|| ২২শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ || ৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ || ২০শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
ব্যতিক্রমী প্রচারে এগিয়ে এমপি প্রার্থী আলহাজ্ব আনিসুর রহমান
প্রকাশের তারিখঃ ১২ অক্টোবর, ২০২৩
৫৮,নাটোর-১
(লালপুর-বাগাতিপাড়া)আসনের আওয়ামী লীগের নৌকার প্রার্থীদের মধ্যে নাটোর জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি আলহাজ্ব মোঃআনিসুর রহমান বিশেষ আলোচনায় এসেছেন তার নিজস্ব কর্মসুচির কারণে; তিনি সভা,সমাবেশ ও শোডাউন না করে পায়ে হেঁটে নির্বাচনি এলাকায় প্রতিটি বাজারে ও বাড়ীতে যাচ্ছেন।দলমত নির্বিশেষে সবার মাঝে বর্তমান সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ব্যপক উন্নয়ন কর্মকান্ড তুলে ধরছেন এবং নৌকার পক্ষে সমর্থন চাচ্ছেন।তিনি দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনের প্রথমে ১৯৭৪ সালে সিদ্ধেশ্বরী বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদ নির্বাচনে সহকারী সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নির্মম ও জঘন্য হত্যাকান্ডের পর দুঃসময়ে মতিঝিল থানা ছালীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।খুনী জিয়ার নির্মম দুঃশাসনের সময় শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলনও সংগ্রামে ব্যপক ভূমিকা পালন করেন।পরবর্তীতে পেশাগত কারণে তিনি ঢাকার কামরাঙ্গির চর এলাকায় বসবাস শুরু করেন।সেখানে তিনি প্রথমে সুলতানগঞ্জ ইউনিয়ন(ঢাকা মহানগর)আওয়ামী লাগ এর সহ সভাপতি এবং পরবর্তীতে দীর্ঘদিন কামরাঙ্গীর চর থানা আওয়ামীলীগ এর সহ সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। তিনি নয়াগাঞ্জ যায়তুল হক জামে মসজিদের সভাপতি হিসেবে আছেন।বর্তমানে তিনি নাটোর জেলা আওয়ামী লীগ এর সহ সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।এছাড়াও তিনি লালপুরে হাফিজ নাজনিন ফাউন্ডেশন এর সহ সভাপতি হিসেব বিভিন্ন সমাজ সেবায় সর্বদা নিয়োজিত আছেন। বর্তমানে তাঁর ছোট ভাই সিলেট রেঞ্জের ডিআইজি শাহ মিজান শাফিউর রহমান এবং তিনার স্ত্রী রোকেয়া খাতুন ঢাকা ইডেন কলেজের সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত আছেন।তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণকে ইউনেস্কো
এর মেমোরি অফ দ্য ওয়ার্ল্ড রেজিস্টার অন্তর্ভুক্তির লক্ষে ২০১১ সালে ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় অনুষ্ঠিত ২য় বিশ্ব আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় সর্বপ্রথম উপস্থাপন করেন। এছাড়াও তাঁর পরিবারের সদস্যরা সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্বরত আছেন।
নিজ উদ্যগে কুয়েতী সহায়তা ট্রাষ্টেরে মাধমে লালপুর ও বাগাতিপাড়ায় ২৪টি মসজিদ নির্মান ও প্রায় ৩৫০০ টিউবয়েল বিতরণ করেন।হাফিজ নাজনিন ফাউন্ডেশনের নিজেস্ব অর্থায়নে রঘুনাথপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের দ্বীতল ভবন ও মুরদহে মাদ্রাসা নির্মাণ করেন।২০১৭ সালের ১০ অক্টোবর লালপুর উপজেলার উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রসহ ২১১টি পরিবারের মাঝে নগদ অর্থ শাড়ী,লুঙ্গী ও কম্বল বিতরন করেন।হাফিজ- নাজনিন ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে বিভিন্ন সময় লালপুর-বাগাতিপাড়ায় জায়নামাজ,টুপি,পান্জাবী, শাড়ী,লুঙ্গি,জামা,মাফলার ও কম্বল বিতরণ করা হয় এবং প্রতিবছর জাতীয় শোক দিবসে আলোচনা সভা,দোয়া মাহাফিল ও শিক্ষা-বৃত্তির আয়োজন করা হয়।তিনি করোনা কালীন সময়ে জরুরী অক্সিজেন সিলিন্ডার, হ্যান্ড স্যনিটাইজার,সাবান, পিপিই,মাস্কা ও ১০৫১ পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরন করেন।ডেঙ্গু রোধে সচেতনতার লক্ষে মশার কয়েল বিতরন করেন।এছাড়াও সব সময় সকল অসহায়দের পাশে থেকে সামাজিক ভাবে বিভিন্ন সহায়তা প্রদান করে আসছেন। তিনি একজন সাদা মনের মানুষ ও সমাজসেবক হিসেবে জাতির পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করে জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ বির্নিমানের আলোকে সর্বদা কাজ করে যাচ্ছেন।
Copyright © 2024 দৈনিক বাংলার অধিকার. All rights reserved.