|| ২৩শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ || ৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ || ২১শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
গরুর ল্যাম্পস্কিন ডিজিজ টোটকা রোগের লক্ষণ ও সচেতনতা
প্রকাশের তারিখঃ ২৫ জুলাই, ২০২৩
লাম্পি যেহেতু ভাইরাস দ্বারা এ রোগটি সৃষ্টি হয়, কাজেই কোন এন্টিবায়োটিক এ রোগে কাজ করে না। মাত্রা অতিরিক্ত এন্টিবায়োটিক ব্যাবহারের ফলে প্রানি দুর্বল ও নিস্তেজ হয়ে পরে।
প্রতি ১০০-২০০ কেজি ওজনের প্রাণির জন্য। নিন্মোক্ত ঘরোয়া চিকিৎসায় ভালো ফলাফল পাওয়া গেছে।
১/ প্যারাসিটামল ট্যাবলেট -----২টি।
২/ খাবার সোডা----------------৫০গ্রাম
৩/ নিমপাতা বাটা---------------২৫গ্রাম
৪/ লবণ-------------------------২৫গ্রাম
৫/ গুড়--------------------------৫০গ্রাম
ব্যাবহারের নিয়মঃ
উপরোক্ত উপাদান ১ লিটার পানিতে মিশিয়ে সকাল বিকাল ৭ দিন খাওয়ালে এ রোগ থেকে প্রাণি দ্রুত সেড়ে উঠে। তবে,ক্ষত হয়ে গেলে সালভাভেট বা সুমিডভেট পাউডার লাগাতে পারেন।
আক্রান্ত গরুকে অবশ্যই মশারির ভিতরে খোলা ছায়া যুক্ত জায়গায় রাখতে হবে এবং আক্রান্ত গরুটির সাথে বন্ধু সুলভ আচারন করতে হবে মনে রাখবেন গরুটি আপনার বাড়ির একজন সদস্য এবং মহা সম্পদ।
গোয়াল ঘর বা গরু রাখার জায়গা জীবাণু নাশক দিয়ে ধুয়ে পরিস্কার রাখতে হবে।কোন ক্রমেই মশা মাছি যেন গরুর গায়ে বসতে না পারে।
সংগৃহিত
Copyright © 2024 দৈনিক বাংলার অধিকার. All rights reserved.