের উপস্থিতি। মন্দিরের একনিষ্ঠ ভক্ত স্বদেশানন্দ বড় সাধুর সভাপতিত্বে বাসুদেব চৌধুরী এর পরিচালনায় এক ধর্মীয় আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট সাংবাদিক ও ব্যবসায়ী সনজিত কুমার শীল। বাবা মনির জীবনী নিয়ে স্বাগত বক্তব্য রাখেন মিহির শর্মা। অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন শংকর সেন, রাজিব সুশীল। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন দোলন রায়, লিটন সুশীল সহ আর অনেকে।
বক্তারা বলেন সনাতন আদিও সত্যধর্ম। যুগ যুগ ধরে এই সনাতন ধর্ম চলে আসতেছে। বাবা মনি জাতি- ধর্ম- বর্ণ নির্বিশেষে, অসৎকে সৎ , লজ্জা, বিনয়, সদাচার, পবিত্রতা, কল্যাণ স্পৃহা, আস্তিক্য, বুদ্ধি, ন্যায় নিষ্ঠার নব অভ্যুদয়ের রাজমার্গে শংকরমঠের সাথে মিশন যুক্ত করে রূপান্তর করেন শংকরমঠ ও মিশন। আজ বিশ্বব্যাপী সাধনপীঠ ও মানব সেবা কেন্দ্রে সুপ্রতিষ্ঠিত ।
বাবা মনি সব সময় বলতেন" গীতা পড়, গীতা ধর, গীতাকে জীবনসঙ্গী কর। তবেই আত্মদর্শন ও আত্মজ্ঞান লাভ করতে পারবে। তিনি শংকরমঠ প্রচলন করলেন 'অখন্ড গীতা পাঠ' যা ২৪ ঘন্টা শোনা যায়।।
অনুষ্ঠানে পরিহিত করেন পিয়াস ঠাকুর। অনুষ্ঠানে ভজন কীর্তন পাঠ করেন লিটন চৌধুরী ও লিটন সুশীল। অনুষ্ঠানে নাম সংকীর্তন করেন শিমুল শীর্ষ সুব্রত দাস। অনুষ্ঠান শেষে বিশ্ব শান্তির বাণী এবং মঙ্গল কামনায় প্রার্থনা করা হয়।।
Copyright © 2025 দৈনিক বাংলার অধিকার. All rights reserved.