বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই ধর্মনিরপেক্ষ-অসাম্প্রদায়িক রাজনীতি, বাঙালি জাতীয়তাবাদ, গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি, শোষণমুক্ত সাম্যের সমাজ নির্মাণের আদর্শ এবং একটি উন্নত সমৃদ্ধ আধুনিক, প্রগতিশীল সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থা বিনির্মাণের রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক-সামাজিক ও সাংস্কৃতিক দর্শনের ভিত্তিতে রচিত। যার পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৫৫ সালের কাউন্সিলে অসাম্প্রদায়িক নীতি গ্রহণের মাধ্যমে সংগঠনটির নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় ‘পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ’।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ শুধু এ দেশের প্রাচীন ও সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক সংগঠনই নয়, বাংলাদেশের রাজনীতির মূলধারাও। স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ইতিহাস একসূত্রে গাঁথা। ১৯৪৮ সালে বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে সূচিত ভাষা আন্দোলন ১৯৫২ সালে গণজাগরণে পরিণত হয়। অব্যাহত রাজনৈতিক নিপীড়নের শিকার তরুণ সংগ্রামী নেতা শেখ মুজিবুর রহমান সেই সময়ে কারান্তরালে থেকেও ভাষা আন্দোলনে প্রেরণাদাতার গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা পালন করেন। স্হানীয় বক্তারা তাদের আলোচনায় এ’কথাগুলো তুলে আনেন।দৈনিক বাংলার অধিকার
দ্বিতীয় পর্বের আলোচনায়, পদ্মা সেতুর উদ্ভোধনীতে উচ্ছাস ও আনন্দের প্রকাশ করে বক্তারা বলেন, নিজদের অহংকার ও সক্ষমতার প্রতীক এ সেতু। দক্ষিন-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ টি জেলার সাথে রাজধানী ঢাকা সহ দেশের অপরাপর অংশের সংযোগ, যোগাযোগ এবং সম্ভবনার দুয়ার আজ উন্মুক্ত।
এই সেতুর উদ্ভোধনীয়তে সেন্ট্রাল ফ্লোরিডা মহানগর আ’লীগের সদস্যরা মহান আল্লাহ কাছে সুকরান আদায় করেন।
এছাড়াও সিলেটের বন্যার্তদের জন্য বিশেষ দোয়ার আয়োজন করা হয়।
অনন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, সভাপতি (Elect) শাওন প্রজা, সাধারন সম্পাদক (Elect) জসিমউদ্দিন, আজিজুর রহমান, সামসুদ তোহা, করিমুজজামান,একেএম হোসেন সোহেল, রুমেল হোসেন, মো. নূর, শাহজাহান কাজী, কুদরত আলী, শহীদুল ইসলাম বাবু, রকিবুল আলম, মাইনুল হক প্রমুখ।