একাধিক বার পুলিশের জালে আটক হওয়া কে এই মোঃ নাজমুল ইসলাম (রিপন) এর পিছনে মদতদাতা কারা,
অনুসন্ধানে দেখা যায়, ফরিদপুর বোয়ালমারী থানা, গুনবহা ইউনিয়নের চন্দনী গ্রামের মোঃ হাবিবুর রহমানের পুত্র মোঃ নাজমুল ইসলাম রিপন। কর্মজীবন শুরু হয় দেশের একজন সৈনিক হিসাবে,(আর্মিতে) সেখান থেকেই তাঁর অবৈধ ভাবে পথ চলা, একজন সৈনিক হিসাবে দেশের বা জনগনের কল্যানে কাজ না করে টাকার নেশা নিজেকে অবৈধ পথে সমর্পণ করেন। মাদক সহ বিভিন্ন অনৈতিক কাজে তাঁর পেশা কে ব্যাবহার করতে থাকে।
মাদক কারবারী সাথে জড়িত থাকার কারনে তাঁকে আটক করা হয়, তার পরিপ্রেক্ষিতে তাকে
চাকুরী থেকে ডিসমিস করার পাশাপাশি চার বছরের সাজাঁ হয়। সাজাঁ শেষে বের হওয়া পরে থেমে নেই তাঁর অপকর্ম। নিজ এলাকায় প্রতিনিধিদের আশ্রয়স্থলে থেকে তাদের সহযোগীতা নিয়ে স্থানীয় ভাবে গড়ে তুলছে মাদকের রাজস্ব ও কিশোর গ্যাং বাহিনী।
এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায়, রিপনের সাথে সমাজের এমন কিছু লোক জড়িত রয়েছে তাদের সামনে কথা বলার সাহস কারো হয় না।
তাদের যোগাযোগ ব্যাবস্থা অনেক দূর পর্যন্ত।
এলাকার সাবেক ইউ,পি,সদস্য বাবু মেম্বার, রিপনের চাচা ভাই মোঃমাহফুজ,বিএনপির নেতা ইমরান হোসেন, এনায়েত হোসেন,তুহিনসহ,এদের সংবদ্ধ একটি চক্র এই এলাকায় মাদকসহ বিভিন্ন অপকর্মের রাজস্ব তৈরী করে চলছে।
এই বিষয়ে ০১৯২৭০৯৯৫১৫ সাবেক মেম্বার বাবু
মোঠ ফোনে যোগাযোগ করা হলে, রিসিফ না করায় বক্তব্যে নেয়া সম্বাব হয়নি।
শুধু তাই নয় কিশোর গ্যাং বাহিনী এদের দ্বারায় পরিচালিত থাকায় এই এলাকার সাধারন জনগন আতঙ্কিত ভাবে বসবাস করতে হয়। তারি পরিপ্রেক্ষিতে
গত (১৭ সেপ্টেম্বর) মোঃ নাজমুল ইসলাম রিপন কে ৬ শত ১০পিস ইয়াবা সহ জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ডিবি, আটক করেছে। এলাকা বাসী দাবি করেন, রিপন কে যদি জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় তাহলে বের হয়ে আসবে মাদকের মুল মদতদাতা কারা। তারা মনে করেন রিপন কে একা আটক করলে হবে না, এই এলাকায় এমন অনেক রিপন জনসম্মুখে মাদকের কারবার করে চলেছে।
স্থানীয় কিছু নেতা,জন প্রতিনিধিদের সহযোগীয় নিয়ে তা এই কর্মকান্ডা কেউ প্রতিবাদ করতে গেলে হুমকী দামকি, মিথ্যা মামলার শিকার হতে হয়। আমাদের সাধারন জনগনের দাবি এই মাদকের সাথে যারা জড়িত,যাদের দ্বারায়,সমাজ ব্যবস্থা ধ্বংস হতে চলছে, যুব সমাজ কে ধ্বংসের পথে নিয়ে যাচ্ছে, সর্বদা গ্রামবাসি চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি, মারামারি,বিষয় নিয়ে আতঙ্কিত হয়ে ভয় থাকতে হয়। প্রশাসন এদের বিরুদ্বে সঠিক তদন্ত করে আইনী ব্যবস্থা গ্রহন করা একান্তই কাম্য।