শিক্ষামন্ত্রী ডাঃ দীপুমনি বলেছেন তৃনমুল পর্যায়ে উন্নয়ন পৌছে যাওয়ায় দেশে এখন আর প্রত্যন্ত অঞ্চল বলতে কোন এলাকা খুঁজে পাওয়া যাবে না।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০৪১ সালের মধ্যে এ দেশ কে স্মার্ট বাংলাদেশ হিসাবে গড়ে তুলতে চান।আর স্মার্ট বাংলাদেশের প্রথম শর্ত হচ্ছে স্মার্ট শিক্ষা ব্যাবস্হা। বিজ্ঞান সম্মত তথ্য-প্রযুক্তি নির্ভর একটি সৃজনশীল শিক্ষা কার্যক্রমের মাধ্যমেই এ শর্ত পূরন করা হচ্ছে। তিনি বলেন, শেখ হাসিনা তার পিতা বঙ্গবন্ধুর মতোই যা বলেন তা করে দেখান। পদ্মাসেতু, মেট্রোরেল সহ বিভিন্ন মেঘা প্রকল্প বাস্তবায়ন করে তা প্রমাণ করেছেন শেখ হাসিনা।
দীপু মনি আরো বলেন, আনন্দময় শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বিজ্ঞানমনস্ক হবে, তারা শুধু প্রযুক্তিবান্ধব নয়, প্রযুক্তির ব্যবহার ও উদ্ভাবনে দক্ষ হবে এবং মানবিক সৃজনশীল মানুষ হবে।
১৩ জানুয়ারী সকাল ১০টারদিকে খুলনার দাকোপের বাজুয়া সুরেন্দ্রনাথ ডিগ্রি কলেজের ৫০ বছর পুর্তিতে সুবর্ণ জয়ন্তী ও পুণমিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিক্ষামন্ত্রী ডাঃদীপুমনি এসব কথা বলেন।খুলনার দাকোপের ঐতিহ্যবাহী বাজুয়া সুরেন্দ্রনাথ ডিগ্রি কলেজ ৫০ বছরে প্রদার্পণ করেছে।
স্বাধীন বাংলাদেশের উষা লগ্নে প্রতিষ্ঠিত সুনেন্দ্রনাথ ডিগ্রি কলেজটি উচ্চশিক্ষা প্রসারে চার যুগের ও বেশী সময়ধরে গৌরবের পথচলা অব্যাহত রেখেছে। বহু চড়াই -উৎরাই পেরিয়ে অর্ধশত বছরের মাইলফলক স্পর্শ করেছে এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি।
এদিকে ৫০ বছর পুর্তিকে স্মৃতির আয়নায় ধরে রাখতে আজ ১৩ জানুয়ারী শুক্রবার সুবর্ণ জয়ন্তী উৎসব পালনেরর উদ্যোগ গ্রহন করেছেন কলেজ কর্তৃপক্ষ।
এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আঙ্গিনায় বিচরণ করা অগনিত শিক্ষার্থী বর্তমানে রাষ্ট্র সমাজ ও প্রবাসে গুরুত্বপুর্ণ দায়িত্ব পালন করছেন তাদের পদচারনায় সুবর্ন জয়ন্তী উৎসবমুখর হয়ে উঠেছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। সুবর্ন জয়ন্তী উপলক্ষে প্রস্তুত করা হয়েছে ম্যাগাজিন স্বরনিকা ।
২০২৩ সালের ১৩ জানুয়ারী শুক্রবার উৎসবে নবীন-প্রবীন শিক্ষক -শিক্ষার্থী ও শুভানুধ্যায়ীদের পদচারনায়
মুখরিত হয়ে ঊঠেছে কলেজ ক্যাম্পাস।দিনটিকে স্মরণীয় ও বরণীয় করে রাখতে বিভিন্ন কর্মসুচির আয়োজন করেছেন কলেজ কর্তৃপক্ষ।এ মহেন্দ্র ক্ষণের অবসান ঘটতে চলেছে।
বাজুয়া সুরেন্দ্রনাথ ডিগ্রি কলেজের অধক্ষ্য শ্যামল কুমার রায়ের সভাপতিত্বে ও প্রোফেসার তুহিন রায়ের পরিচালনায় বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্হিত ছিলেন
বাংলাদেশ সরকারের হুইপ পঞ্চানন বিশ্বাস এমপি,বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য গ্লোরিয়া সরকার ঝর্ণা এমপি,
খুলনা জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতিও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা শেখ হারুনুর রশীদ,উপসচিব ইমরান হোসেন অতিরিক্ত জেলাপ্রশাসক শিক্ষা, ভিসি ড,মশিওর রহামান,
,দাকোপ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিন্টু বিশ্বাস, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মুনসুর আলী খান, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানআলহাজ্ব শেখআবুলহোসেন,সাধারন সম্পপাদক বিনয় কৃষ্ণ রায়,চালনা পৌর মেয়র সনত কুমার বিশ্বাস,উপজেলা আওয়ামীলীগের প্রচার ওপ্রকাশনা সম্পাদক মানস কুমার রায়,যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ও লাউডোব ইউসিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ যুবরাজ। চেয়ারম্যান মিহির মন্ডল
চেয়ারম্যানপঞ্চানন মন্ডল, চেয়ারম্যান সাব্বির হোসেন, চেয়ারম্যান সুদেব কুমার রায়,সহ বিভিন্ন কলেজ স্কুল প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক শিক্ষর্থীবৃন্দ ও এলাকার সুধীজন বৃন্দ।