|| ২২শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ || ৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ || ২০শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
আগামীকাল রোববার সিআইপি আলহাজ্ব মোঃ মুছা মিয়া’র প্রথম মৃত্যু বার্ষিকী-দৈনিক বাংলার অধিকার
প্রকাশের তারিখঃ ১৮ জুন, ২০২২
আগামীকাল রবিবার (১৯ জুন) সিআইপি মরহুম আলহাজ্ব মো. মুছা মিয়া'র প্রথম মৃত্যু বার্ষিকী। এ উপলক্ষে মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে আগামীকাল রবিবার তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে তাঁর গ্রামের বাড়িতে মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে।
সকলের প্রিয় ব্যক্তিত্ব কিশোরগঞ্জ জেলার কুলিয়ারচর উপজেলার প্রাণপুরুষ, কুলিয়ারচরের উন্নয়নের রুপকার, কুলিয়ারচর উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রধান উপদেষ্টা ও কুলিয়ারচর গ্রুপের চেয়্যারম্যান দানবীর সিআইপি আলহাজ্ব মো. মুছা মিয়া গত ২০২১ সালের ১৯ জুন শনিবার সকাল ৬ টা ১০ মিনিটের সময় ঢাকা ইউনাইটেড হালপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিলো ৬৮ বছর। মৃত্যুর সময় স্ত্রী মিসেস বুলবুল জয়নব আক্তার,পুত্র কুলিয়ারচর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ইমতিয়াজ বিন মুসা জিসান ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী নাহিয়ান বিন মুসা জেসি এবং মেয়ে মেহেনাজ তাবাসুম বিনতে মুসা নাবিলা সহ নাতি-নতনী, অসংখ্য আত্মীয় স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। ওই সালের ২০ জুন রোববার বাদ জোহর কুলিয়ারচর সরকারি ডিগ্রী কলেজ মাঠে মরহুমে নামাজে জানাজা শেষে পৌর এলাকার পৈলানপুর মহল্লায় পারিবারিক কবরস্থান তাঁর মরদেহ দাফন করা হয়।
তারঁ মৃত্যুতে মহামান্য রাষ্ট্রপতি এডভোকেট আব্দুল হামিদ, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সড়ক পরিবহণ ও সেতু মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এমপি, কিশোরগঞ্জ-৬ (ভৈরব-কুলিয়ারচর) আসনের সংসদ সদস্য ও বিসিবি সভাপতি আলহাজ্ব নাজমুল হাসান পাপন, কিশোরগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য রেজওয়ান আহমেদ তৌফিক সহ অনেকেই পৃথক পৃথক ভাবে মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা ও সহমর্মিতা জ্ঞাপন করেছিলেন।
সিআইপি মো. মুছা মিয়া কিশোরগঞ্জ জেলার কুলিয়ারচর উপজেলার পৈলানপুর গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম মরহুম আলহাজ্ব আবুল কাশেম কাঞ্চন মিয়া। মাতার নাম মরহুমা বেগম নুরুন্নাহার। ৪ ভাই কুলিয়ারচর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আবুল হোসেন লিটন, পৌরসভার সাবেক মেয়র মরহুম আবুল হাসান কাজল, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আবুল মনসুর রুবেল ও ৩ বোন মিসেস নাজমা বেগম, মিসেস ইয়াসমিন বেগম, মিসেস রোজী বেগমের মধ্যে তিনি ছিলেন সবার বড়।
তিনি একজন সফল মৎস্য ব্যবসায়ী, শিল্পপতি ও বিশিষ্ট সমাজ সেবক ছিলেন।সামাজিক গুণাবলীর অধিকারী ছিলেন মো. মুছা মিয়া। তিনি একজন কঠোর পরিশ্রমী ও একজন সৎ, সহজ সরল, সুন্দর চরিত্রের অত্যন্ত নম্র ভদ্র বিনয়ী ও স্নেহ পরায়ণশীল মানুষ ছিলেন। বাংলাদেশ সরকার বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের অবদানের স্বীকৃতিস্বরুপ একাধিকবার সি আই পি হিসেবে ঘোষণা করেন তাঁর নাম।
Copyright © 2024 দৈনিক বাংলার অধিকার. All rights reserved.