|| ২২শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ || ৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ || ২০শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
পাঁচবিবির বাগজানা হাটের দেকানীদের কারসাজী, বেরেছে দৌরাত্ব। বাজারের জায়গা বে দখল।নেই মনিটরিং।।
প্রকাশের তারিখঃ ২৬ অক্টোবর, ২০২৩
শবজি বাজারে লাগামহীন অবস্থা,,ফুল কপি ৮০ টাকা কেজি আলু ৬০ টাকা ডিম ৫০ টাকা হালা প্রত্যেকটি শবজির বাজার আকাশ চুম্বী। ইউনিয়ন পর্যায়ে দেখার কেউ নেই। সিন্ডিকেট করে খুচড়া দোকানেও ব্যাণিজ্য চলছে।।দশমীর দিন সকালে কাটিলাল আলু বিক্রয় হলো ৫০ টাকা কেজি আজ প্রত্যেকটি দোকানে ৬০ টাকা কেজি বিক্রয় হলো, খাসির মাংশ ৯০০ টাকা মাছের বাজারে আগুন ছোঁয়া দাম।
সরকারের অধিনস্ত বাজার মনিটরিং সংস্থা চুপচাপ।।
মনে হয় তারাও সিন্ডিকেট করেছে। বাজারে ১ঘন্টা বসে থাকলে সব খবর পাওয়া যায়, যে মুলো ৫টাকা কেজি কিনেনা, সেই মুলো এখন ৬০ টাকা। যারা বোঝে তারা বলেন গত বন্যার জন্য এই অবস্থা, আবার কৃষকের নিকট থেকে শবজি আমার সামনে ক্রয় করে একটু পরে ৪ গুন দামে বিক্রয় করছে।
এদিকে সরকারী হাটের জায়গা দখল করে ৩ বার বিক্রয় হচ্ছে বলে জানা গেছে,কেউবা পজিশনের উপর সিকিউরিটি নিয়ে দোকান অন্যজনের নিকট হাত বদল করছে। অথচ কৃষক উৎপাদিত পন্য নিয়ে বসার জায়গা পায়না।
একটি ক্লাব ঘরের বারান্দা আছে সেটিকেও মুচিকে দিয়ে কে বা কারা পকেট ভরছে, ঐ মুচি তার দোকানের সামনে ৫ হাতের মধ্যে কাউকে বসতে দেয়না।
ফলে কৃষকরা আজ নির্দিষ্ট জায়গা থেকে বঞ্চিত।বসে মন্দিরের সিড়িতে, তারও একটা পবিত্রতা আছে।
আর নেতা এমপি, ইজারাদাররা ঘুমিয়ে আছে, থাকবেনা কেন এক ইজারাদার যদি ২\৩ টি দোকান নিয়ে ভাড়া খাটায় বলার আর কি থাকে,এমনিতে ঠিকাদার ৩৪ লাখ টাকার সেড ও রাস্তা তৈরী করেছে১৫\২০ লাখ টাকা দিয়ে।সেটিও ডেকুরেশন করিয়ে নিজের করে নিয়েছে কিছু দোকানী।অনেকেই তা দখল দারীত্বের সুযোগ নিয়ে বিক্রয় করার পাঁয়তারা করছে।
Copyright © 2024 দৈনিক বাংলার অধিকার. All rights reserved.