৮ নভেম্বর মঙ্গলবার ভোরে সুর্য উঠার আগেই বঙ্গোপ
সাগরেরর লোনা জলে পাপ মোচনের আশায় স্নান করেন তীর্থযাত্রীরা। স্নান শেষে তীর্থযাত্রীরা নিজ নিজ গন্তবে ফিরতে শুরু করেছেন।
এর আগে রবি ও সোমবার দুবলার আলোরকোলের অস্হায়ী মন্দিরে অনুষ্ঠিত হয় রাস পুজার নানা আনুষ্ঠানিকতা। লাখো পর্যটক পুজারি পুর্ণ্যার্থী ও মৎস্যজিবীদের আনন্দ কোলাহলে মুখরিত হয় এ রাস উৎসব।ধর্মীয় ভাবগম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে বনবিবি গঙ্গা দেবী সহ ৩৬ দেব-দেবীর বেদীতে পুষ্পার্ঘ্য প্রদান করেছেন পুজারি,পুর্ণার্থী ও মৎস্যজিবীরা। রাতব্যাপী জারি-সারি কির্তন শেষে সুর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে সুমুদ্রের প্রথম জোয়ারে পুর্ণ্যস্নান করেছেন পুর্ণ্যার্থীরা।
সুন্দরবন পূর্ব বনবিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন বলেন, কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই শান্তিপূর্ণ পরিবেশে শেষ হয়েছে হিন্দু ধর্মাবলম্বী অন্যতম রাস উৎসব। প্রায় শত বছর ধরে প্রতি কার্তিক মাসের ভরা পূর্ণিমার তিথিতে এ রাস উৎসব হয়ে আসছে দুবলার চরে। তবে করোনা ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে গত কয়েক বছর ধরে শুধু রাসের পূজা ও স্নান হচ্ছে, বন্ধ রয়েছে মেলার আয়োজন। এবারও তাই হয়েছে।
.