|| ২২শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ || ৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ || ২০শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
নান্দাইলে ফসলী জমিতে পুকুর ও বাড়ী নিমার্নের অভিযোগ
প্রকাশের তারিখঃ ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩
ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার শেরপুর ইউনিয়নের পাছরুখী গ্রামের তিন ফসলী জমিতে পুকুর ও বাড়ী নিমার্ণ করে পাশ্ববর্তী জমির মালিকদের ফসলী জমি ক্ষতি করার অভিযোগ পাওয়াগেছে। পাছরুখি গ্রামের মৃত আবদুস সাত্তারের পুত্র রুবেল আলম অভিযোগ করে জানান, পাছরুখি মৌজার রাস্তার চারিদিকে তাদের বংশীয় নয় কাঠা ভমি রয়েছে। একই গ্রামের মৃত আবদুস মান্নানের দই পুত্র সেলিম মিয়া ও শামীম মিয়া আবদুর রশিদের নিকট থেকে ৬/৭ বছর আগে সাড়ে আঠার শতাংশ ফসলী জমি ক্রয় করে। বিগত বছর সমূহ উক্ত জমিতে সে ধান উৎপাদন করে থাকে। এই মৌজার চারিদিকে সেলিম গংদের কোন জমি নাই। অহেতুক ঝামেলা সৃষ্টি করার জন্য সেলিম মিয়া এই জমি ক্রয় করে। এদিকে গত এক সমাপ্ত ধরে সেলিম মিয়া উক্ত ফসলী জায়হায় একটি পুকুর নিমার্ণ সহ বাড়ী করার জন্য জমি ভরাট করে যাচ্ছে। শেরপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সহ গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ সেলিম মিয়াকে উক্ত জমি রুবেল আলমদের নিকট ফেরত দেবার জন্য বলা হলেও অজ্ঞাত কারণে সে জমি ফেরত দেয়নি। বর্তমানে ফসলী জমিতে পুকুর ও বাড়ী নিমার্ণ করার উদ্দ্যোগ নেওয়ায় প্রতিপক্ষ রুবেল আলমগংদের সাথে যে কোন সময় মারাত্মক গোলযোগ বহার সম্ভাবনা রয়েছে। এতে প্রাণহানীর ঘটনা ঘটতে পারে। মৃত আবদুস সাত্তারের পুত্র রুবেল আলম জানান, উক্ত জমিতে পুকুর ও বাড়ী নিমার্ণ করা হলে তাদের নয় কাঠা জমির ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি সার্ধিত হবে। সেলিম মিয়ার জায়গার চারপাশে তার কোন জমি নেই। রুবেল আলম অবিলম্বে তিন ফসলী জমিতে পুকুর ও বাড়ী নিমার্ণ কাজ বন্ধ করার জন্য উপজেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসন বরাবর জোর দাবী জানিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, সেলিম মিয়া সাড়ে আটার শতাংশ ভূমি বাজার মূল্যে তিনি ক্রয় করতে ইচ্ছুক। উল্লেখিত ২টি পরিবারের গোলযোগ বন্ধ করার জন্য স্থানীয় প্রশাসনের জরুরী হস্তক্ষেপ গ্রহন করার জন্য রুবেল আলম জোরদাবী জানিয়েছেন।
Copyright © 2024 দৈনিক বাংলার অধিকার. All rights reserved.